আপডেট :

        পাউবোর ৩৭০ বজ্র নিরোধক দণ্ড স্থাপন

        সিলেট বিভাগের বেশিরভাগ জায়গায় বিদ্যুৎহীন

        সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভা সন্ধ্যায়

        সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভা সন্ধ্যায়

        ভিসা অব্যাহতি ও বাণিজ্য সম্প্রসারণ

        সুন্দরবনে সন্ধ্যায়ও বিক্ষিপ্তভাবে অর্ধশতাধিক স্থানে আগুন জ্বলতে দেখা যায়

        সুন্দরবনে সন্ধ্যায়ও বিক্ষিপ্তভাবে অর্ধশতাধিক স্থানে আগুন জ্বলতে দেখা যায়

        উচ্চশিক্ষাকে ডিজিটালাইজেশনে আওতায় আনার সিদ্ধান্ত

        কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ওপরে ড্রোন, পাহারায় পুলিশ’

        বাংলাদেশের গণমাধ্যম শুধু মুক্ত নয় বরং উন্মুক্ত

        বাংলাদেশের গণমাধ্যম শুধু মুক্ত নয় বরং উন্মুক্ত

        দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছয় দিন ধরে হতে পারে ঝড়-বৃষ্টি

        দীর্ঘ সময় পর ঢাকা-জয়দেবপুরে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

        জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পারফর্ম বিবেচনা করে বিশ্বকাপ ভুল সিদ্ধান্ত হতে পারে

        জবিতে আন্ত:বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাড মেকিং প্রতিযোগিতা

        মিয়ানমারের আরও ৪০ সীমান্তরক্ষী টেকনাফে

        রাজউকের প্লট-ফ্ল্যাট বরাদ্দ এলো নতুন বিধিমালা

        সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু

        চুক্তিতে যেতে আগ্রহ নন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন

        গণহত্যার প্রতিবাদে চীন বর্জনের ডাক

ইরানের কল পেতে টেলিফোন নিয়ে অপেক্ষায় যুক্তরাষ্ট্র

ইরানের কল পেতে টেলিফোন নিয়ে অপেক্ষায় যুক্তরাষ্ট্র

ইরানের কাছ থেকে ফোনকলের আশায় টেলিফোন সেট সামনে নিয়ে বসে আছে যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু ইরানের পক্ষ থেকে কোনো ধরনের ইতিবাচক সাড়া পাওয়া যাচ্ছে না।

শুক্রবার এমনটিই জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের এক সিনিয়র কর্মকর্তা। খবর ওয়াশিংটন পোস্ট ও রয়টার্সের।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই কর্মকর্তা বলেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তেহরানের সঙ্গে সরাসরি কথা বলার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।আর এ কারণে তাদেরকে আমাদের নম্বরও দেয়া হয়েছে।

আমরা তাদের ফোনকলের অপেক্ষায় টেলিফোন সেটের সামনে অপেক্ষা করছি। কিন্তু ইরানের পক্ষ থেকে এখনও কোনো বার্তা পাওয়া যায়নি, বলেন তিনি।

এদিকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে অসততার অভিযোগ তুলে ইরানি সামরিক বাহিনীর এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেন, তেহরানের কাঁধে বন্দুক রেখে আলোচনার টেবিলে বসার আহ্বান জানিয়েছে ওয়াশিংটন।

ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রকাশ্যে বলেছেন, ২০১৫ সালের পারমাণবিক চুক্তি থেকে সরে আসার পর ইরানের লাগাম টেনে ধরতে তিনি কূটনৈতিক রুট খুঁজছেন। একদিকে পারস্য উপসাগরে তিনি নৌ ও বিমান শক্তির উপস্থিতি জোরদার করেছেন, অন্যদিকে ইরানি তেল রফতানি বন্ধের সর্বাত্মক উপায়ে চেষ্টা করেছেন।

তবে মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক শক্তি বৃদ্ধিকে ভয় প্রদর্শনের জন্য একধরনের মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধের অংশ বলে আখ্যা দিয়েছে তেহরান।

চলতি সপ্তাহে ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনেই বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আরেকটি পরমাণু আলোচনার জন্য বসবে না ইরান। এ ধরনের আলোচনাকে বিষাক্ত হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন তিনি।

ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর রাজনৈতিক উপ-কমান্ডার রাসুল সানাই রেড বলেন, আমাদের ওপর চাপ প্রয়োগ ও নিষেধাজ্ঞার পর আলোচনায় বসার প্রস্তাব হচ্ছে কাঁধে বন্দুক রেখে বন্ধুত্বের জন্য ডাক দেয়া।

সানাই রেড বলেন, মার্কিন নেতাদের আচরণ হচ্ছে রাজনৈতিক খেলার মতো। যার মধ্যে হুমকি ও চাপ রয়েছে। আবার তারা শান্তিপূর্ণ প্রতিচ্ছবি ফুটিয়ে তুলতে আলোচনার ইচ্ছাও পোষণ করেন।

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত