আপডেট :

        বিরতির পর লিটনের ট্রাস্ট: বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি স্কয়াডে নতুন জীবন!

        অর্ধেকেরও বেশি ব্যাংক সাইবার হামলা প্রতিরোধে অক্ষম

        ক্যারিয়ারে সাফল্যের শক্তি

        ‘নূর ভাই বেঁচে আছেন, সে বেঁচে থাকা মৃত‍্যুর চেয়ে একটু ভালো’

        ইউক্রেনে ‘টমাহক’ ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর অনুমোদন দিয়েছে পেন্টাগন

        সালমান শাহ হত্যা মামলা: আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ভক্তদের মানববন্ধন

        ফুটবলাররা জানেন না কোচ নেই

        ‘আমার লোক, তোমার লোক’ কালচার থেকে বিএনপি-জামায়াতকে বের হয়ে আসতে হবে: আসিফ নজরুল

        এবার নাইজেরিয়ার তেলের খনিতে নজর ট্রাম্পের

        উত্তর কর্দোফানে সহিংসতার ভয়াবহতা, হাজারো মানুষ স্থানত্যাগে বাধ্য

        জুবিন গার্গের শেষ কাজ রূপ পেল, সিনেমা ‘রই রই বিনালে’ মুক্তি

        উপভোগ নয়, মিতব্যয়িতা—আজ বিশ্ব মিতব্যয়িতা দিবস

        যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের মধ্যে প্রতিরক্ষা চুক্তিতে স্বাক্ষর

        ফুটবল বিশ্লেষক মন্তব্য, লিভারপুলের আসল সাইজ মানুষের ধারণার চেয়ে ছোট

        তাইওয়ান স্পষ্ট বার্তা দিল, চীনের প্রস্তাব গ্রহণযোগ্য নয়

        এআই যুগ শেষ, আগামী দিনের বিস্ময়কর প্রযুক্তি: এজিআই

        চীন-জাপান সম্পর্কের নতুন অধ্যায়, শি জিনপিং বৈঠকে যুক্ত নতুন প্রধানমন্ত্রী

        ১,৪০৭ টন আলু নেপালে, বাংলাবান্ধা সীমান্ত দিয়ে রপ্তানি

        বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপের সম্ভাবনা, ভারী বৃষ্টির সতর্কতা

        সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে গণভোটের তারিখ নিয়ে জল্পনা

রমজানে নাজাতের ১০ দিনের ফজিলত

রমজানে নাজাতের ১০ দিনের ফজিলত

ছবি: এলএবাংলাটাইমস

রমজান আল্লাহতায়ালার নৈকট্যলাভের বিশেষ মৌসুম। বিশেষ এ মাসকে তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। এর মধ্যে প্রথম ১০ দিন আল্লাহর রহমত নাজিলের, দ্বিতীয় ১০ দিন গোনাহ মাফ তথা মাগফেরাতের এবং তৃতীয় ১০ দিন আল্লাহর আজাব থেকে নাজাতের জন্য নির্ধারিত।

রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, এটা এমন এক মাস, যে মাসের প্রথম ১০ দিন রহমতের বারিধারায় পরিপূর্ণ। মাঝের ১০ দিন ক্ষমা ও মার্জনা লাভের জন্য নির্ধারিত এবং শেষ ১০ দিন জাহান্নাম থেকে মুক্তি লাভের উপায়রূপে নির্দিষ্ট।পবিত্র রমজান মাসে টানা ২০ দিন সিয়াম সাধনার পর রোজাদার পরম প্রাপ্তির পর্যায়ে পৌঁছে যান। বান্দার জন্য জাহান্নামের আগুন ও শাস্তি থেকে মুক্তির চেয়ে বড় পাওনা আর কিছু নেই।

বান্দার কৃত পাপের ক্ষমা করার জন্য মহান রাব্বুল আলামিন রমজান মাসকে প্রতিবছর একবার করে দিয়ে থাকেন। আর এতে তারা প্রতিবছরই স্রষ্টার নৈকট্যলাভে নিজেকে আত্মসমর্পণ করতে পারে। মুসলমানরা মাহে রমজানকে নিজের জীবন নিষ্পাপ ও পুণ্যময় করার চেষ্টা করেন।নাজাতের সময় পবিত্র লাইলাতুল কদরের রাতে অগণিত বান্দাকে মহান রাব্বুল আলামিন ক্ষমা করে দেন।

পবিত্র মাহে রমজানের ২৯ তারিখ রাতে সারা মাসের যত মাফ করা হয়েছে তার দ্বিগুণ, আর ঈদের রাতে আরও দ্বিগুণসংখ্যক বান্দার গুনাহ মাফ করে দেন। সেই সঙ্গে কবিরা গুনাহর জন্য তওবা করে ক্ষমা প্রার্থনার মাধ্যমে গুনাহ মাফের এক সুবর্ণ সুযোগ তৈরি করে দেন।

রমজানের প্রথম দুই দশকের গুরুত্ব ও ফজিলত থাকলেও শেষ দশকের গুরুত্ব ও ফজিলত আরও বহু গুণ বেশি। কেননা, এই দশকেই রয়েছে পবিত্র রজনি লাইলাতুল কদর। শবেকদর হাজার মাস অপেক্ষা উত্তম। অর্থাৎ, এক হাজার মাস ইবাদত করলে যে সওয়াব হতে পারে, এই রাতের ইবাদতে তারচেয়েও বেশি সওয়াব পাওয়া যাবে। এ রাতের কারণেই পুরো রমজান তাৎপর্য ও ফজিলতপূর্ণ হয়েছে।

তাই পবিত্র মাহে রমজানের বিগত দিনগুলো যাদের অবহেলায় কেটে গেছে। তাদের এখনো সময় আছে নিজেকে শুধরে নেওয়ার। মুক্তির অবারিত সুযোগ পেয়েও যারা নিজেদের মুক্ত করে নিতে পারল না, তাদের চেয়ে হতভাগা আর কেউ নেই।

এলএবাংলাটাইমস/এজেড

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত