আপডেট :

        শনিবার খুলছে সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

        বৃষ্টি কামনায় ব্যাঙের বিয়ে নিয়ে প্রচলিত আছে নানা গল্পকথা

        ১৯৩ জন নারী ও কন্যা নির্যাতনের শিকার হয়েছেন বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ

        কংগ্রেসকে পাকিস্তানের ‘মুরিদ’ বলে অভিযুক্ত করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি

        নোবেল জয়ী বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস

        নাফ নদীতে মাছ শিকাররত ১০জন বাংলাদেশি জেলেকে অপহরণ

        টি-টোয়েন্টি সিরিজ শেষে বিশ্বকাপের উদ্দেশে যাত্রা করবে টাইগাররা

        রাজধানীতে সন্ধ্যার মধ্যে বৃষ্টির পূর্বাভাস

        রাঙ্গামাটিতে স্বস্তির বৃষ্টি নামলেও এসময় বজ্রপাতে ৩জন নিহত

        কেউ কেউ আন্দোলন করে যাচ্ছে ফিজিক্যালি এবং ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে, আমরা কাউকে বাধা দিচ্ছি না

        কেউ কেউ আন্দোলন করে যাচ্ছে ফিজিক্যালি এবং ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে, আমরা কাউকে বাধা দিচ্ছি না

        অতি বামদের কাছে আমার প্রশ্ন, তারা আমাকে উৎখাত করে কাকে ক্ষমতায় আনবে?

        মিয়ানমারের পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন প্রধানমন্ত্রী

        শ্রম অধিকার রক্ষায় বাংলাদেশের অগ্রগতির পর্যায়

        কক্সবাজারের পেকুয়ায় বজ্রপাতে নিহত হলেন দিদারুল ইসলাম

        ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় বয়ে যেতে পারে

        ফিরছে নিহত আট বাংলাদেশির কফিনবন্দি লাশ

        বন্যহাতির আক্রমণে কিশোরের মৃত্যু হলো

        চীনের দক্ষিণাঞ্চলীয় গুয়াংডং প্রদেশে একটি মহাসড়কের অংশ ধস

        চীনের দক্ষিণাঞ্চলীয় গুয়াংডং প্রদেশে একটি মহাসড়কের অংশ ধস

জাপানে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১২৬

জাপানে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১২৬

জাপানের পশ্চিমাঞ্চলে বন্যার ধ্বংসযজ্ঞে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১২৬ এ দাঁড়িয়েছে।

এদের মধ্যে ১৩ জন মারা গেছেন হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে। সোমবার থেকে উদ্ধার অভিযান জোরদার করা হয়েছে। তবে বৃষ্টিপাতের সতর্কতা প্রত্যাহার করা হয়েছে। খবর বিবিসির।

প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে সকল বৈদেশিক সফর বাতিল করেছেন বন্যার্তদের পাশে থাকার জন্য।

জাপানের স্থানীয় কর্মকর্তারা জানান, হিরোশিমা, সাগা, ফুকুওকা, ইয়ামাগুচি, ওকায়েমা, হিয়োগো, কিয়োতো, এহিম, কোচি, শিগা এবং গিফু এলাকায় প্রচুর বৃষ্টিপাতে বন্যা দেখা দেয়। কোনও এলাকায় ভূমিধসের সৃষ্টি হয়। বন্যা ও ভূমিধসে এখনও অনেক নিখোঁজ রয়েছে বলে জরুরি বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।

এই বন্যা ও ভূমিধসের ক্ষয়ক্ষতি ও নিখোঁজদের খোঁজে ৭০ হাজার মানুষ কাজ করছে। প্রায় ১২ হাজার মানুষ বিভিন্ন আশ্রয় কেন্দ্রে বসবাস করছে।

কয়েকহাজার ঘর-বাড়ি ধ্বংস হয়েছে এবং ১৭ হাজার বাড়ি বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন অবস্থায় আছে। ২০ লাখের বেশি মানুষ ঘর-বাড়ি ছেড়ে অন্যত্র আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়েছে। অনেককে বাড়ির ছাদে আশ্রয় নিতে দেখা যায়। এছাড়া বিভিন্ন ধ্বংসস্তূপে জীবিতদের উদ্ধারে ব্যাপক তৎপরতা চালানো হচ্ছে।

হিরোশিমার মিহারা শহরের বাসিন্দা ইউমেকো মাতসুই বলেন, আমাদের টয়লেট নষ্ট হয়ে গেছে। খাবার ফুরিয়ে যাচ্ছে। শনিবার থেকে খাবার পানি পাওয়া যাচ্ছে না।

১৯৮২ সালে জাপানে সবচেয়ে ভয়াবহ বন্যায় তিন শতাধিক মানুষ মারা গিয়েছিল। গেলো তিন দশক পর এ বন্যাটিই সবচেয়ে ভয়াবহ বলে মনে করা হচ্ছে। তবে আবহাওয়ার অবস্থা আগের চেয়ে উন্নতি হওয়ায় উদ্ধারকাজে গতি আসবে বলে স্থানীয় কর্তৃপক্ষের ধারণা।

 এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত