আপডেট :

        ডিএনসিসি: সমাবেশে স্প্রে ভেহিকেল নিয়ে অভিযোগ অবান্তর

        ভারতে ব্ল ক হলো বাংলাদেশের ৪ টিভি চ্যানেলের ইউটিউব

        শিক্ষকদের মিশ্র প্রতিক্রিয়ায় যশোর বোর্ডের প্রশ্নব্যাংক বন্ধ

        শিক্ষকদের মিশ্র প্রতিক্রিয়ায় যশোর বোর্ডের প্রশ্নব্যাংক বন্ধ

        ভারতের বাংলাদেশ সফর না হওয়ায় এশিয়া কাপ বন্ধ

        দ্বিতীয় বি শ্ব যু দ্ধে র টার্নিং পয়েন্ট: সোভিয়েত বিজয়

        আওয়ামী লীগের ওপর নিষেধাজ্ঞা না হলে ঢাকায় মিছিল: নাহিদ

        আবদুল হামিদের মুক্তিতে রাষ্ট্রপতির ফোনের অভিযোগ

        দুই পক্ষের সং ঘা তে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষকের মৃ ত্যু

        শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করে সংবাদ , পত্রিকা অফিসে আগুন

        সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

        আওয়ামী লীগের বিষয়ে ফয়সালা

        জম্মু বিমানবন্দরে বিস্ফোরণ

        জন্ম নিচ্ছে ৬ হাজার শিশু

        ডিমের দাম বাড়ছে, কিন্তু মুরগি পালন কি সত্যিই সাশ্রয়ী? অভিজ্ঞ খামারিদের মতামত

        থ্রি ডোরস ডাউন ব্যান্ডের ব্র্যাড আর্নল্ডের স্টেজ-৪ ক্যানসার, সামার ট্যুর বাতিল

        গ্রিনল্যান্ডে গুপ্তচরবৃত্তি: মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে তলব করলো ডেনমার্ক

        লিবিয়ায় অভিবাসীদের বহিষ্কার পরিকল্পনা সাময়িকভাবে স্থগিত করলেন মার্কিন বিচারক

        কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রো-প্যালেস্টাইন বিক্ষোভে পুলিশের অভিযান, বহু শিক্ষার্থী আটক

        চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে তরুণকে ফেলে দেয় ছিনতাইকারীরা

ঈদের ছুটিতে অনেকেই রয়ে গেছেন ক্যাম্পাসে

ঈদের ছুটিতে অনেকেই রয়ে গেছেন ক্যাম্পাসে

ঈদের আনন্দ দরজায় কড়া নাড়ছে। ঈদের ছুটিতে হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালযয়ের (হাবিপ্রবি) হলগুলো প্রায় ফাঁকা। বেশিরভাগ শিক্ষার্থী বাড়ি ফিরে গেছেন পরিবারের সঙ্গে ঈদের খুশি ভাগাভাগি করতে। তবে অনেকেই এখনও রয়ে গেছেন মায়া জড়ানো ক্যাম্পাসে।


আর্থিক সংকট, পড়ালেখার চাপসহ নানা কারণে যারা বাড়ি যেতে পারেননি তারা। চিরচেনা ক্যাম্পাসে বন্ধুদের সঙ্গেই ঈদের খুশি ভাগাভাগি করেই এবারের ঈদ কাটানোর প্রস্তুতি তাদের। একসঙ্গে রান্না করে, গল্প করে, ভিডিও কলে পরিবারকে শুভেচ্ছা জানিয়ে তাদের ঈদ কাটবে। আশেপাশের বন্ধুবান্ধবদের বাড়িতে যাওয়ার পরিকল্পনাও করছেন ক্যাম্পাসে অবস্থান করা অনেক বিদেশী শিক্ষার্থী।


তবে কারো কারো জন্য বাড়ি ফেরা যেন ‘একপ্রকার বিলাসিতা’—এমনটাও শোনা গেছে অনেক শিক্ষার্থীর কণ্ঠে। যাতায়াত খরচ, ঈদের কেনাকাটা— সবমিলিয়ে বাড়ি যাওয়াটা তাদের জন্য কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে।

রাকিবুল ইসলাম, অনার্স চতুর্থ বর্ষের এক শিক্ষার্থী। তিনি বলেন, ‘আমার বাড়ি দক্ষিণাঞ্চলে, যেতে-আসতে প্রায় তিন থেকে চার হাজার টাকা লাগে। এটা আমার পরিবারের জন্য বড় খরচ। পাশাপাশি টিউশন করিয়ে চলি। তাই সিদ্ধান্ত নিয়েছি, টিউশনি থেকে টাকা নিয়ে শেষ দিকে বাড়ির পানে ছুটবো।’


অন্যদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৯ ব্যাচের অনেক শিক্ষার্থীরই এই সময় একাডেমিক ইয়ার শেষের দিকে। কারো ফাইনাল পরীক্ষা শেষ, কারো মাস্টার্সের গবেষণা চলছে। তাই বাড়ি গেলে পড়াশোনার চাপ থেকে দূরে থাকতে পারবেন না, বরং বাড়তি মানসিক চাপ অনুভব করেন।

শফিক, মাস্টার্সের শিক্ষার্থী। তিনি বলেন, ‘বাড়িতে গেলে আত্মীয়-স্বজন, পরিচিতরা জিজ্ঞেস করে, পড়াশোনা কবে শেষ হবে, চাকরি কি করছো—এসব নিয়ে চাপ দেয়। ক্যাম্পাসে থাকলে অন্তত নিজের মতো পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারি।’

 

এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত