আপডেট :

        ব্রাজিলে ভয়াবহ বন্যায় নিহত ৫৭, ঘরছাড়া ৭০ হাজার মানুষ

        ইসরায়েলে আল-জাজিরা টিভি বন্ধের সিদ্ধান্ত

        মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক সমাপনী অনুষ্ঠানে বিক্ষোভ

        ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনপন্থীদের ওপর ইসরাইলি সমর্থকদের হামলা

        যুক্তরাষ্ট্রে কিশোরকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগে শিক্ষিকা গ্রেপ্তার

        যুক্তরাষ্ট্রের মানবাধিকার পরিস্থিতি ‘বিশ্বের সবচেয়ে খারাপ’ বলে উল্লেখ উত্তর কোরিয়ার

        যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুক হামলায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তিন কর্মকর্তার মৃত্যু

        বান্ধবী খুঁজে পেতে বিলবোর্ডে বিজ্ঞাপন, ব্যাপক সাড়া

        অনুমতি ছাড়া গাছ কাটা বন্ধে রিট

        মানবপাচার মামলায় ৪ দিনের রিমান্ডে মিল্টন সমাদ্দার

        বাংলাদেশ ট্যুর গ্রুপ

        বাংলাদেশ ট্যুর গ্রুপ

        রাশিয়ার সঙ্গে চলমান সংলাপ অব্যাহত রাখতে হবে

        চুক্তি চান না বরং বিরোধী পক্ষের সঙ্গে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত ইমরান খান

        চুক্তি চান না বরং বিরোধী পক্ষের সঙ্গে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত ইমরান খান

        এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

        সুন্দরবনের আগুন লাগার ঘটনায় ৩ সদস্যের তদন্ত কমিটি

        সুন্দরবনের আগুন নেভাতে প্রচেষ্টা

        প্রাইজবন্ডে প্রথম পুরস্কার

        পাউবোর ৩৭০ বজ্র নিরোধক দণ্ড স্থাপন

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় মৃত্যুহারে শীর্ষে ইন্দোনেশিয়া

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় মৃত্যুহারে শীর্ষে ইন্দোনেশিয়া

ছবি : সংগৃহীত

করোনায় মৃত্যুহারের দিক দিয়ে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে শীর্ষস্থানে উঠে এসেছে ইন্দোনেশিয়া। এমনকি সারা বিশ্বের গড় মৃত্যুহারের চেয়েও দ্বিগুণ প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপদেশটির মৃত্যুহার।

এই মুহূর্তে দেশটির করোনা মৃত্যুহার ৯.১ শতাংশ। যেখানে বিশ্বের গড় মৃত্যুহার ৫.২ শতাংশ। একই সময়ে প্রথম সংক্রমণ ধরা পড়লেও প্রতিবেশী দেশ ফিলিপাইনের মৃত্যুহার ৪.৫ ভাগ। আর মালয়েশিয়ায় মাত্র ১.৬ শতাংশ। যদিও এই দেশ দুটিতেই আক্রান্তের সংখ্যা তিন হাজারেরও বেশি। খবর আলজাজিরার।

ইন্দোনেশিয়ায় প্রথম করোনা সংক্রমণ ধরা পড়ে গত মাসের প্রথম সপ্তাহে (২ মার্চ)। শুক্রবার পর্যন্ত মাত্র এক মাসের ব্যবধানে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ১ হাজার ৯৮৬-তে। আর মৃত্যু ১৮১ জন। মৃত্যুর এই উচ্চহার দেশটিকে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর শীর্ষে পৌঁছে দিয়েছে।

মৃত্যুহারে ইন্দোনেশিয়ার কাছাকাছি রয়েছে বাংলাদেশ (৯ শতাংশ)। ভারতের মৃত্যুহার ২.৭৯%, পাকিস্তানে ১.৪৮% ও শ্রীলংকায় মৃত্যুহার ৩.১৪%।

ইন্দোনেশিয়ার সবচেয়ে বেশি উপদ্রুত এলাকা রাজধানী জাকার্তা। স্থানীয় সংবাদমাধ্যম কম্পাস.কম গত ৩ এপ্রিল জানায়, রাজধানীর প্রায় ৯৫ জন স্বাস্থ্যকর্মী এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। আর ২ এপ্রিল পর্যন্ত সরকারি হিসেবে মারা গেছে ১৩ জন।

গত জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে কোনো করোনা আক্রান্ত রোগী না থাকলেও ইন্দোনেশিয়ায় হঠাৎ করে বেড়ে গেছে রোগীর সংখ্যা।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার ওপর অতিরিক্ত চাপ, ব্যক্তিগত সুরক্ষাসামগ্রীর (পিপিই) সংকট আর দ্রুত রোগী পরীক্ষার অভাবের কারণে দেশটিতে মৃত্যুহার বেশি হয়েছে।

ইন্দোনেশিয়ার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী দেশটিতে দুই হাজার ৮১৩টি হাসপাতাল আছে। দেশটিতে প্রতি দশ হাজার মানুষের জন্য গড়ে হাসপাতালের শয্যা আছে ১২টি। দেশটিতে আনুমানিক চিকিৎসকের সংখ্যা এক লাখ দশ হাজার ৪০ জন।

২০১৮ সালের হিসাব অনুযায়ী দেশটির মোট জনসংখ্যা ২৬ কোটির বেশি। সে হিসাবে প্রতি দশ হাজার মানুষের জন্য চিকিৎসকের সংখ্যা মাত্র চারজন।


এলএবাংলাটাইমস/এম/এইচ/টি

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত