আপডেট :

        এখনও পিআর পদ্ধতি বুঝতে পারছেন না গয়েশ্বর

        লুকানো অর্কিডের সন্ধান

        ক্যালসিয়াম কম? দুধ ছাড়া পূরণ করুন এই খাবারে

        আয়ের বড় অংশ খাদ্য কেনায় যায়: ১০% পরিবার

        তৃতীয় সিজনে অ্যালিস ইন বর্ডারল্যান্ড কেমন হলো?

        জামায়াত আমিরের উষ্ণ শুভেচ্ছা বার্তা

        পুলিশের কাছে অসংগতিপূর্ণ বক্তব্য মামুনুর রশীদের

        ফেনী-১ আসন থেকে ভোটে অংশ নিতে পারেন খালেদা জিয়া

        চোরের বদলে চোর নিয়ে সরকার করল? — ফয়জুল করীমের তোপ

        ১৭ জন শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি

        রিকশার সমস্যার সমাধান কোথায়?

        পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্কের প্রস্তাব এশিয়া কাপে ভারতের জন্য

        মোদিকে কড়া জবাব ওয়াইসির

        সরকারি বালিকা স্কুলে চ্যাম্পিয়নসত্তা অর্জন

        সিলেটের গরম: ৩৭ ডিগ্রি পার, শনিবারের আবহাওয়া

        বাংলাদেশি কর্মকর্তাদের মদদের অভিযোগ

        হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের উদ্বেগ

        বাংলায় ভাষণ দিচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

        টনি ব্লেয়ারের নেতৃত্বে গাজায় নতুন প্রশাসন ভাবনা

        নেতানিয়াহুর বক্তব্যে সদস্য রাষ্ট্রের ওয়াক আউট

খাসিয়ামারা সেতুর নির্মাণকাজ বন্ধ ৮ মাস ধরে

খাসিয়ামারা সেতুর নির্মাণকাজ বন্ধ ৮ মাস ধরে

সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজারে আটমাস ধরে নির্মাণকাজ বন্ধ থাকায় সাক্ষী গোপাল হয়ে দাঁড়িয়ে আছে খাসিয়ামারা সেতুর পিলারগুলো। ফলে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন উপজেলার সুরমা ও লক্ষীপুর ইউনিয়নের অর্ধলক্ষ মানুষ।

স্থানীয়রা জানান, এলাকাবাসীর দীর্ঘদিনের দাবির প্রেক্ষিতে স্থানীয় সংসদ সদস্য মুহিবুর রহমান মানিকের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় অনুমোদন পায় বহুল প্রত্যাশিত খাসিয়ামারা সেতু। পরে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের মাধ্যমে ৫শ’ মিটার চেইনেজে ৭৫ মিটার পিসি গার্ডারের ওই সেতুর নির্মাণবরাদ্দ ধরা হয় ৪ কোটি ২৬ লাখ ৯৪ হাজার টাকা। এরপর ২০২২ সালের ২ ফেব্রুয়ারি উপজেলার সুরমা ইউনিয়নের আলীপুর-টেংরাটিলা খেয়াঘাটে খাসিয়ামারা সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন এমপি মানিক। পরে টানা কয়েক মাস পর সেতুর পিলারের চলমান নির্মাণকাজ থমকে যায় গত আটমাস আগে।

স্থানীয় আলীপুর গ্রামের মৎস্যচাষী আব্দুর রহিম বলেন, ‘সেতুর নির্মাণ কাজ শেষ না হওয়াতে কৃষিপণ্য, মাছের খাদ্যসহ বিভিন্ন মালামাল পরিবহনে বাড়তি টাকা ও সময়ের অপচয় হচ্ছে।’ একই গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা হুমায়ূন কবির বলেন, ‘আগামী সংসদ নির্বাচনের আগেই সেতুর নির্মাণ কাজ শেষ করার কথা। কিন্তু ঠিকাদারের খামখেয়ালিতে নির্মাণকাজ বন্ধ রয়েছে দীর্ঘদিন ধরে। দ্রুত সেতুর নির্মাণকাজ শুরু করার দাবি জানাই।

নূরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মুহম্মদ মশিউর রহমান বলেন, ‘এখন নদীতে প্রবল ¯্রােত, সেতুর কাজ শেষ না হওয়ায় কোমলমতি শিক্ষার্থীরা ঝুঁকি নিয়ে খেয়া পারাপার হচ্ছে।’

জানতে চাইলে ঠিকাদার শংকর কুমার দেব বলেন, ‘ইচ্ছে করেই কাজ বন্ধ রেখেছি। এই সেতুর কাজে আমাকে লোকসান গুণতে হচ্ছে। রড সিমেন্টের দাম বৃদ্ধি ছাড়াও সড়কপথে মালামাল পরিবহনে ব্যয় বেশি। সপ্তাহ নাগাদ নদীপথে মালামাল এনে সেতুর কাজ শুরু করব।

এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত