আপডেট :

        স্টেকহোল্ডারদের অংশগ্রহণে সিকৃবিতে আলোচনা সভা

        বিএনপি মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে বিশ্বাস করে না: ওবায়দুল কাদের

        বিএনপি মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে বিশ্বাস করে না: ওবায়দুল কাদের

        বিচারকবিহীন আদালত

        বাংলাদেশের গণতন্ত্র এগিয়ে নেওয়াই যুক্তরাষ্ট্রের অগ্রাধিকার

        সাবেক সংসদ সদস্য নজির হোসেনের মৃত্যু

        জাতীয় ছাত্র সমাজের ৪১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

        দ্বিতীয় টেস্টে নেই হাথুরু

        ‘ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডস বাংলা ২০২৪’

        গাজায় বেসামরিক হতাহতের সংখ্যা অনেক বেশি: মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী

        আত্মনির্ভর বাংলাদেশ গড়ার চেষ্টা করতে হবে: সিসিক মেয়র

        রাজনৈতিক ছত্রচ্ছায়ায় বেপরোয়া কিশোর গ্যাং

        মস্কো কনসার্ট হামলায় পশ্চিমা বিশ্ব ও ইউক্রেনের ইন্ধনের অভিযোগ রাশিয়ার

        র‍্যাবের পৃথক অভিযান, ১২ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার

        পদ্মা সেতুতে ভুটানের রাজা

        মার্কিন কূটনীতিককে তলব

        স্বাধীনতা দিবস বঙ্গবন্ধুর ত্যাগের ফসল: প্রতিমন্ত্রী

        সব ধরনের বৈষম্যের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সংবিধান শক্ত অবস্থানে: সংসদ স্পিকার

        বাল্টিমোর সেতু দুর্ঘটনা ভয়াবহ: বাইডেন

        মুক্তিযোদ্ধাদের ‘মুজিব কোট’ উপহার দিলো প্রশাসন

কারাবাখ সংঘাত স্থায়ীভাবে বন্ধে সহায়তায় প্রস্তুত ম্যাক্রোঁ

কারাবাখ সংঘাত স্থায়ীভাবে বন্ধে সহায়তায় প্রস্তুত ম্যাক্রোঁ

নাগোরনো-কারাবাখ নিয়ে আজারবাইজান ও আর্মেনিয়ার মধ্যে সংঘাতে সব পক্ষের জন্য স্থায়ী এবং ভারসাম্যপূর্ণ সমাধানে সহায়তা করতে প্রস্তুতির কথা জানিয়েছে ফ্রান্স।

এমন একসময় দেশটি এ প্রস্তাব দিয়েছে, যখন অঞ্চলটিতে রুশ মধ্যস্থতার শান্তিচুক্তি অপ্রত্যাশিত হলেও প্যারিসকে মেনে নিতে হচ্ছে।

আজারি বাহিনী ও নৃতাত্ত্বিক আর্মেনীয়দের মধ্যকার অস্ত্রবিরতির দেখভাল করতে মঙ্গলবার রুশ শান্তিরক্ষী বাহিনী এসে অঞ্চলটিতে পা রেখেছে।

এর মধ্য দিয়ে সাবেক সোভিয়েত অঞ্চলে নিজের সামরিক পদচিহ্ন প্রসারিত করল রাশিয়া। কৌশলগতভাবে অঞ্চলটিতে বেশ গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে।

নাগোরনো-কারাবাখ বিতর্ক নিরসনে গঠিত আন্তর্জাতিক গ্রুপের সহপ্রধানের দায়িত্ব পালন করছে মস্কো। এ ছাড়া আছে ওয়াশিংটন ও প্যারিস। কিন্তু রাশিয়ার সঙ্গে সই করা চুক্তির অংশ নয় ওই দুই পরাশক্তি।

এই চুক্তির মধ্য দিয়েই আজারবাইজান ও আর্মেনিয়ার মধ্যকার ছয় সপ্তাহের লড়াইয়ের বিরতি ঘটেছে।

ফরাসি জনসংখ্যার মধ্যে চার থেকে ছয় লাখ লোক আর্মেনীয় বংশোদ্ভূত। সংঘাতে কোনো এক পক্ষকে সমর্থন না দেয়ার ক্ষেত্রে দেশটির প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁকে বেশ সতর্ক থাকতে দেখা গেছে।

কিন্তু দেশে বিরোধীদের কড়া সমালোচনার মুখে পড়েছেন তিনি। ইরেভানকে সহায়তায় তিনি যথেষ্ট চেষ্টা করেননি বলে তাদের অভিযোগ।

এক বিবৃতিতে বৃহস্পতিবার ম্যাক্রোঁর কার্যালয় জানায়, আর্মেনীয় প্রধানমন্ত্রী নিকোল প্যাশিনায়েনকে তিনি আশ্বস্ত করতে চাচ্ছেন। লড়াই বন্ধে প্রেসিডেন্ট সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। আর্মেনিয়া ও তার জনগণের প্রতি বন্ধুত্বের কথা স্মরণ করে একটি ন্যায়সঙ্গত, স্থানীয় গ্রহণযোগ্য রাজনৈতিক সমাধানে তিনি প্রস্তুত রয়েছেন।

আর্মেনিয়ার মানবিক সহায়তার প্রয়োজনীয়তার মূল্যায়ন করতে সাহায্য সংস্থা ও অভিবাসী সদস্যদের সঙ্গে একটি বৈঠকেরও আয়োজন করেছেন।

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত