আপডেট :

        আওয়ামী লীগের সমাবেশ স্থগিত করা হলো

        বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি; যুক্তরাষ্ট্রের কড়া সমালোচনা

        বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি; যুক্তরাষ্ট্রের কড়া সমালোচনা

        বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি; যুক্তরাষ্ট্রের কড়া সমালোচনা

        আমিরাতের বন্দরে ভিড়ল এমভি আবদুল্লাহ

        আমিরাতের বন্দরে ভিড়ল এমভি আবদুল্লাহ

        মালয়েশিয়ায় মহড়া চলাকালীন হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত

        প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠকে কাতারের আমির

        ইরানে ব্যাপক হামলা করতে চেয়েছিল ইসরায়েল

        ঢাকার ফুটপাত দখল ও বিক্রি বন্ধে পদক্ষেপের অগ্রগতির নির্দেশ

        দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড হয়েছে

        শাহি লাচ্ছি ও শসা-লেবুর শরবতের রেসিপি

        টঙ্গীতে ঝুটের গোডাউনে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে

        অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতি ১২৭ জনের

        তিন সপ্তাহে ফোনের বিল ১ লাখ ৪৩ হাজার ডলার

        টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে ক্লান্ত মোস্তাফিজকে চায় না বিসিবি

        জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের সদস্যপদ আটকে দিল যুক্তরাষ্ট্র

        ম্যানহাটনের আদালতের বাইরে নিজের গায়ে আগুন দেওয়া ব্যক্তির মৃত্যু

        যুক্তরাষ্ট্রের মেমফিসে বন্দুকধারীর হামলা, মৃত ২

        সুদহার কমানো নিয়ে ফেডের নতুন ভাবনায় আরও শক্তিশালী মার্কিন ডলার

সত্যিকারের হিরোর সাথে শাকিব খান

সত্যিকারের হিরোর সাথে শাকিব খান

ঢালিউডের সুপারস্টার তারকা শাকিব খান এবার এক হোটেল লবিতে সত্যিকারের হিরোর দেখা পেলেন। সেই সাথে তাকে নিয়ে তাঁর ফেসবুকের পেইজে লম্বা এক স্ট্যাটাস শেয়ার করেছেন তিনি।

ছবিতে শাকিব খানের পাশে সেই ছেলের ছবিও ঢালিউড স্টারের ফ্যান পেইজে দেখা যাচ্ছে। শাকিব খান পেইজে লিখেছেন, হোটেল লবি দিয়ে যাচ্ছিলাম। আমাকে দূর থেকে দেখে দৌড়ে এসে ছেলেটি জড়িয়ে ধরলো। শুরুতে সে কথা বলতে বারবার নার্ভাস হয়ে যাচ্ছিল। কথা বলে জানতে পারলাম ওর বয়স হবে ২০-২১ এর মতো। যে বয়সে তার লেখাপড়া করার কথা, সেই বয়সে পরিবার স্বজনদের সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়তে সবকিছু ত্যাগ করে দূর প্রবাসে থেকে পরিবারের হাল ধরেছে। দিনরাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে ওভারটাইম খেটে খেয়ে না খেয়ে অর্থ পাঠিয়ে সে তার পরিবারের মুখে হাসি ফোটাচ্ছে। অবদান রাখছে দেশের অর্থনীতিতে। এতেই তার আত্মতুষ্টি! তার চোখেমুখে সেই তৃপ্তির ছাপ স্পষ্ট দেখছিলাম।

চাকচিক্যবিহীন এই শহরে চোখ ধাঁধানো অনেককিছু দেখা যায়। কিন্তু আমাকে স্পর্শ করা সবচেয়ে সুন্দর অনুভূতি ছিল এটি। প্রায়ই দেশের বাইরে অচেনা মানুষদের সঙ্গে দেখা হয়। যারা আমাকে হৃদয় নিঙড়ানো ভালোবাসা জানায়। ক্ষণিকের দেখায় পাশে পেয়ে সুখ-দুঃখের অনুভূতি জানায়। এসব গর্বিত মানুষদের সঙ্গে কথা বললে আমিও মনের মধ্যে শীতল প্রশান্তি পাই।

প্রবাসের বিভিন্ন শহরের কোণে লুকিয়ে আছে আমার দেশের গর্বিত এসব মানুষেরা। তাদের কারণে সমৃদ্ধ হচ্ছে আমার বাংলাদেশের অর্থনীতি। সোনার বাংলা গড়তে তারা যে কতটা ভূমিকা রাখছে হয়তো তারা জানে না, অথচ নিরবে কাজ করে যাচ্ছে। আমার চোখে এই মানুষগুলো আসলেই সত্যিকারের হিরো।




এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত