আপডেট :

        সিলেটের মাটি হচ্ছে এসিড মাটি : কৃষি সচিব

        শামীম ওসমানকে শোকজ

        চীনে রাষ্ট্রদূত নিয়োগ দিল আফগানিস্তান

        আমাদের শিক্ষার্থীদের অনুপ্রাণিত করতে হবে:মেয়র

        সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবি অস্ট্রেলিয়ার এমপির

        কানাডার ‘সিজোফ্রেনিক পররাষ্ট্র নীতি’

        বড় ভূমিকম্পের ঝুঁকিতে সিলেট

        গণতান্ত্রিকভাবে কিছু বলার নেই কেউ বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে যোগ দিলে:ওবায়দুল কাদের

        মোদি-মেলোনির সেলফি

        শফিক চৌধুরী চাইলেন সাংবাদিকদের সহযোগিতা

        শেখ হাসিনা-ইসলামিক দলের নেতাদের বৈঠক

        সর্বোচ্চ পেশাদারিত্বের সাথে দেশের জন্য কাজ করার নির্দেশনা

        ওসি-ইউএনওদের বদলির বিষয়ে ইসির ব্যাখ্যা

        মেয়র ও কাউন্সিলরদের সাথে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মতবিনিময়

        মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে বাংলাদেশের নিরাপত্তা বাহিনী

        সাদা পোষাকে টাইগারদের ইতিহাসগড়া জয়

        প্রার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে ইসির নির্দেশ

        ফিলিস্তিন ইস্যুতে জাতিসংঘ ব্যর্থ : ইরান

        মান্নানের বিরুদ্ধে লড়ছেন না মনোনয়ন বঞ্চিতরা

        ‘ক্লাইমেট মোবিলিটি চ্যাম্পিয়ন লিডার অ্যাওয়ার্ড’

এমসি কলেজে ধর্ষণ: ডিএনএ টেস্টে ৮ আসামিরই জড়িত থাকার প্রমাণ

এমসি কলেজে ধর্ষণ: ডিএনএ টেস্টে ৮ আসামিরই জড়িত থাকার প্রমাণ

সিলেটের এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে এক গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় গ্রেপ্তার আট আসামির প্রত্যেকেরই জড়িত থাকার প্রমাণ মিলেছে ডিএনএ টেস্টে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে সিলেট মহানগর পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (গণমাধ্যম) বিএম আশরাফ উল্যাহ জানিয়েছেন, রোববার ডিএনএ প্রতিবেদন পুলিশের হাতে এসে পৌঁছেছে। ডিএনএ টেস্ট নানাভাবে করা হয়েছে। ডিএনএ টেস্টে ধর্ষণের ঘটনায় গ্রেপ্তার আট আসামির প্রত্যেকেরই কোন না কোনভাবে জড়িত থাকার প্রমাণ মিলেছে।

তিনি জানান, ডিএনএ প্রতিবেদন না আসায় মামলার অভিযোগপত্র এতদিন দেওয়া সম্ভব হয়নি। ডিএনএ প্রতিবেদন হাতে আসায় দ্রুত চার্জশিট দেওয়া হবে। এ বিষয়ে পরে বিস্তারিত জানানো হবে।

গত ২৫ সেপ্টেম্বর রাতে নববিবাহিতা স্ত্রীকে নিয়ে গাড়িতে করে এমসি কলেজে বেড়াতে গিয়েছিলেন তার স্বামী। সেখানে যাওয়ার পর অভিযুক্তরা তাদের জোর করে কলেজ ছাত্রাবাসে নিয়ে আসে। করোনার কারণে বন্ধ থাকা ছাত্রাবাসে স্বামীকে বেঁধে রেখে ওই গৃহবধূকে ধর্ষণ করা হয়। ওই রাতেই ধর্ষণের শিকার গৃহবধূর স্বামী বাদী হয়ে মহানগরের শাহপরান থানায় মামলা করেন।  

মামলার পর বিভিন্ন স্থান থেকে এজাহারভুক্ত আসামি সাইফুর রহমান, তারেকুল ইসলাম ওরফে তারেক, শাহ মাহবুবুর রহমান ওরফে রনি, অর্জুন লস্কর, রবিউল ইসলাম ও মাহফুজুর রহমান ওরফে মাসুম এবং সন্দেহভাজন আসামি মিসবাউর রহমান ওরফে রাজন ও আইনুদ্দিন নামের আরও দুই যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়। তারা বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন।

এর আগে গ্রেপ্তারকৃত আট আসামিকে পর্যায়ক্রমে পাঁচদিন করে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ। রিমান্ড শেষে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন তারা।

 

এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/এস

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত