আটককেন্দ্রে মেক্সিকান অভিবাসীর মৃত্যু, চলতি বছরে আইসিই হেফাজতে ১৪তম প্রাণহানি
সিলেটে ছাত্রলীগের ব্যাপক ভাঙচুর
ছাত্রলীগ আর সন্ত্রাসী
তাহলে ছাত্রলীগ আর সন্ত্রাসীদের মধ্যে কি কোন পার্থক্য আছে কি ?
নগরীর শাহজালাল উপশহরে ছাত্রলীগের দুটি গ্রুপ
ফের সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েছে।সেখানে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করেইনিজেদের মধ্যে সংঘাত চালাচ্ছে ছাত্রলীগ। শুক্রবারবিকেল সাড়ে ৫ টার দিকে ছাত্রলীগের ছামাদ গ্রুপউপশহরের তের রতনের ১৩ টি দোকান ভাঙচুর করেছে।এসময় তারা যুবলীগের শামিম গ্রুপের কর্মীদের সঙ্গেপাল্টাপাল্টি ধাওয়া, ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে।স্থানীয় ও পুলিশ সূত্র জানায়, উপশহরের এ ব্লকএলাকাটি নিয়ন্ত্রণ করছেন যুবলীগ নেতা শামিম ইকবাল।তিনি তেরো রতন এলাকাটি নিয়ন্ত্রণে রেখেছেন।সেখানে আধিপত্য বিস্তার করতে চায় ছাত্রলীগেরসামাদ গ্রুপ। বৃহস্পতিবার রাতে যুবলীগ নেতার সংবর্ধনাঅনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে যুবলীগনেতা শামিম গ্রুপ ও মহানগর ছাত্রলীগের সমাজসেবাসম্পাদক দুলাল হোসেন গ্রুপ।এসময় শামিম ইকবালের কর্মীরা এ ব্লকের ৩৯ নম্বরদোকানে ভাঙচুর করে। এর জের ধরে শুক্রবার বিকেলেদুলালের পক্ষ হয়ে ছাত্রলীগের সামাদ গ্রুপের কর্মীরাশামিম ইকবালকে ধাওয়া করেন। এসময় উভয়পক্ষেপাল্টাপাল্টি ধাওয়া হয়। একপর্যায়ে তেরো রতনের ১৩টি দোকান ভাঙচুর করে ফিরে আসে ছাত্রলীগের সামাদগ্রুপ।উল্লেখ্য, কিছুদিন পূর্বেও তালতলা এলাকায় ছাত্রলীগেরসামাদ গ্রুপ ও যুবলীগের পিযুষ গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষেওঘটনা ঘটেছে। মূলত, আধিপত্য বিস্তার নিয়েই সিলেটনগরীতে ছাত্রলীগ এখন মুখোমুখি।যোগাযোগ করা হলে ছাত্রলীগ নেতা আব্দুস সামাদ ওযুবলীগ নেতা শামিম ইকবালকে মুঠোফোনে পাওয়া যায়নি।এ বিষয়ে জানতে চাইলে শাহপরাণ থানার পরিদর্শক(তদন্ত) মনিরুল ইসলাম বলেন, পুলিশ ঘটনাস্থলে আছে।বিকেলের দিকে ছাত্রলীগের নিজেদের মধ্যে ধাওয়াপাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।’
শেয়ার করুন