আপডেট :

        জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি ঘোষণা

        আপাতত উত্তেজনা কমিয়ে আনতে চাচ্ছে ইরান-ইসরায়েল

        প্রচণ্ড জ্বর, সর্দি-কাশিতে ভুগছে শিশুরা

        প্রাইভেট হাসপাতালগুলোর রোগনির্ণয় ফি নির্ধারণ করা হবে

        আন্তর্জাতিক মাস্টার নর্ম করেছে ১৪ বছর বয়সী ফিদে মাস্টার মনন রেজা (নীড়)

        তীব্র তাপদাহের কারণে এবার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজগুলোর ক্লাস বন্ধের ঘোষণা

        অপরাধ সাম্রাজ্যের নেতৃত্ব দিচ্ছে কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা

        চাঁদপুরে সেই পূবালী ব্যাংকের কর্মকর্তাদের উপর পদক্ষেপ

        বিএনপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করার ঘোষণা দিলেও গাজীপুর সদর উপজেলা পরিষদ

        তাপপ্রবাহের তীব্রতা আরো বাড়ার শঙ্কায় সারা দেশে হিট অ্যালার্ট

        কোয়াডকপ্টার উড়িয়ে শত্রুরা ব্যর্থ চেষ্টা চালিয়েছে যা তাদের নিজেদের জন্যই অপমানজনক

        কোয়াডকপ্টার উড়িয়ে শত্রুরা ব্যর্থ চেষ্টা চালিয়েছে যা তাদের নিজেদের জন্যই অপমানজনক

        বিয়ে করতে গেলেন হেলিকপ্টার নিয়ে গেলেণ বর

        ইরানের ইস্পাহান শহরের জারদানজান এলাকায় একটি পারমাণবিক স্থাপনায় নিরাপত্তায় নিয়োজিত সামরিক বাহিনীর সদস্যরা

        যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে নাগরিক সমাজের নেতৃবৃন্দের মানববন্ধন ও সমাবেশে

        সারাদেশে অভিযান চালিয়ে ১৫টি গাড়িকে ডাম্পিং স্টেশনে পাঠানো হয়েছে

        সারাদেশে অভিযান চালিয়ে ১৫টি গাড়িকে ডাম্পিং স্টেশনে পাঠানো হয়েছে

        নতুন প্রজন্মের কাছে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ তুলে ধরতে হবে বললেন রাষ্ট্রপতি

        নতুন প্রজন্মের কাছে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ তুলে ধরতে হবে বললেন রাষ্ট্রপতি

        শাহজালালের থার্ড টার্মিনালে ঢুকে গেল রাইদা বাস, প্রকৌশলীর মৃত্যু

পশ্চিমবঙ্গে হার বিজেপিতে ক্ষোভ: অভিযোগের আঙুল মোদি-শাহের দিকে

পশ্চিমবঙ্গে হার বিজেপিতে ক্ষোভ: অভিযোগের আঙুল মোদি-শাহের দিকে

‘এ বার, ২০০ পার’ স্লোগান নিয়ে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচনে অংশ নিয়েছিল ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি)। তবে নির্বাচনের ভোট গণনার প্রথম পর্বে সেই স্লোগানের বদলে বিজেপি কার্যত ১০০ আসন পার হওয়া নিয়ে ভাবছে। আর এমন পরিস্থিতির জন্য দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব তথা নরেন্দ্র মোদি ও অমিত শাহের দিকে আঙুল তোলা শুরু করে দিয়েছেন বিজেপির রাজ্য নেতাদের একাংশ।

নির্দিষ্ট করে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের নাম করে আঙুল না তুললেও বিজেপির বিক্ষুব্ধ নেতাদের ইঙ্গিত স্পষ্ট। পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির এক শীর্ষ নেতার ভাষায়, ‘সেনাপতি হয়েছিলেন যারা, জিতলে তারা কৃতিত্ব নিতেন। এখন হারের দায়ও তাদের নিতে হবে।’

ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো বলছে, প্রথম থেকেই পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনের দায়িত্ব রাজ্যের হাত থেকে নিয়ে নেন বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। কোন এলাকায় দল কেমন অবস্থায় রয়েছে তা দেখতে ৫ জন কেন্দ্রীয় নেতার হাতে দায়িত্ব দেওয়া হয়। এরপরে কী কী না করেছে বিজেপি! ২৯৪টি আসনে আলাদা আলাদা কর্মসূচি।

কৃষক সুরক্ষা যাত্রা থেকে কৃষকদের সঙ্গে ‘একসঙ্গে বসে খাবার খারওয়ার’ মতো কর্মসূচির পর কর্মসূচি পরিচালনা করেছে বিজেপি কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। এই সব কর্মসূচি পালন করতে গিয়ে রাজ্যে সাংগঠনিক কাজে জোর দেওয়া যায়নি বলে সেই সময়েই বিজেপির অনেক নেতা অভিযোগ তুলেছিলেন। তারা বলেছিলেন, ‘আমরা জিতলে রাজ্যের সংগঠনের জোরেই জিতব। আর হারলে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের কর্মকাণ্ডের জন্য।’

রোববার নির্বাচনী ফলাফলের প্রাথমিক ধারণা সামনে আসার পরপরই সেই নেতারা আরও স্পষ্ট করে সেসব অভিযোগ তুলছেন। রাজ্য বিজেপির এক শীর্ষ নেতা বলছেন, ‘জেলায় জেলায় অন্য রাজ্য থেকে আসা পর্যবেক্ষকরা স্থানীয় নেতৃত্বের প্রতি অবিশ্বাস দেখিয়েছেন। বাংলার রাজনীতি সম্পর্কে ধারণা না থাকলেও নিজেদের রাজ্যের অভিজ্ঞতা বাংলায় প্রয়োগ করতে চেয়েছেন। বারবার বলেও কাজ হয়নি। যে ফল হতে চলেছে তাতে এটা স্পষ্ট যে, সেটা ঠিক হয়নি।’

বিজেপির অভ্যন্তরের পারস্পরিক দোষারোপ এখনও তীব্র ভাবে সামনে না এলেও এমন আলোচনাও শুরু হয়েছে যে, অনেক জায়গাতেই দলের পুরনো নেতা, কর্মীদের ওপরে ভরসা না রেখে অনভিজ্ঞদের অতিরিক্ত গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।

 

এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/আই

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত