আপডেট :

        উত্তর কর্দোফানে সহিংসতার ভয়াবহতা, হাজারো মানুষ স্থানত্যাগে বাধ্য

        জুবিন গার্গের শেষ কাজ রূপ পেল, সিনেমা ‘রই রই বিনালে’ মুক্তি

        উপভোগ নয়, মিতব্যয়িতা—আজ বিশ্ব মিতব্যয়িতা দিবস

        যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের মধ্যে প্রতিরক্ষা চুক্তিতে স্বাক্ষর

        ফুটবল বিশ্লেষক মন্তব্য, লিভারপুলের আসল সাইজ মানুষের ধারণার চেয়ে ছোট

        তাইওয়ান স্পষ্ট বার্তা দিল, চীনের প্রস্তাব গ্রহণযোগ্য নয়

        এআই যুগ শেষ, আগামী দিনের বিস্ময়কর প্রযুক্তি: এজিআই

        চীন-জাপান সম্পর্কের নতুন অধ্যায়, শি জিনপিং বৈঠকে যুক্ত নতুন প্রধানমন্ত্রী

        ১,৪০৭ টন আলু নেপালে, বাংলাবান্ধা সীমান্ত দিয়ে রপ্তানি

        বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপের সম্ভাবনা, ভারী বৃষ্টির সতর্কতা

        সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে গণভোটের তারিখ নিয়ে জল্পনা

        সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষায় বিশ্বনাথে পিএফজির সমাবেশ

        আ.লীগ নেতা নিহত, ঘটেছে নিজ বাড়িতেই

        “সংস্কার চাই, বাধা নয়”—বিরোধীদের উদ্দেশে হাসনাত আবদুল্লাহর সতর্কবার্তা

        হাসপাতালে ভর্তি বলিউডের বর্ষীয়ান তারকা ধর্মেন্দ্র

        নিজেদের মাটিতে লজ্জার হোয়াইটওয়াশের স্বীকার টাইগাররা

        গত ১০ মাসে ঝটিকা মিছিল থেকে ৩ হাজারের কাছাকাছি আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী আটক

        ‘শাপলা কলি’ নয়, নির্বাচনী প্রতীকে শাপলা চাইছে এনসিপি

        গণভোট নিয়ে দ্রুত সিদ্ধান্তের ইঙ্গিত প্রধান উপদেষ্টার: আসিফ নজরুল

        সকালে সিলেটের রেলপথ অচল রাখার ঘোষণা

পাপুয়া নিউ গিনিতে উপজাতি সংঘাতে নিহত ২৪

পাপুয়া নিউ গিনিতে উপজাতি সংঘাতে নিহত ২৪

পাপুয়া নিউ গিনিতে উপজাতিদের সংঘাতে অন্তত ২৪ জন নিহত হয়েছে। এদের  মধ্যে অধিকাংশই নারী ও শিশু। গত রোব ও সোমবার দেশটির হেলা প্রদেশের তারি-পোরি জেলায় এ ঘটনা ঘটেছে।

গত কয়েক বছরের মধ্যে এটিকে পাপুয়া নিউ গিনির সবচেয়ে ভয়াবহ উপজাতিগত সহিংসতা বলা হচ্চে। প্রধানমন্ত্রী জেমস মারাপে হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের আশ্বাস দিয়ে বলেছেন, ‘এটা আমার জীবনের সবচেয়ে দুঃখের দিনগুলোর একটি।’

কী কারণে এই হামলা চালানো হয়েছে তা এখনো জানা যায় নি। তবে গত ২০ বছরেরও বেশি সময় ধরে পাপুয়া নিউ গিনিতে গোষ্ঠীগত কারণে উপজাতিদের মধ্যে সংঘাত চলে আসছে।

স্থানীয় বার্তা সংস্থা ইএমটিভি জানিয়েছে, রোববার মুনিমা গ্রামের চার পুরুষ ও তিন নারীকে হত্যা করা হয়। সোমবার কারিদা গ্রামের ১৬ নারী ও শিশুকে হত্যা করা হয়। এদের মধ্যে দুজন সন্তানসম্ভবা ছিলেন।

কারিদা উপ-স্বাস্থ্যকেন্দ্রের ফিলিপ পিমুয়া হামলার সময় ওই গ্রামে ছিলেন।

তিনি বলেন, ‘আমি সকালে ঘুম থেকে উঠে রান্নাঘরে চুলা জ্বালাতে গিয়েছিলাম। ওই সময় আমি গুলির শব্দ শুনতে পাই এবং দেখতে পাই কয়েকটি বাড়ি আগুনে জ্বলছে। আমি বুঝতে পারলাম,শত্রুরা ইতোমধ্যে গ্রামে প্রবেশ করেছে।  আমি দ্রুত দৌঁড়ে একটি ঝোপের ভেতরে লুকিয়ে পড়ি। সকাল ৯টা-১০টার দিকে সেখান থেকে ফিরে আসি এবং খন্ডবিখন্ড মৃতদেহ ও পুড়ে যাওয়া বাড়িঘর দেখতে পাই।’


শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত