আপডেট :

        চোখে মাইক্রোচিপ বসিয়ে দৃষ্টিশক্তি ফিরে পাচ্ছেন দৃষ্টিহীনেরা

        প্রথম ম্যাচে জয়ের পরও ফাঁকা মিরপুরের গ্যালারি

        ১০ মাসেও জুটেনি নতুন বই, বিপাকে ৫৪ শিক্ষার্থী

        পাকিস্তান-আফগানিস্তানের অস্ত্রবিরতি টিকবে?

        বাংলাদেশের আকাশে উল্কাপাত দেখা যাবে মঙ্গলবার রাতে

        দেব-রুক্মিণীর ‘বিচ্ছেদ’ নিয়ে ফের গুঞ্জন

        পিআর পদ্ধতির নামে নির্বাচন ‘ভণ্ডুলের ষড়যন্ত্র চলছে’

        সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করবেন বিএনপি মহাসচিব

        আইএমএফের কঠোর শর্ত: নির্বাচিত সরকার ছাড়া ঋণের অর্থ নয়

        সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

        রোনালদোর স্বপ্নপূরণের পথে আরও এক ধাপ এগোলেন তার ছেলে

        ইংল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বাড়ছে টিউশন ফি

        বর্ষা নিজেই গলায় কোপ দেয় জুবায়েদকে

        চীনকে ট্রাম্পের কঠোর হুঁশিয়ারি: চুক্তি না হলে ১৫৫% শুল্কের হুমকি!

        অভিনেতা আসরানি ৮৪ বছর বয়সে মারা গেলেন, দীর্ঘদিনের অসুস্থতায় মৃত্যু

        সিরিজ হারার পর হোয়াইটওয়াশ: বাংলাদেশী ফ্যানদের চোখে অশ্রু, লাহোরে হতাশার রাত্রি

        তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে চূড়ান্ত আপিল শুনানি শুরু হয়েছে

        "অস্ত্রের দৌড়ে বিশ্বের টাকা, শান্তি বিপন্ন"

        লস এঞ্জেলেসে ‘নো কিংস ডে’র প্রতিবাদে ১৪ জন গ্রেপ্তার

        হান্টিংটন বিচে গাড়িচাপায় এক সাইকেল আরোহীর মৃত্যু, দুইজন আহত

সুস্থ হওয়ার পর আবারও করোনায় আক্রান্ত হচ্ছে দক্ষিণ কোরীয়রা

সুস্থ হওয়ার পর আবারও করোনায় আক্রান্ত হচ্ছে দক্ষিণ কোরীয়রা

দক্ষিণ কোরিয়ায় করোনাভাইরাসের সংক্রমণ থেকে সুস্থ হওয়ার পর আবারও এই ভাইরাসে আক্রান্তের ঘটনা ঘটছে। শুক্রবার দেশটিতে এ ধরনের ৯১ রোগীর সন্ধান পাওয়া গেছে।

কোরিয়া সেন্টারস ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের পরিচালক জিয়ং ইয়ান-কিঅং সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন, রোগী পুনরায় সংক্রমিত হচ্ছেন না, বরং ভাইরাস পুনরায় কার্যক্ষম হচ্ছে।

দক্ষিণ কোরিয়ার স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এর পেছনে কী কারণ রয়েছে তা এখনও স্পষ্ট নয়। এই ব্যাপারে তদন্ত চলছে।

দক্ষিণ কোরিয়ায় এ পর্যন্ত ১০ হাজার ৪৫০ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হচ্ছেন। আর সুস্থ হয়েছেন প্রায় সাত হাজার মানুষ।

পুনরায় করোনায় আক্রান্তের বিষয়ে কোরিয়া ইউনিভার্সিটি গুরো হাসপাতালের সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক কিম উ-জু বলেন, ‘এই সংখ্যা কেবল বাড়ছে, ৯১ কেবল শুরু।’

অনেকে অবশ্য এর জন্য করোনা পরীক্ষা ব্যবস্থায় ত্রুটিকে দায়ী করছেন। আবার কেউ বলছেন, ভাইরাসটি হয়তো রোগীর দেহে নিস্ক্রিয় ছিল।

হ্যালিম ইউনিভার্সিটি স্যাকরেড হার্ট হাসপাতালের হৃদরোগ ওষুধ বিভাগের অধ্যাপক জাং কি-সাক বলেন, ‘ভিন্ন ব্যাখ্যা ও অনেক উপাদান থাকতে পারে। সরকারের এই প্রত্যেকটি উপাদান পরীক্ষা করা প্রয়োজন।’

এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/সিসি

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত