আপডেট :

        র‍্যাব বিলুপ্তি, জাতিসংঘের সুপারিশ

        অতি প্রয়োজনীয় পণ্যে ভ্যাট ও শুল্ক বাড়িয়েছে

        পটুয়াখালী জেলা আইনজীবী সমিতির ২০২৫-২৬ কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচন ঘিরে হামলার অভিযোগে বিএনপিপন্থী ১১ আইনজীবী

        কফিনমিছিল থেকে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবি

        মালিবুতে হাইকিংয়ে গিয়ে এক নারী নিখোঁজ

        আইয়ামে জাহেলিয়াত প্রতিষ্ঠা করে গেছে আওয়ামী লীগ সরকার

        সৌদিতে হজ পালনে মানতে হবে যে সব শর্ত

        জাতিসংঘের প্রতিবেদনকে ধন্যবাদ জানিয়েছে সরকার

        LAUSD-এর বিরুদ্ধে প্রায় ৮০ মিলিয়ন ডলারের শিল্প ও সঙ্গীত শিক্ষা তহবিলের অপব্যবহারের অভিযোগে মামলা

        ১০ হাজার পাউন্ড বাজি ধরে হার, আগুয়েরো এখন কোথায়

        লস এঞ্জেলেস কাউন্টিতে জরুরি অবস্থায় মূল্য বৃদ্ধি রোধে কঠোর পদক্ষেপ: সর্বোচ্চ $৫০,০০০ জরিমানা

        মেক্সিকো উপসাগরের নাম হলো ‘আমেরিকা উপসাগর’

        তরমুজের বাম্পার ফলন জৈন্তাপুরে

        বগুড়ায় পোড়াদহ মেলা, বিশাল মাছ ও বাহারি মিষ্টিতে জমজমাট উৎসব

        সম্মাননা পেলেন ঢাকা বিভাগের ৫ অদম্য নারী

        ‘আয়নাঘরের’ ভেতরে খুবই বীভৎস দৃশ্য

        বাংলাদেশের চেয়ে ভালো করবে আফগানিস্তান

        ডাক্তারদের উপঢৌকন বন্ধ হলে ৩০ শতাংশ কমবে ওষুধের দাম

        বিএনপির ৯ দিনের কর্মসূচি শুরু আজ

        দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়ায় হাজারো কর্মী নিয়োগ দিচ্ছে অ্যামাজন

এবার ব্যবধান বাড়াতে মরিয়া কামালা-ট্রাম্প

এবার ব্যবধান বাড়াতে মরিয়া কামালা-ট্রাম্প

ছবিঃ এলএবাংলাটাইমস

মার্কিন নির্বাচনের বাকি আর মাত্র ৪৫ দিন। দুই প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী কমলা হ্যারিস ও ডোনাল্ড ট্রাম্প আদাজল খেয়ে নেমেছেন জনসমর্থনের কাঁটাটা সামান্য হলেও নিজেদের দিকে হেলাতে। কিন্তু কাঁটা হেলছে না। দুই সপ্তাহ ধরে জনমত জরিপে এই দুই প্রার্থী কার্যত একই জায়গায় আটকে আছেন। উভয়ের চলতি অবস্থা ৫০–৫০।

ছয় সপ্তাহ আগে নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় যোগ দেওয়ার পর কমলা ভোটের খেলা ঘুরিয়ে দিয়েছেন ঠিকই, কিন্তু তাঁর জয়ের ব্যাপারে নির্বাচনী বিশেষজ্ঞরা এখনো পুরোপুরি আস্থাবান নন। যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে নামজাদা জনমত জরিপকারী হলেন নেইট সিলভার। কয়েক দিন আগে তিনি জানিয়েছিলেন, ভোট হলে কমলা নয়, ট্রাম্পই জিতবেন। বস্তুত সিলভারের হিসাব অনুযায়ী, নভেম্বরে ট্রাম্পের জয়ের সম্ভাবনা ৬৪ শতাংশ।

সেখানে কমলার সম্ভাবনা মাত্র ৩৫ শতাংশ। বলাই বাহুল্য, সিলভারের এই ভবিষ্যদ্বাণীতে ডেমোক্র্যাট সমর্থকেরা অসন্তুষ্ট। আত্মপক্ষ সমর্থন করে সিলভার অবশ্য বলেছেন, সব তথ্য-উপাত্ত মাথায় রেখেই তিনি এমন সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন। তাঁর ধারণা, ২০১৬ সালে হিলারি ক্লিনটন যেমন মোট ভোটের হিসাবে অনেক এগিয়ে থেকেও ইলেকটোরাল ভোটে পরাস্ত হন, কমলার ক্ষেত্রেও তা-ই ঘটতে পারে।

নানা মহলের সমালোচনার শিকার হয়ে, অথবা নতুন উপাত্ত হাতে পেয়ে নেইট সিলভার অবশ্য তাঁর মত বদলেছেন। ট্রাম্পের সঙ্গে সফল বিতর্কের পর সামান্য হলেও কমলার জনসমর্থন বেড়েছে। সে উপাত্তের ভিত্তিতে সিলভারের নতুন নির্বাচনী মডেলে এই মুহূর্তে কমলা ও ট্রাম্পের জয়ের সম্ভাবনা ৫০–৫০।

ইলেকটোরাল ভোট কী ও কেন সে কথা আমরা ইতিপূর্বে জানিয়েছি। নির্বাচনের যে চিত্র ক্রমে পরিষ্কার হয়ে আসছে তা হলো, জিততে হলে কমলা বা ট্রাম্পকে পেনসিলভানিয়া, মিশিগান ও উইসকনসিন অঙ্গরাজ্যে জয় পেতে হবে। ২০২০ সালে বাইডেন প্রথাগত ডেমোক্র্যাট প্রধান অঙ্গরাজ্য ছাড়াও এই তিন ‘ব্যাটলগ্রাউন্ড’ (কে জিতবে নিশ্চিত নয়) অঙ্গরাজ্য জিতেছিলেন। জিততে হলে কমলাকেও একই ফল অর্জন করতে হবে।

সম্ভাব্য বিকল্প হলো দক্ষিণের চারটি ব্যাটলগ্রাউন্ড অঙ্গরাজ্য—নেভাদা, অ্যারিজোনা, জর্জিয়া ও নর্থ ক্যারোলাইনায় জয় নিশ্চিত করা। এই চার অঙ্গরাজ্যেই কমলা ও ট্রাম্পের চলতি অবস্থান সমানে সমান। ডেমোক্র্যাটদের বিশ্বাস, সব কটিতে না হোক, এর দুটি বা তিনটিতে তাঁদের জয়ের সম্ভাবনা রয়েছে। অন্যদিকে রিপাবলিকানরা বলছেন, নর্থ ক্যারোলাইনা ও জর্জিয়ার সঙ্গে ট্রাম্প যদি পেনসিলভানিয়ায় জয় নিশ্চিত করতে পারেন, তাহলেই হোয়াইট হাউসে তাঁর পুনঃপ্রবেশ অনিবার্য।

এলএবাংলাটাইমস/ওএম

 

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত