আপডেট :

        এখনও পিআর পদ্ধতি বুঝতে পারছেন না গয়েশ্বর

        লুকানো অর্কিডের সন্ধান

        ক্যালসিয়াম কম? দুধ ছাড়া পূরণ করুন এই খাবারে

        আয়ের বড় অংশ খাদ্য কেনায় যায়: ১০% পরিবার

        তৃতীয় সিজনে অ্যালিস ইন বর্ডারল্যান্ড কেমন হলো?

        জামায়াত আমিরের উষ্ণ শুভেচ্ছা বার্তা

        পুলিশের কাছে অসংগতিপূর্ণ বক্তব্য মামুনুর রশীদের

        ফেনী-১ আসন থেকে ভোটে অংশ নিতে পারেন খালেদা জিয়া

        চোরের বদলে চোর নিয়ে সরকার করল? — ফয়জুল করীমের তোপ

        ১৭ জন শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি

        রিকশার সমস্যার সমাধান কোথায়?

        পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্কের প্রস্তাব এশিয়া কাপে ভারতের জন্য

        মোদিকে কড়া জবাব ওয়াইসির

        সরকারি বালিকা স্কুলে চ্যাম্পিয়নসত্তা অর্জন

        সিলেটের গরম: ৩৭ ডিগ্রি পার, শনিবারের আবহাওয়া

        বাংলাদেশি কর্মকর্তাদের মদদের অভিযোগ

        হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের উদ্বেগ

        বাংলায় ভাষণ দিচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

        টনি ব্লেয়ারের নেতৃত্বে গাজায় নতুন প্রশাসন ভাবনা

        নেতানিয়াহুর বক্তব্যে সদস্য রাষ্ট্রের ওয়াক আউট

বাধার মুখে মেয়র আরিফ

বাধার মুখে মেয়র আরিফ

মেয়র হিসেবে দায়িত্ব পালনের শেষ দিকে এসে উন্নয়ন কাজে বাধার মুখে পড়েছেন আরিফুল হক চৌধুরী। বুধবার সিলেট নগরীর আম্বরখানায় সড়ক সম্প্রসারণের জন্য উচ্ছেদ অভিযান চালাতে গিয়ে তিনি একটি বাণিজ্যিক ভবনের মালিকদের বাধার মুখে পড়েন। পরে উচ্ছেদ অভিযান স্থগিত রেখে ফিরে আসতে হয়েছে তাকে।

জানা গেছে, সিলেট নগরীর আম্বরখানা-চৌকিদেখি সড়ক সম্প্রসারণের জন্য রাস্তার উভয় পাশের স্থাপনা ভাঙার উদ্যোগ নেয় সিটি করপোরেশন। মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীর নেতৃত্বে শুরু হয় অভিযান। গোল্ডেন টাওয়ার নামক একটি বহুতল বাণিজ্যিক ও আবাসিক ভবনের সামনের সীমানা প্রাচীর ভাঙার সময় বাধার সম্মুখীন হন মেয়র। ভবনটির কয়েকজন মালিক (অংশীদার) এসে কাজে বাধা দেন। এ সময় মেয়রের সাথে বাকবিতণ্ডতায় জড়ান তারা।

গোল্ডেন টাওয়ারের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম খানের অভিযোগ, উন্নয়নের স্বার্থে সিটি করপোরেশনকে জায়গা ছাড়তে তারা রাজি। কিন্তু কোন ধরনের নোটিশ ছাড়াই সিটি করপোরেশন বহুতল ভবনটির সামনের অংশ ভাঙতে এসেছে। এভাবে ভাঙা হলে পুরো ভবনে সমস্যা দেখা দিবে। এছাড়া ভবনের গ্যাস ও পানির লাইন না সরিয়ে ভাঙার কাজ শুরু করলে ভবনটিতে বসবাসকারীরা বিপাকে পড়বেন। মেয়র আরিফ উদ্দেশ্যমূলকভাবে এটি করছেন বলেও অভিযোগ করেন তিনি।

এ প্রসঙ্গে মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী বলেন, সরকারি জায়গা নিতে কোনো নোটিশ দেওয়ার প্রয়োজন নেই। তারা এতোদিন ধরে সরকারি জায়গা অবৈধভাবে দখল করে রেখেছে। তাদের বাধার মুখে গ্যাস ও পানির লাইন সরিয়ে নেওয়ার সময় দেওয়া হয়েছে। আর আমাদের প্রকৌশলীদের বলা হয়েছে বিষয়টি ভাল করে দেখার জন্য।

এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত