আপডেট :

        এখনও পিআর পদ্ধতি বুঝতে পারছেন না গয়েশ্বর

        লুকানো অর্কিডের সন্ধান

        ক্যালসিয়াম কম? দুধ ছাড়া পূরণ করুন এই খাবারে

        আয়ের বড় অংশ খাদ্য কেনায় যায়: ১০% পরিবার

        তৃতীয় সিজনে অ্যালিস ইন বর্ডারল্যান্ড কেমন হলো?

        জামায়াত আমিরের উষ্ণ শুভেচ্ছা বার্তা

        পুলিশের কাছে অসংগতিপূর্ণ বক্তব্য মামুনুর রশীদের

        ফেনী-১ আসন থেকে ভোটে অংশ নিতে পারেন খালেদা জিয়া

        চোরের বদলে চোর নিয়ে সরকার করল? — ফয়জুল করীমের তোপ

        ১৭ জন শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি

        রিকশার সমস্যার সমাধান কোথায়?

        পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্কের প্রস্তাব এশিয়া কাপে ভারতের জন্য

        মোদিকে কড়া জবাব ওয়াইসির

        সরকারি বালিকা স্কুলে চ্যাম্পিয়নসত্তা অর্জন

        সিলেটের গরম: ৩৭ ডিগ্রি পার, শনিবারের আবহাওয়া

        বাংলাদেশি কর্মকর্তাদের মদদের অভিযোগ

        হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের উদ্বেগ

        বাংলায় ভাষণ দিচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

        টনি ব্লেয়ারের নেতৃত্বে গাজায় নতুন প্রশাসন ভাবনা

        নেতানিয়াহুর বক্তব্যে সদস্য রাষ্ট্রের ওয়াক আউট

গরমে বেঁকে গেল রেলপথ

গরমে বেঁকে গেল রেলপথ

মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে মাত্রাতিরিক্ত গরমে রেললাইন বেঁকে যাওয়ায় শমশেরনগর-মনু রেল স্টেশনের মাঝখানে রেলগেট এলাকায় সিলেটগামী পাহাড়িকা এক্সপ্রেস ট্রেন প্রায় ২০ মিনিট আটকা পড়ে। খবর পেয়ে রেল কর্মচারী ও ট্রেনের কর্মচারীদের মাধ্যমে পানি, বালি ও কাঁদা ফেলে ট্রেন ছেড়ে যেতে সক্ষম হয়।

রবিবার বিকাল ২টা ৫৫ মিনিট থেকে ৩টা ১৪ মিনিট পর্যন্ত এ ট্রেন আটকা পড়ে।

প্রচণ্ড গরমের কারণে জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠে। দিনভর রোদ ও গরমের কারনে রেললাইন আঁকা-বাঁকা হয়ে পড়ে। আঁকা-বাঁকা হওয়া লাইনে ট্রেন চলাচলে বিঘ্ন দেখা দেয়। ৭১৯ নম্বর সিলেটগামী পাহাড়িকা এক্সপ্রেস ট্রেন ২টা ৪৭ মিনিটে শমশেরনগর স্টেশন ছেড়ে যাওয়ার পর থেকে প্রায় তিন কি.মি. দূরে যেতে ৭ মিনিট সময় লাগে। শমশেরনগর বিমান বাহিনী ইউনিটের রেলগেট এলাকায় যাওয়ার পর ট্রেনের গতি হ্রাস পায় এবং এক পর্যায়ে ট্রেন আটকা পড়ে।

এসময়ে ট্রেনের কর্মচারী নেমে ও খবর পেয়ে রেলপথ রক্ষণাবেক্ষণকারী শ্রমিকরা সেখানে গিয়ে প্রায় ২০ মিনিট সময় ধরে পানি, বালি ও কাঁদা রেললাইনে ছিটিয়ে দেন। পরে লাইন ঠান্ডা হওয়ার পর ৩.১৪ মিনিটে ট্রেন ছেড়ে যায়।

রেলপথ রক্ষণাবেক্ষণকারী মিস্ত্রি রিপন মিয়া বলেন, গরমে হীট হয়ে রেল লাইন আঁকা-বাঁকা হয়ে যায়। খবর পেয়ে দৌড়ে সেখানে গিয়ে পাশ্ববর্তী ছড়া থেকে পানি, বালি ও কাঁদা ছিটিয়ে দেই। পরবর্তীতে ট্রেন ছেড়ে যায়।

শমশেরনগর রেলওয়ে স্টেশনের সহকারী স্টেশন মাস্টার উত্তম দেব বলেন, সাধারণত ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার উপরে থাকলে অনেক সময় রেলপথ বাকলিং হয়ে পড়ে। মাত্রাতিরিক্ত গরমের কারনে রেলগেট এলাকায়ও রেলপথের কিছু লাইন বাকলিং হওয়ায় পাহাড়িকা এক্সপ্রেস আটকা পড়ে।

এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত