আপডেট :

        ইলন মাস্কের ব্যক্তিগত উড়োজাহাজ চীনের বেইজিং ক্যাপিটাল ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টে

        মস্কোর বেশ কয়েকটি ভবনে ড্রোন হামলা হয়েছে: মেয়র

        মেক্সিকোয় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে ১০ জন নিহত

        হাইপারসনিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উদ্বোধন করছে ইরান!

        বাজেট অধিবেশন বসছে কাল

        সিলেটে কিশোরী মাকে ‘দলবেঁধে ধর্ষণ’, গ্রেপ্তার ৫

        ড. ইউনূসসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

        ঈদ উপলক্ষ্যে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু ১৪ জুন

        জিয়াউর রহমানের ৪২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

        সিসিক নির্বাচনে সাধারণ কাউন্সিলর পদে একমাত্র নারী রোকসানা

        ইউনিভার্সিটি অব ম্যাসাচুসেটসের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে দেওয়া হল একহাজার টাকার খাম

        যুক্তরাজ্যে বিদেশি শিক্ষার্থীদের পরিবার নেওয়ার পথ বন্ধ হচ্ছে

        পাকিস্তানের কোনো প্রস্তাবেই রাজি নয় ভারত

        এরদোয়ানকে বাইডেন-পুতিন-জেলেনস্কির অভিনন্দন

        কিয়েভে ফের রাশিয়ার বিমান হামলা

        ফের তুরস্কের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ী এরদোয়ান

        শেষ দফার ছাঁটাই শুরু মেটায়

        সাদা নাকি লাল, কোন চিনি খাবেন?

        বিকালের নাশতায় পটেটো ওয়েজেস

        হুমায়ুন ফরীদি: অভিনয়ের সঙ্গে তার যেসব কথা রয়ে গেছে

যুক্তরাষ্ট্রে গ্রিনকার্ডের আবেদন জমে আছে ৮৬ লাখ

যুক্তরাষ্ট্রে গ্রিনকার্ডের আবেদন জমে আছে ৮৬ লাখ

ছবি: এলএবাংলাটাইমস

যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন বিভাগে নতুন গ্রিনকার্ডের জন্য পাহাড় সমান আবেদন জমা পড়ে আছে। চলতি বছরের জুলাই পর্যন্ত গ্রিনকার্ডের জন্য ৮৬ লাখ আবেদন জমা হয়েছে। দেশটির ইতিহাসে এমন পরিস্থিতি এর আগে কখনো দেখা যায়নি।

গত ৩০ বছর ধরেই যুক্তরাষ্ট্রে ভিসা, গ্রিনকার্ড ও নাগরিকত্বের আবেদন বেড়ে চলেছে। কিন্তু সে তুলনায় ইমিগ্রেশন ডিপার্টমেন্টের কাজের গতি ও জনবল বাড়েনি। এছাড়া ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিক্যানদের ক্ষমতার মহড়ায় এই বিভাগের কাজকর্ম কয়েক বছর পরপরই ঝুলে পড়ে। এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল ইমিগ্রেশন বিরোধী ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনের আমলে। করোনাকালে ইমিগ্রেশনে জট আরও বেড়েছে। বাইডেন দায়িত্ব নেওয়ার পর আশার বাণী শোনালেও কাজের গতি বাড়েনি। 

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গ্রিনকার্ডের আবেদন করলে তা হাতে আসতে ২০ বছরও লেগে যায়। অপেক্ষায় থাকতে থাকতে আয়ু ফুরিয়ে যায় অনেকেরই। 

ইমিগ্রেশনে আগ্রহী বাংলাদেশিদের দুরবস্থা ইউরোপের দেশগুলোর চেয়ে অনেক বেশি হতাশাজনক। যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন বিভাগের ওয়েবসাইটে ভাই-বোনের জন্য আবেদনের অপেক্ষাকাল ১২-১৩ বছর দেখালেও লেগে যাচ্ছে ১৫-১৬ বছর। বিবাহিত সন্তানের জন্য আবেদন করেও ১৫ বছরের বেশি সময় পেরিয়ে যাবার দৃষ্টান্ত তৈরি হয়েছে। অনেকের সবকিছু রেডি থাকলেও ভিসার জন্য ইন্টারভিউ নিতে অনেক সময় নেওয়া হচ্ছে। ইন্টারভিউয়ের তারিখ বারবার পরিবর্তন করে বছরেরও বেশি সময় কাটিয়ে দিচ্ছে বিভিন্ন দেশে অবস্থিত মার্কিন দূতাবাস।

এলএবাংলাটাইমস /এজেড

 

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত