আপডেট :

        কমলা হ্যারিসের জয়ের অনিশ্চয়তা বাড়ছে

        নিরাপত্তা দিতে এসে মদপানে অসুস্থ দুই আনসার সদস্য

        প্রতিমা বিসর্জন ঘিরে বিশেষ নিরাপত্তা

        সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ করার সুপারিশ

        জাগ্রত চেতনাকে আর বিভক্ত করা যাবে না: রিজভী

        জাল সনদে চাকরি হারাচ্ছেন ১৯ শিক্ষক

        জাল সনদে চাকরি হারাচ্ছেন ১৯ শিক্ষক

        শান্তিতে নোবেল জিতলো জাপানি সংস্থা নিহন হিডানকিও

        হারিকেন মিল্টনের আঘাতে ফ্লোরিডায় প্রাণহানি বেড়ে ১৬

        কলোরাডোয় পর্যটনকেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত স্বর্ণখনিতে একজনের মৃত্যু, ১২ জনকে উদ্ধার

        বৃদ্ধি পেয়েছে জ্বালানি তেলের দাম

        দুর্গোৎসব: দেশে পূজা এ বছর ৩১ হাজার মণ্ডপে

        ৩ কোটিরও বেশি মানুষের মানসিক স্বাস্থ্যসেবা প্রয়োজন

        ঢাকা-চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে সাতটি বিশেষ যাত্রীবাহী ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত

        মোদির দেওয়া সেই সোনার মুকুট নিয়ে গেলো চোর

        পাকিস্তানে ‘র’ এর এজেন্ট গ্রেফতার

        বিশ্ব বাজারে বেড়েছে জ্বালানি তেলের দাম

        ৯ নারী-পুরুষকে প্রকাশ্যে বেত্রাঘাত করলো তালেবান

        মোদিকে ‘সবচেয়ে ভালো মানুষ’ বললেন ট্রাম্প

        কামলার সঙ্গে আবার বিতর্কের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান ট্রাম্পের

এমসি কলেজে ধর্ষণ: ডিএনএ টেস্টে ৮ আসামিরই জড়িত থাকার প্রমাণ

এমসি কলেজে ধর্ষণ: ডিএনএ টেস্টে ৮ আসামিরই জড়িত থাকার প্রমাণ

সিলেটের এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে এক গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় গ্রেপ্তার আট আসামির প্রত্যেকেরই জড়িত থাকার প্রমাণ মিলেছে ডিএনএ টেস্টে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে সিলেট মহানগর পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (গণমাধ্যম) বিএম আশরাফ উল্যাহ জানিয়েছেন, রোববার ডিএনএ প্রতিবেদন পুলিশের হাতে এসে পৌঁছেছে। ডিএনএ টেস্ট নানাভাবে করা হয়েছে। ডিএনএ টেস্টে ধর্ষণের ঘটনায় গ্রেপ্তার আট আসামির প্রত্যেকেরই কোন না কোনভাবে জড়িত থাকার প্রমাণ মিলেছে।

তিনি জানান, ডিএনএ প্রতিবেদন না আসায় মামলার অভিযোগপত্র এতদিন দেওয়া সম্ভব হয়নি। ডিএনএ প্রতিবেদন হাতে আসায় দ্রুত চার্জশিট দেওয়া হবে। এ বিষয়ে পরে বিস্তারিত জানানো হবে।

গত ২৫ সেপ্টেম্বর রাতে নববিবাহিতা স্ত্রীকে নিয়ে গাড়িতে করে এমসি কলেজে বেড়াতে গিয়েছিলেন তার স্বামী। সেখানে যাওয়ার পর অভিযুক্তরা তাদের জোর করে কলেজ ছাত্রাবাসে নিয়ে আসে। করোনার কারণে বন্ধ থাকা ছাত্রাবাসে স্বামীকে বেঁধে রেখে ওই গৃহবধূকে ধর্ষণ করা হয়। ওই রাতেই ধর্ষণের শিকার গৃহবধূর স্বামী বাদী হয়ে মহানগরের শাহপরান থানায় মামলা করেন।  

মামলার পর বিভিন্ন স্থান থেকে এজাহারভুক্ত আসামি সাইফুর রহমান, তারেকুল ইসলাম ওরফে তারেক, শাহ মাহবুবুর রহমান ওরফে রনি, অর্জুন লস্কর, রবিউল ইসলাম ও মাহফুজুর রহমান ওরফে মাসুম এবং সন্দেহভাজন আসামি মিসবাউর রহমান ওরফে রাজন ও আইনুদ্দিন নামের আরও দুই যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়। তারা বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন।

এর আগে গ্রেপ্তারকৃত আট আসামিকে পর্যায়ক্রমে পাঁচদিন করে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ। রিমান্ড শেষে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন তারা।

 

এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/এস

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত