দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়ার হোম ডিপো থেকে কোটি ডলারের পণ্য চুরি, ১৪ জন গ্রেপ্তার
আমেরিকাকে কী বার্তা দিতে চাচ্ছেন কিম?
ছবি: এলএবাংলাটাইমস
উত্তর জাপানের বাসিন্দাদের জন্য বৃহস্পতিবার (৩ নভেম্বর) সকালটা ছিল বিভ্রান্তিকর আর চরম উৎকণ্ঠার। সকাল ৭টা ৫০-এ মিয়াগি আর ইয়ামাগাতায় বিমান আক্রমণের সতর্ক সঙ্কেত বেজে ওঠে। টিভি অনুষ্ঠান মাঝপথে থামিয়ে মানুষকে শেল্টারে যেতে বলা হয়। জাপানের উপকূলরক্ষীরা জানায়, উত্তর কোরিয়া থেকে ছোড়া একটি ক্ষেপণাস্ত্র জাপানের দিকে আসছে।
এর আগেও উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র জাপানের ওপর দিয়ে গেছে- গত মাসেই একটি ক্ষেপণাস্ত্র জাপানের আকাশসীমায় ঢুকেছে। কিন্তু দেশটির ভেতর এত দক্ষিণ পর্যন্ত এর আগে কোন ক্ষেপণাস্ত্র পৌঁছায়নি।
তবে বৃহস্পতিবার সকালে উত্তর কোরিয়া যে ক্ষেপণাস্ত্রটি ছুড়েছিল, সেটি শেষ পর্যন্ত জাপানের আকাশসীমায় ঢুকতে ব্যর্থ হয়। দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক সূত্রের খবর অনুযায়ী ক্ষেপণাস্ত্রটি মাঝপথে ব্যর্থ হয়ে ভেঙে পড়ে জাপান সাগরে।
কিন্তু এই ক্ষেপণাস্ত্রটি ব্যর্থ হওয়ার অর্থ এই নয় যে জাপানিরা এখন স্বস্তি বোধ করতে পারে। প্রথমত কোনরকম হুঁশিয়ারি না দিয়েই প্রতিবেশি দেশকে লক্ষ্য করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া এবং সেই ক্ষেপণাস্ত্র কোথায় গিয়ে পড়বে তা নিয়ে অনুমানে ভর করে উৎকণ্ঠা সৃষ্টি উস্কানিমূলক এবং বিপদজনক। সবচেয়ে বড় কথা আন্তর্জাতিক শিষ্টাচারের লংঘন।
এ ধরনের পদক্ষেপ বিমান এবং জাহাজ চলাচলের জন্যও একটা হুমকি। কারণ ক্ষেপণাস্ত্র ভেঙে পড়লে তার ভগ্নাংশ নিচে গিয়ে পড়তে পারে। এর একদিন আগে বুধবারই উত্তর কোরিয়া দক্ষিণ কোরিয়ার উপকূলের অদূরে সমুদ্রে রেকর্ড সংখ্যক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে।
এলএবাংলাটাইমস/এজেড
শেয়ার করুন