আপডেট :

        এখনও পিআর পদ্ধতি বুঝতে পারছেন না গয়েশ্বর

        লুকানো অর্কিডের সন্ধান

        ক্যালসিয়াম কম? দুধ ছাড়া পূরণ করুন এই খাবারে

        আয়ের বড় অংশ খাদ্য কেনায় যায়: ১০% পরিবার

        তৃতীয় সিজনে অ্যালিস ইন বর্ডারল্যান্ড কেমন হলো?

        জামায়াত আমিরের উষ্ণ শুভেচ্ছা বার্তা

        পুলিশের কাছে অসংগতিপূর্ণ বক্তব্য মামুনুর রশীদের

        ফেনী-১ আসন থেকে ভোটে অংশ নিতে পারেন খালেদা জিয়া

        চোরের বদলে চোর নিয়ে সরকার করল? — ফয়জুল করীমের তোপ

        ১৭ জন শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি

        রিকশার সমস্যার সমাধান কোথায়?

        পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্কের প্রস্তাব এশিয়া কাপে ভারতের জন্য

        মোদিকে কড়া জবাব ওয়াইসির

        সরকারি বালিকা স্কুলে চ্যাম্পিয়নসত্তা অর্জন

        সিলেটের গরম: ৩৭ ডিগ্রি পার, শনিবারের আবহাওয়া

        বাংলাদেশি কর্মকর্তাদের মদদের অভিযোগ

        হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের উদ্বেগ

        বাংলায় ভাষণ দিচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

        টনি ব্লেয়ারের নেতৃত্বে গাজায় নতুন প্রশাসন ভাবনা

        নেতানিয়াহুর বক্তব্যে সদস্য রাষ্ট্রের ওয়াক আউট

এমপি মোকাব্বিরের পিএস’র মামলা

এমপি মোকাব্বিরের পিএস’র মামলা

সিলেট-২ আসনের সংসদ সদস্য ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য এবং গণফোরাম নেতা মোকাব্বির খান সম্পর্কে ‘কটুক্তি, আক্রমণাত্মক ও মানহানীকর’ মন্তব্য করায় পৌর মেয়র মুহিবুর রহমানসহ অজ্ঞাতনামা আরো ১০/১৫ জনের বিরুদ্ধে ১১০ কোটি টাকার মানহানীর মামলা করেছেন এমপির ব্যক্তিগত সহকারী আহমেদ কবির আদনান।

সোমবার (২ অক্টোবর) সিলেট সাইবার ট্রাইব্যুনাল আদালতে মামলাটি দায়ের করা হয়। মামলা নং ১৯৭/২০২৩ইং। মামলা দায়েরের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন বাদী পক্ষের আইনজীবী জাফর ইকবাল তারেক।

মামলায় পৌর মেয়র মুহিবুর রহমানকে প্রধান অভিযুক্ত ও আরো দুইজনের নাম উল্লেখ করা’সহ ১০/১৫ জনকে অজ্ঞাতনামা অভিযুক্ত করা হয়েছে। মামলার নাম উল্লেখ করা অপর দুই অভিযুক্তরা হলেন- উপজেলার অলংকারী ইউনিয়নের টেংরা (আলীপাড়া) গ্রামের লাল মিয়ার পুত্র সিতাব মিয়া এবং টেংরা (আলীপাড়া) গ্রামের আলী মিয়া। এদিকে মামলাটি তদন্তের জন্য পিবিআইকে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

মামলার এজাহারে বাদী উল্লেখ করেছেন, গত ২৫ সেপ্টেম্বর উপজেলার টেংরা আলীপাড়া গ্রামের মসজিদে গিয়ে পৌর মেয়র মুহিবুর রহমান তার নিজস্ব ফেইসবুক পেইজে একটি ভিডিও পোস্ট করেন। এতে মুহিবুর রহমান বলেন, এই প্রকল্পের কাজ হয় নাই। এই প্রকল্পের টাকা এমপির পিএ লুট ও হাতিয়ে নিয়েছে। এখানে হরিলুট হয়েছে। অথচ প্রকল্পটি এখন চলমান রয়েছে। আর ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান কাজটি সম্পূর্ণ না করায় এখনো তাদেরকে বিল দেওয়া হয়নি। ভিডিওতে দেওয়া মুহিবুর রহমানের বক্তব্য অসত্য, হয়রানীমূলক, উদ্দেশ্য প্রণোদিত, মিথ্যা, বানোয়াট ও বিভ্রান্তিকর। এতে এমপির ১০০ কোটি টাকার ও পিএ’র ১০ কোটি টাকার মানহানী হয়েছে বলে, ১১০ কোটি টাকার মানহানীর মামলা করা হয়।

এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত