আপডেট :

        টিকটককে বাংলাদেশে ডাটা সেন্টার স্থাপন করতে বললো বিটিআরসি

        ‘ইন্ডিয়া আউট’ ক্যাম্পেইন থেকে ক্ষমতায় আসা মুইজ্জু কেন সুর পাল্টালেন?

        বিদ্যুৎ খাতের বকেয়া পরিশোধে ৫ হাজার কোটি টাকার বন্ড দিবে সরকার

        বরখাস্ত হয়েছেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাপসী তাবাসসুম উর্মি, কি বললেন ঊর্মির মা

        পদার্থবিজ্ঞানে নোবেলজয়ীর নাম আজ মঙ্গলবার ঘোষণা করা হবে

        শেখ হাসিনার ভারত ছাড়তে কোনো চাপ নেই

        বাণিজ্য পরিসরে তলানিতে বাংলাদেশ: বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদন

        নির্বাচনি রোড ম্যাপ ও সংস্কার প্রশ্নে মতপার্থক্য

        এক বছরে ইসরায়েলে রেকর্ড পরিমাণ সহায়তা পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

        এক বছরে গাজার ৪০ হাজার স্থাপনায় হামলা

        ইসরায়েলের বিভিন্ন শহরে পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হিজবুল্লাহ ও হামাসের

        ইসরায়েলকে ১৭.৯ বিলিয়ন ডলার ব্যয় করেছে যুক্তরাষ্ট্র

        খুঁটির সঙ্গে বেঁধে মারধর ও নির্যাতনের অভিযোগ

        ওষুধ ছিটানোর কর্মী পরিচয়ে পাসপোর্ট নিয়েছিলেন কাফী

        তাপস ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দ

        বেশির ভাগ এলাকায় পয়োবর্জ্য নিষ্কাশনের ব্যবস্থাই নেই

        সুফিউর রহমানকে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ পররাষ্ট্র দূত, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে অসন্তোষ

        এইচএসসির ফল প্রকাশ করা হবে ১৫ অক্টোবর

        শেয়ারবাজার সংস্কার করতে ৫ সদস্যের টাস্কফোর্স

        বাংলাদেশ সফরে শঙ্কায় প্রোটিয়া

এবার ব্যবধান বাড়াতে মরিয়া কামালা-ট্রাম্প

এবার ব্যবধান বাড়াতে মরিয়া কামালা-ট্রাম্প

ছবিঃ এলএবাংলাটাইমস

মার্কিন নির্বাচনের বাকি আর মাত্র ৪৫ দিন। দুই প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী কমলা হ্যারিস ও ডোনাল্ড ট্রাম্প আদাজল খেয়ে নেমেছেন জনসমর্থনের কাঁটাটা সামান্য হলেও নিজেদের দিকে হেলাতে। কিন্তু কাঁটা হেলছে না। দুই সপ্তাহ ধরে জনমত জরিপে এই দুই প্রার্থী কার্যত একই জায়গায় আটকে আছেন। উভয়ের চলতি অবস্থা ৫০–৫০।

ছয় সপ্তাহ আগে নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় যোগ দেওয়ার পর কমলা ভোটের খেলা ঘুরিয়ে দিয়েছেন ঠিকই, কিন্তু তাঁর জয়ের ব্যাপারে নির্বাচনী বিশেষজ্ঞরা এখনো পুরোপুরি আস্থাবান নন। যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে নামজাদা জনমত জরিপকারী হলেন নেইট সিলভার। কয়েক দিন আগে তিনি জানিয়েছিলেন, ভোট হলে কমলা নয়, ট্রাম্পই জিতবেন। বস্তুত সিলভারের হিসাব অনুযায়ী, নভেম্বরে ট্রাম্পের জয়ের সম্ভাবনা ৬৪ শতাংশ।

সেখানে কমলার সম্ভাবনা মাত্র ৩৫ শতাংশ। বলাই বাহুল্য, সিলভারের এই ভবিষ্যদ্বাণীতে ডেমোক্র্যাট সমর্থকেরা অসন্তুষ্ট। আত্মপক্ষ সমর্থন করে সিলভার অবশ্য বলেছেন, সব তথ্য-উপাত্ত মাথায় রেখেই তিনি এমন সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন। তাঁর ধারণা, ২০১৬ সালে হিলারি ক্লিনটন যেমন মোট ভোটের হিসাবে অনেক এগিয়ে থেকেও ইলেকটোরাল ভোটে পরাস্ত হন, কমলার ক্ষেত্রেও তা-ই ঘটতে পারে।

নানা মহলের সমালোচনার শিকার হয়ে, অথবা নতুন উপাত্ত হাতে পেয়ে নেইট সিলভার অবশ্য তাঁর মত বদলেছেন। ট্রাম্পের সঙ্গে সফল বিতর্কের পর সামান্য হলেও কমলার জনসমর্থন বেড়েছে। সে উপাত্তের ভিত্তিতে সিলভারের নতুন নির্বাচনী মডেলে এই মুহূর্তে কমলা ও ট্রাম্পের জয়ের সম্ভাবনা ৫০–৫০।

ইলেকটোরাল ভোট কী ও কেন সে কথা আমরা ইতিপূর্বে জানিয়েছি। নির্বাচনের যে চিত্র ক্রমে পরিষ্কার হয়ে আসছে তা হলো, জিততে হলে কমলা বা ট্রাম্পকে পেনসিলভানিয়া, মিশিগান ও উইসকনসিন অঙ্গরাজ্যে জয় পেতে হবে। ২০২০ সালে বাইডেন প্রথাগত ডেমোক্র্যাট প্রধান অঙ্গরাজ্য ছাড়াও এই তিন ‘ব্যাটলগ্রাউন্ড’ (কে জিতবে নিশ্চিত নয়) অঙ্গরাজ্য জিতেছিলেন। জিততে হলে কমলাকেও একই ফল অর্জন করতে হবে।

সম্ভাব্য বিকল্প হলো দক্ষিণের চারটি ব্যাটলগ্রাউন্ড অঙ্গরাজ্য—নেভাদা, অ্যারিজোনা, জর্জিয়া ও নর্থ ক্যারোলাইনায় জয় নিশ্চিত করা। এই চার অঙ্গরাজ্যেই কমলা ও ট্রাম্পের চলতি অবস্থান সমানে সমান। ডেমোক্র্যাটদের বিশ্বাস, সব কটিতে না হোক, এর দুটি বা তিনটিতে তাঁদের জয়ের সম্ভাবনা রয়েছে। অন্যদিকে রিপাবলিকানরা বলছেন, নর্থ ক্যারোলাইনা ও জর্জিয়ার সঙ্গে ট্রাম্প যদি পেনসিলভানিয়ায় জয় নিশ্চিত করতে পারেন, তাহলেই হোয়াইট হাউসে তাঁর পুনঃপ্রবেশ অনিবার্য।

এলএবাংলাটাইমস/ওএম

 

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত