আপডেট :

        এআই গবেষণায় পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল

        টিকটককে বাংলাদেশে ডাটা সেন্টার স্থাপন করতে বললো বিটিআরসি

        ‘ইন্ডিয়া আউট’ ক্যাম্পেইন থেকে ক্ষমতায় আসা মুইজ্জু কেন সুর পাল্টালেন?

        বিদ্যুৎ খাতের বকেয়া পরিশোধে ৫ হাজার কোটি টাকার বন্ড দিবে সরকার

        বরখাস্ত হয়েছেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাপসী তাবাসসুম উর্মি, কি বললেন ঊর্মির মা

        পদার্থবিজ্ঞানে নোবেলজয়ীর নাম আজ মঙ্গলবার ঘোষণা করা হবে

        শেখ হাসিনার ভারত ছাড়তে কোনো চাপ নেই

        বাণিজ্য পরিসরে তলানিতে বাংলাদেশ: বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদন

        নির্বাচনি রোড ম্যাপ ও সংস্কার প্রশ্নে মতপার্থক্য

        এক বছরে ইসরায়েলে রেকর্ড পরিমাণ সহায়তা পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

        এক বছরে গাজার ৪০ হাজার স্থাপনায় হামলা

        ইসরায়েলের বিভিন্ন শহরে পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হিজবুল্লাহ ও হামাসের

        ইসরায়েলকে ১৭.৯ বিলিয়ন ডলার ব্যয় করেছে যুক্তরাষ্ট্র

        খুঁটির সঙ্গে বেঁধে মারধর ও নির্যাতনের অভিযোগ

        ওষুধ ছিটানোর কর্মী পরিচয়ে পাসপোর্ট নিয়েছিলেন কাফী

        তাপস ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দ

        বেশির ভাগ এলাকায় পয়োবর্জ্য নিষ্কাশনের ব্যবস্থাই নেই

        সুফিউর রহমানকে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ পররাষ্ট্র দূত, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে অসন্তোষ

        এইচএসসির ফল প্রকাশ করা হবে ১৫ অক্টোবর

        শেয়ারবাজার সংস্কার করতে ৫ সদস্যের টাস্কফোর্স

ভয়াবহ ৯/১১ হামলার ২৩ বছর

ভয়াবহ ৯/১১ হামলার ২৩ বছর

ছবি: এলএবাংলাটাইমস

২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলা হয় যুক্তরাষ্ট্রে। এই হামলা ৯/১১ নামে পরিচিত। ওই দিন আল-কায়েদার সন্ত্রাসীরা দুটি উড়োজাহাজ ছিনতাই করে নিউইয়র্কের বিশ্ব বাণিজ্য কেন্দ্রের সুউচ্চ জোড়া ভবন বা টুইন টাওয়ারে হামলা চালায়। আরেকটি উড়োজাহাজ আছড়ে পড়ে পেন্টাগনে।

হামলা হয় পেনসিলভেনিয়াতেও। এসব হামলায় প্রাণ হারায় অন্তত ৩ হাজার মানুষ। আহত হয় আরও প্রায় ২৫ হাজার মানুষ। শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই নয়, পুরো বিশ্বের ইতিহাসের অন্যতম প্রাণঘাতী সন্ত্রাসী হামলা ছিল এটি, যার ক্ষত এখনও বহন করছে মানুষ।

ভয়াবহ এ হামলায় আল কায়েদার ১৯ জন জঙ্গীর নাম কালোতালিকায় অন্তর্ভূক্ত করে যুক্তরাষ্ট্র। একই বছর অক্টোবরে আই এস এর ওপর হামলা চালায় মার্কিন নেতৃত্বাধীন ন্যাটো বাহিনী। এর কয়েক মাসের মধ্যেই আল কায়েদার অনেক শীর্ষ নেতাকে হত্যা ও গ্রেপ্তার করে ন্যাটো। হামলার ঘটনায় প্রধান আসামি করা হয় আল কায়েদার প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নেতা ওসামা বিন লাদেনকে। ২০১১ সালের ২রা মে ওসামা বিন লাদেনকে পাকিস্তানের অ্যাবোটাবাদের একটি বাড়িতে অভিযান চালিয়ে হত্যা করে মার্কিন নেভি সিল সদস্যরা।

দিনটিকে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন যুক্তরাষ্ট্র তথা বিশ্বের মানুষ। দিনটি উপলক্ষে নিউ ইয়র্ক শহরের স্মৃতিসৌধে নিহতদের নামের পাশে ফুল ও পতাকা দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। ১০ সেপ্টেম্বর থেকেই সেখানে জড়ো হয়ে শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা অর্পণ করেন নিহতদের আত্মীয়-স্বজনরা।এসময় তাদেরকে নীরবে কাঁদতে দেখা যায়। স্মৃতিসৌধে নিহতদের স্বজনরা তাদের প্রিয়জনের নাম উচ্চারণ করেন।

এছাড়া ৯/১১ স্মরণে বিভিন্ন সম্প্রদায়ে বিভিন্ন স্মরণ অনুষ্ঠান আয়োজন করে,যার মধ্যে রয়েছে পুষ্পস্তবক অর্পণ, পতাকা প্রদর্শন,শোভাযাত্রা ও পুলিশ রেডিও বার্তা। তবে শুধু নিউইয়র্কেই নয় পেনসিলভানিয়া এবং পেন্টাগনেও নিহতদের স্মরণ অনুষ্ঠানে যোগ দেন মানুষ।

এলএবাংলাটাইমস/এজেড

 

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত