আপডেট :

        এখনও পিআর পদ্ধতি বুঝতে পারছেন না গয়েশ্বর

        লুকানো অর্কিডের সন্ধান

        ক্যালসিয়াম কম? দুধ ছাড়া পূরণ করুন এই খাবারে

        আয়ের বড় অংশ খাদ্য কেনায় যায়: ১০% পরিবার

        তৃতীয় সিজনে অ্যালিস ইন বর্ডারল্যান্ড কেমন হলো?

        জামায়াত আমিরের উষ্ণ শুভেচ্ছা বার্তা

        পুলিশের কাছে অসংগতিপূর্ণ বক্তব্য মামুনুর রশীদের

        ফেনী-১ আসন থেকে ভোটে অংশ নিতে পারেন খালেদা জিয়া

        চোরের বদলে চোর নিয়ে সরকার করল? — ফয়জুল করীমের তোপ

        ১৭ জন শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি

        রিকশার সমস্যার সমাধান কোথায়?

        পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্কের প্রস্তাব এশিয়া কাপে ভারতের জন্য

        মোদিকে কড়া জবাব ওয়াইসির

        সরকারি বালিকা স্কুলে চ্যাম্পিয়নসত্তা অর্জন

        সিলেটের গরম: ৩৭ ডিগ্রি পার, শনিবারের আবহাওয়া

        বাংলাদেশি কর্মকর্তাদের মদদের অভিযোগ

        হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের উদ্বেগ

        বাংলায় ভাষণ দিচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

        টনি ব্লেয়ারের নেতৃত্বে গাজায় নতুন প্রশাসন ভাবনা

        নেতানিয়াহুর বক্তব্যে সদস্য রাষ্ট্রের ওয়াক আউট

চা-ফুচকা বিক্রি বন্ধ শাবিতে

চা-ফুচকা বিক্রি বন্ধ শাবিতে

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে শহীদ মিনারের টিলায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্যাম্পাসে সকল ধরণের দোকান সাময়িক বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এ ঘোষণা দেয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো: কামরুজ্জামান চৌধুরী।

এর আগে বুধবার সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারের টিলায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এতে একটি ফুচকার দোকানের ৫০টি চেয়ার ও ১০টি টেবিল আগুনে পুড়ে যায়। এ ঘটনার পর শাবি প্রশাসন দোকানগুলো বন্ধ রাখার নির্দেশ দেয়।

প্রক্টর কামরুজ্জামান চৌধুরী বলেন, ফুচকাওয়ালাদের অন্তর্কোন্দলের জেরে এরআগেও একটি ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছিলো। পরে কয়েকটি শর্ত দিয়ে পুনরায় দোকান চালুর নির্দেশ দেওয়া হলেও তারা শর্ত ভঙ্গ করেছে।

তিনি আরো বলেন, বুধবার নিজেদের অন্তর্কোন্দলের জেরে শহীদ মিনারের টিলায় আগুন লাগানো হয়েছে। পরে নিরাপত্তাকর্মীরা তাৎক্ষণিক আগুন নেভায়। এ বিষয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত ফুচকার দোকান বন্ধ থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

ফুচকার দোকানের পরিচালক জিয়াউর রহমান বলেন, কে বা কারা আগুন দিয়েছে জানি না। কেউ শত্রæতা করে আগুন দিয়েছে। আগুন লাগার ঘটনার পর প্রক্টর স্যারের নির্দেশে এক নিরাপত্তাকর্মী দোকান বন্ধ রাখতে বলেন। তাই দোকান খুলিনি। দোকানের সব জিনিসপত্র আমরা সরিয়ে ফেলেছি।

এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস 


শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত