আপডেট :

        এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

        সুন্দরবনের আগুন লাগার ঘটনায় ৩ সদস্যের তদন্ত কমিটি

        সুন্দরবনের আগুন নেভাতে প্রচেষ্টা

        প্রাইজবন্ডে প্রথম পুরস্কার

        পাউবোর ৩৭০ বজ্র নিরোধক দণ্ড স্থাপন

        সিলেট বিভাগের বেশিরভাগ জায়গায় বিদ্যুৎহীন

        সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভা সন্ধ্যায়

        সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভা সন্ধ্যায়

        ভিসা অব্যাহতি ও বাণিজ্য সম্প্রসারণ

        সুন্দরবনে সন্ধ্যায়ও বিক্ষিপ্তভাবে অর্ধশতাধিক স্থানে আগুন জ্বলতে দেখা যায়

        সুন্দরবনে সন্ধ্যায়ও বিক্ষিপ্তভাবে অর্ধশতাধিক স্থানে আগুন জ্বলতে দেখা যায়

        উচ্চশিক্ষাকে ডিজিটালাইজেশনে আওতায় আনার সিদ্ধান্ত

        কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ওপরে ড্রোন, পাহারায় পুলিশ’

        বাংলাদেশের গণমাধ্যম শুধু মুক্ত নয় বরং উন্মুক্ত

        বাংলাদেশের গণমাধ্যম শুধু মুক্ত নয় বরং উন্মুক্ত

        দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছয় দিন ধরে হতে পারে ঝড়-বৃষ্টি

        দীর্ঘ সময় পর ঢাকা-জয়দেবপুরে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

        জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পারফর্ম বিবেচনা করে বিশ্বকাপ ভুল সিদ্ধান্ত হতে পারে

        জবিতে আন্ত:বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাড মেকিং প্রতিযোগিতা

        মিয়ানমারের আরও ৪০ সীমান্তরক্ষী টেকনাফে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রায় ৯ হাজার অভিবাসী শিশুকে বিতাড়ন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রায় ৯ হাজার অভিবাসী শিশুকে বিতাড়ন

নতুন বিধিগুলো অভিবাসী শিশুদের ঝুঁকির মধ্যে ফেলেছে। ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রে এ বছর ২০ মার্চ করোনাভাইরাস প্রতিরোধে বিধিনিষেধ জারির পর থেকে এ পর্যন্ত সীমান্ত থেকে ৮৮০০ অভিবাসী শিশুকে বিতাড়িত করেছে দেশটি।
যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগে শুক্রবার দায়ের করা আদালতের নথির বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে রয়টার্স।

শিশুদের পাচারের হাত থেকে রক্ষা এবং তাদের যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসন আদালতে আশ্রয় নেওয়ার সুযোগ দেওয়ার কয়েক দশকের পুরানো রীতি বাতিল করে এ বছর ২১ মার্চ ট্রাম্প প্রশাসনের নতুন সীমান্ত বিধিমালা কার্যকর করা হয়েছে। তাদের দাবি, অভিবাসীদের হোল্ডিং সুবিধা এবং যুক্তরাষ্ট্রের জনগণের মধ্যে করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাব রোধ করার জন্যই নতুন বিধি তৈরি করা হয়েছে। 

অভিবাসন আইনজীবীদের দাবি, নতুন বিধিগুলো অভিবাসী বিশেষত শিশুদের মারাত্মক ঝুঁকির মধ্যে ফেলেছে। ফেডারেল সরকার লাইসেন্সবিহীন ঠিকাদারদের অধীনে তাদের কয়েক দিন বা কয়েক সপ্তাহ ধরে হোটেলে রেখে দেয়।

এসব শিশুর ব্যক্তিগত তথ্যগুলো সাধারণ কম্পিউটার সিস্টেমে রেকর্ড করা হয় না, যার ফলে তাদের ট্র্যাক করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ে।

জুন থেকেই ট্রাম্প প্রশাসন বিতাড়িত শিশুদের সংখ্যা প্রকাশ বন্ধ করে দেয়। সে সময় তারা জানিয়েছিল, প্রায় ২ হাজার শিশুকে বিতাড়িত করা হয়েছে। তবে অভিবাসন আইনজীবীদের বক্তব্য, এই সংখ্যা আরও অনেক বেশি। যদিও শুক্রবার পর্যন্ত বিতাড়নের পরিধি পরিষ্কার ছিল না।

আসন্ন ৩ নভেম্বর প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে বৈধ ও অবৈধ অভিবাসন সম্পর্কে কঠোর অবস্থান সামনে আনতে চাচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।








এলএ বাংলা টাইমস/এমকে

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত