আপডেট :

        জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচারে রোববার থেকে সাইট ব্লক

        নিউইয়র্কে সিলেটিদের প্রতিবাদ: উন্নয়ন বঞ্চনায় ক্ষোভ

        নিউইয়র্কে ডমেস্টিক সহিংসতা রোধে নতুন বিশেষ ইউনিট

        জুলাই সনদ সই শেষ, বাস্তবায়ন পদ্ধতি এখনও অনিশ্চিত

        ‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক মাইলফলক: ইইউ

        জুলাই সনদ স্বাক্ষরের আগে সং ঘ র্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মা ম লা

        দেড় মাস পর আবার খুলছে সুপ্রিম কোর্ট

        ২৫ আনসার সদস্য আহত, ১০ জন সিএমএইচে ভর্তি

        রাজনাথ সিংয়ের হুঁশিয়ারি: ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্রের নাগালে পাকিস্তান

        সালমার তিন বিয়ে ও বিতর্ক: ফিরে দেখা জীবনের গল্প

        চায়ের দোকান থেকে বলিউড: ওম পুরির সিনেমার মতো জীবন

        বলিউড অভিনেত্রীর গর্ভপাতের পর কঠিন অভিজ্ঞতার বর্ণনা

        হোপের দাপটে বাংলাদেশের জয়ের আশা ঝুঁকিতে

        রিশাদের দাপটে বাংলাদেশের ঘুরে দাঁড়ানো জয়

        বর্ধিত মাশুল স্থগিতে ব্যবসায়ীদের আন্দোলন, ৭ দিনের আল্টিমেটাম

        পিআর নিয়ে টালবাহানা সহ্য করবে না জনগণ: চরমোনাই পীর

        গাজার যুদ্ধবিরতি নেতানিয়াহুর জন্য ৬টি বড় বিপদ ডেকে আনল

        পাকিস্তান-আফগানিস্তানে ৪৮ ঘণ্টার নতুন যুদ্ধবিরতি ঘোষণা

        নাশকতার প্রমাণ পেলে কঠোর ব্যবস্থা: সরকার

        বিমানবন্দর দ্রুত চালুর প্রতিশ্রুতি দিলেন উপদেষ্টা

নভেম্বরেই বাজারে আসছে চীনের তৈরি ভ্যাকসিন

নভেম্বরেই বাজারে আসছে চীনের তৈরি ভ্যাকসিন

ইতোমধ্যে তিনটি ভ্যাকসিনের ক্লিনিকাল ট্রায়াল প্রায় শেষ পর্যায়ে

চীনের তৈরি করোনার টিকা সাধারণ মানুষের ব্যবহারের জন্য নভেম্বরের মধ্যেই প্রস্তুত হয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে চীনের সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল এন্ড প্রিভেনশন (সিডিসি) এর এক কর্মকর্তা। মঙ্গলবার (১৫ সেপ্টেম্বর) চীনের স্থানীয় গণমাধ্যমে এই তথ্য জানানো হয়। 



সিডিসির কর্মকর্তা ও প্রধান বায়োনিরাপত্তা প্রধান গুইজেন ইয়ু জানান, চীনে চারটি করোনার টিকা ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের চূড়ান্ত ধাপে রয়েছে। এর মধ্যে জরুরি কর্মসূচির আওতায় তিনটি টিকা গত জুলাই থেকে জরুরি কাজে নিয়োজিত কর্মীদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে দেওয়া হচ্ছে।



গুইজেন ইয়ু বলেন, টিকাগুলোর তৃতীয় ধাপের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল খুব ভালোভাবে এগিয়ে চলেছে এবং তা নভেম্বর বা ডিসেম্বরের মধ্যেই সাধারণ জনগণের ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত হয়ে যেতে পারে।



ইয়ু আরো জানান, এপ্রিলে তিনি নিজে করোনার টিকা নিয়েছিলেন। কিন্তু এ পর্যন্ত কোনো অস্বাভাবিক উপসর্গের মুখোমুখি হোননি তিনি। তবে তিনি কোন টিকা নিয়েছেন, তা উল্লেখ করেননি।



চীনের রাষ্ট্রীয় সংস্থা চায়না ন্যাশনাল ফার্মাসিউটিক্যাল গ্রুপ (সিনোফার্ম) ও যুক্তরাষ্ট্রে তালিকাভুক্ত সিনোভ্যাক বায়োটেক দেশটির জরুরি ব্যবহারের জন্য তিনটি টিকা তৈরিতে কাজ করছে। চতুর্থ আরেকটি টিকা তৈরিতে কাজ করছে ক্যানসিনো বায়োলজিকস। গত জুনে চীনা সেনাবাহিনীর জন্য টিকাটি ব্যবহারের অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল।


জুলাইয়ে সিনোফার্ম জানিয়েছিল, এ বছর শেষ হওয়ার আগেই তাদের টিকা জনগণের ব্যবহারের জন্য ছাড়া হতে পারে। এর মধ্যে তাদের তৃতীয় ধাপের পরীক্ষা শেষ হয়ে যাবে।


এদিকে সাম্প্রতিক কিছু প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঝুঁকি সত্ত্বেও চীনা ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থাগুলো ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের বাইরে নতুন টিকা প্রয়োগ করছে। রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন সিনোফার্মের সহায়ক সংস্থা চীনা ন্যাশনাল বায়োটেক গ্রুপ কোম্পানির দুটি পরীক্ষামূলক টিকা জুলাইয়ে বেইজিংয়ের কাছ থেকে জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন পায়। এ সপ্তাহে প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে বলা হয়, তাদের টিকাগুলোর পরীক্ষামূলক ডোজ হাজারো মানুষকে দেওয়া হয়েছে।


অন্যদিকে চীনা আরেক টিকা প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান সিনোভ্যাক বায়োটেক লিমিটেড বলেছে, তাদের কর্মী, তাঁদের পরিবারের সদস্যসহ তিন হাজার মানুষকে টিকা দিয়েছে। পরীক্ষামূলক ও করোনার টিকাগ্রহীতাদের মধ্যে তাদের প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাও রয়েছেন।



এলএবাংলাটাইমস/ওএম 

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত