আপডেট :

        অবৈধ অভিবাসন দমনে হন্ডুরাস ও উগান্ডার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের ফেরত চুক্তি

        যুক্তরাষ্ট্রে রেডিওঅ্যাকটিভ শঙ্কায় ওয়ালমার্টের চিংড়ি পণ্য প্রত্যাহার

        ভারতীয় পেঁয়াজ বাজারে ঢুকতেই দাম কমতে শুরু করেছে

        মেইল-ইন ভোট বন্ধ করতে পারবেন কি ট্রাম্প?

        ইসরায়েল গাজাযুদ্ধে ১৯ হাজার শিশু হত্যা করেছে

        টেক্সাসে ভুলে মুক্তি পাওয়া কয়েদিকে খুঁজছে পুলিশ

        সিলেটে পাথরের সঙ্গে শাহ আরেফিন টিলাও লুট হয়ে গেল

        ডাকসুর আজীবন সদস্যের প্রস্তাবে হাসিনা মানতে পারেননি ‘ভেটো’, প্রতিশোধ নিতে একের পর এক হামলা

        চীনের রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে স্বস্তিতে ভারত

        যুক্তরাষ্ট্রে শিপিং জালিয়াতি মামলায় ক্যালিফোর্নিয়ার এক ব্যক্তির কারাদণ্ড

        আন্তর্জাতিক ফ্লাইটে যাত্রী বেড়ে রেকর্ড গড়ল অন্টারিও বিমানবন্দর

        ক্যালিফোর্নিয়ায় গুলিতে তিনজনের মৃত্যু

        মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর ৬,০০০ শিক্ষার্থী ভিসা বাতিল করেছে

        বাহামাসের একই রিসোর্টে ৩ ঘণ্টার ব্যবধানে দুই মার্কিন নাগরিকের মৃত্যু

        সংবাদ সম্মেলনে ফেডারেল এজেন্ট মোতায়েন, ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ নিউসমের

        ক্যালিফোর্নিয়ায় পানির নিচ থেকে নিখোঁজ মা ও শিশুর মরদেহ উদ্ধার

        ওয়াশিংটনে ন্যাশনাল গার্ড পাঠাচ্ছে তিন রিপাবলিকান অঙ্গরাজ্য

        হারিকেন এরিন ক্যারিবীয় দ্বীপপুঞ্জের দিকে ধেয়ে আসছে, আকারে বড় হচ্ছে ঝড়

        আনাহাইমে কার ওয়াশ ও হোম ডিপোতে অভিবাসন অভিযান, আটক একাধিক ব্যক্তি

        সান বার্নার্ডিনোতে অভিবাসন অভিযানে ফেডারেল এজেন্টের গুলি

অ্যাসাঞ্জের মামলার বিচার কার্যক্রম বন্ধে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি আহ্বান

অ্যাসাঞ্জের মামলার বিচার কার্যক্রম বন্ধে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি আহ্বান

ছবিঃ এলএবাংলাটাইমস

সোমবার (২৮ নভেম্বর) এক খোলা চিঠিতে পশ্চিমা দেশগুলোর শীর্ষ স্থানীয় পাঁচটি গণমাধ্যম উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে করা মামলার বিচার কার্যক্রম বন্ধে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।

দ্য গার্ডিয়ান ও দ্য নিউইয়র্ক টাইমসসহ অন্যান্য গণমাধ্যমের সম্পাদক ও প্রকাশকেরা ওই খোলাচিঠিতে বলেন, ‘সংবাদ প্রকাশ কোনো অপরাধ নয়। গোপন তথ্য সংগ্রহ ও প্রকাশ করায় জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে চলমান বিচারপ্রক্রিয়া নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করতে আমরা একত্রিত হয়েছি।’

চিঠিতে আরও বলা হয়, যখন বারাক ওবামা যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ও জো বাইডেন ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলেন, তখন মার্কিন প্রশাসন অ্যাসাঞ্জকে অভিযুক্ত করা থেকে বিরত ছিল। তবে ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন নীতিতে পরিবর্তন আসে। তখন অ্যাসাঞ্জকে ১৯১৭ সালের গুপ্তচরবৃত্তি আইনে অভিযুক্ত করে দেশটির বিচার বিভাগ। এর আগে কোনো সংবাদ প্রকাশকের বিরুদ্ধে এ আইন ব্যবহার করা হয়নি।

২০১০ সালে ইরাক ও আফগানিস্তান যুদ্ধ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করে হইচই ফেলে দেন অ্যাসাঞ্জ। ২০১৯ সাল থেকে তিনি যুক্তরাজ্যে বন্দী আছেন। তাঁকে বিচারের মুখোমুখি করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র সরকার। এ জন্য অ্যাসাঞ্জকে ওয়াশিংটনের হাতে প্রত্যর্পণ করতে যুক্তরাজ্যের কাছে আহ্বান জানিয়েছে দেশটি। যুক্তরাষ্ট্রে দোষী সাব্যস্ত হলে কঠোর সাজার মুখোমুখি হতে পারেন তিনি।

অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে তোলা অভিযোগ ভয়াবহ নজির স্থাপন করেছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে গণমাধ্যমগুলোর খোলাচিঠিতে। বলা হয়েছে, এটা যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের প্রথম সংশোধনী এবং সংবাদপত্রের স্বাধীনতার জন্য একটি হুমকি। গোপন নথি প্রকাশের ১২ বছর পর, এখন অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের বিচার কার্যক্রম বন্ধ করার সময় এসেছে।

এলএবাংলাটাইমস/ওএম

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত