আপডেট :

        দেশে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদ নিয়ন্ত্রণে রয়েছে

        দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনে উপজেলায় থাকবেন একজন করে বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট

        বার্সেলোনার সঙ্গে লিওনেল মেসির চুক্তির গল্পটা সবারই জানা

        সেকেন্ড হ্যান্ড পণ্য কেনার প্রতি মানুষের আগ্রহ বাড়তে শুরু করেছে

        চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগের বিলুপ্ত

        চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগের বিলুপ্ত

        চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগের বিলুপ্ত

        উন্নয়নশীল দেশগুলোতে অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতা

        উন্নয়নশীল দেশগুলোতে অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতা

        ডিবি অফিস থেকে বের হয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হলেন মামুনুল হক

        ডিবি অফিস থেকে বের হয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হলেন মামুনুল হক

        নদীতে গোসল করতে নেমে শিশুসহ দুইজনের মৃত্যু!

        কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে ধান কাটা বিরোধের জের ধরে খুন

        ভারতের জনপ্রিয় গায়িকা ও অভিনেত্রী মোনালি ঠাকুর মা কে হারালেন

        পাকিস্তানে দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তানের একটি মেয়েদের স্কুলের বোমা হামলা

        স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের মূল্যবৃদ্ধি

        কিরগিজস্তানের বিশকেকে বিদেশি শিক্ষার্থীদের লক্ষ্য করা হামলার ঘটনা

        দমে যাবেন না পর্তুগিজ সুপারস্টার ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো

        নিজের ৪০তম জন্মদিনে একটু ভিন্নভাবে সেজেছেন মার্ক জাকারবার্গ

        ক্রিকেটার তাসকিনের বদলে যাওয়ার গল্প

মেনন গ্রুপ বঙ্গবন্ধুর বিরোধিতা করত: শেখ সেলিম

মেনন গ্রুপ বঙ্গবন্ধুর বিরোধিতা করত: শেখ সেলিম

সরকারের অন্যতম শরিক দল ওয়াকার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেননকে জাতীয় সংসদে কড়া সমালোচনা করেছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম।

শেখ সেলিম বলেছেন, ছাত্র ইউনিয়নের মেনন গ্রুপ বঙ্গবন্ধুর বিরোধিতা করত। মতিয়া গ্রুপ বিরোধিতা করত না।

রোববার জাতীয় সংসদে প্রস্তাবিত ২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেটের ওপর সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে এভাবেই সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেননের সমালোচনা করেন তিনি।

শেখ সেলিম বলেন, ছাত্র ইউনিয়নের মেনন গ্রুপ বঙ্গবন্ধুর বিরোধিতা করত। মতিয়া গ্রুপ বিরোধিতা করত না। কিন্তু এনএসএফ প্রথমে বিরোধিতা করেছে পরে করে নাই। মেনন-মতিয়া গ্রুপ এদের সবাইকে মিলেই ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ। সেই পরিষদের আহ্বায়ক হিসেবে তোফায়েল আহমেদ বঙ্গবন্ধুকে বঙ্গবন্ধু উপাধি দেন। জনগণের সামনে ওয়াদা করে তারা বঙ্গবন্ধু উপাধি দিল, কত বড় নির্লজ্জ পরে তারা বঙ্গবন্ধু বলে না।

তিনি বলেন, অনেকে বাংলাদেশের জাতির পিতা সাজতে চায়। এরা কোথায় ছিল? ১৯৬৯ সালের ৫ ডিসেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বঙ্গবন্ধু যে ভাষণ দেন সেখানেই বাংলাদেশ নামটা দেন।

শেখ সেলিম বলেন, জিয়াউর রহমান কে ছিলেন, আমার কাছে প্রমাণ আছে। যুদ্ধের সময় পাকিস্তানি সেনা আসলাম বেগ তাকে চিঠি লেখে। সেই চিঠি আমার কাছে আছে। যে লোক দেশের জন্য যুদ্ধ করে তার কাছে পাকসেনা চিঠি লিখে ‘তুমি ভালো কাজ করছ। তোমার জন্য পরবর্তী উপহার অপেক্ষা করছে। তুমি তোমার পরিবার নিয়ে উদ্বিগ্ন হইও না।’

তিনি বলেন, জিয়া ছিল পাকিস্তানি এজেন্ট। জিয়ার পরিবার পশ্চিম পাকিস্তানে করাচিতে বসবাস করত। বাবা-মাকে মৃত্যুর পর পকিস্তানে কবর দেয়া হয়। এখানে কোনোদিন তারা আসে নাই। গণঅভ্যুত্থানের সময় বিশেষ দায়িত্ব নিয়ে আইএস’র কর্মকর্তা হিসেবে তাকে ঢাকায় পোস্টিং দেয়া হয়। আর তার স্ত্রী খালেদা জিয়া একই তো।

শেখ সেলিম আরও বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় গণহত্যার বিচারে শিমলা চুক্তি হয়। সেই শিমলা চুক্তিতে ১৯৩ জন পাকসেনা কর্মকর্তার বিচার হওয়ার কথা ছিল, যেটা পাকিস্তানের করার কথা ছিল। অথচ ১৯৯২ সালে যুদ্ধাপরাধী জানযুয়া মারা গেলে খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী থাকা অবস্থায় শোক বার্তা পাঠান। কী মহব্বত, এমনকি তিনি যখন পাকিস্তান সফরে যান জানযুয়ার কবর পর্যন্ত জিয়ারত করেন। এরা পাকিস্তানের এজেন্ট হিসেবে ক্ষতি করেছে, বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে।

তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, মুক্তিযোদ্ধা স্বাধীনতাকামী মানুষ কি মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যাকারীদের বিচার বন্ধ করতে পারে? স্বাধীনতাবিরোধীরা কোথাও রাজনীতি করতে পারে? তারা পালিয়ে বেড়ায়। কিন্তু দুর্ভাগ্য আমাদের দেশে তারা রাজনীতি করে।

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত