আপডেট :

        মঈন খান আ’লীগকে ‘পলায়নকারী শক্তি’ বললেন

        কাদের গনি চৌধুরী: ভারতের পুশ-ইন কৌশল বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি

        নাহিদ ইসলাম বলছেন—বিচার ও সংস্কার শেষ, তারপরই নির্বাচন সম্ভব

        মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারে অগ্রগতি দেখা যাচ্ছে

        টেলিগ্রাফ উদ্ধৃত করে: ইরানের হামলায় পাঁচটি সামরিক স্থাপনে ক্ষতি, ইসরায়েল কিছুই বলেনি

        সালাহউদ্দিন: যারা জামানত হারাবে, তাদেরই দরকার সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন

        বাঁধন ভালো কিছু প্রত্যাশা করেছিলেন

        ১০ জনের দলে যৌন হয়রানি: রুমিন ফারহানা

        রাগ কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায়? _ ১১ উপায়

        ওড়না কেড়ে নিয়ে হাত বেঁধে ঝুলিয়ে রাখতো

        ৮ জুলাই ঢাকায় আসছেন তুরস্কের প্রতিরক্ষা শিল্পপ্রধান হালুক গরগুন

        জাদুঘরে জুলাই আন্দোলনের স্থিরচিত্র

        আবু সাঈদের রক্তই খুলল আমার কারাগার কেল্লা: রংপুরে এটিএম আজহার

        ‘মব’ সৃষ্টির অভিযোগ

        মোব কালচারে’ নির্বাচনের চেতনা নষ্ট: জামায়াত আমির শফিকুর রহমান

        রেডিয়াল সিদ্ধান্ত: নিরাপত্তাজনিত উদ্বেগে আইএইএ কর্মকর্তাদের তেহরান ত্যাগ

        রেডিয়াল সিদ্ধান্ত: নিরাপত্তাজনিত উদ্বেগে আইএইএ কর্মকর্তাদের তেহরান ত্যাগ

        কারা কফি থেকে বিরত থাকবেন, জেনে নিন—

        পশ্চিমা সমর্থন ছাড়া কি ইসরায়েলের অস্তিত্ব টিকবে? বিশ্লেষকদের মতামত

        নারী ও শিশু নির্যাতন মহামারি পর্যায়েঃ শারমীন মুরশিদ

উহান ল্যাবে তৈরি করোনাভাইরাস, আমার কাছে প্রমাণ আছে : চীনা ভাইরোলজিস্ট

উহান ল্যাবে তৈরি করোনাভাইরাস, আমার কাছে প্রমাণ আছে : চীনা ভাইরোলজিস্ট

চীনের জীবাণু বিশেষজ্ঞ লি মেং ইয়ান দাবি করেছেন, করোনাভাইরাস তৈরি করা হয়েছে উহানের গবেষণাগারে। আর সেই ভাইরাস নিয়ন্ত্রণ করে চীন সরকার। তিনি জানান, করোনাভাইরাস যে ল্যাবে তৈরি করা হয়েছে, সে ব্যাপারে তার কাছে বৈজ্ঞানিক প্রমাণ আছে।

চীনের মূল ভূখণ্ড থেকে করোনাভাইরাস ছড়িয়ে যাওয়ার মতো খবর পাওয়ার পর গত বছরের ডিসেম্বরে সে ব্যাপারে নজরদারি চালানোর দায়িত্ব পান তিনি।

হংকংয়ে কর্মরত ওই জীবাণুবিশেষজ্ঞ দাবি করেন, নজরদারি চালানোর সময় একটি গোপন অভিযানের খোঁজ পান তিনি। একই সঙ্গে তিনি জানান, জগণের সামনে ঘোষণা করার আগে থেকেই করোনা সংক্রমণের ব্যাপারে জানত চীন সরকার।

এর মধ্যে নিজের সুরক্ষাজনিত উদ্বেগে যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান লি মেং ইয়ান। গত ১১ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের একটি গোপন জায়গা থেকে ব্রিটিশ টক শো'র সাক্ষাৎকারে ‘হংকং স্কুল অব পাবলিক হেলথ’-এর 'ভাইরোলজি অ্যান্ড ইমিউনোলজি' বিশেষজ্ঞ জানান, গত ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারির শুরুর মধ্যে চীনে 'নয়া নিউমোনিয়া'-র ওপর দুটি গবেষণা করেছেন।

সেই গবেষণার ফল নিজের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে দিয়েছিলেন। যিনি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডাব্লিউএইচও) পরামর্শদাতা। মেং আশা করেছিলেন, ‘চীন সরকার এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পক্ষ থেকে ঠিক কাজ করা হবে।'

সেই কাজ করা তো হয়নি, উল্টো তাকে চুপ থাকতে বলা হয়। নাহলে গায়েব করে দেওয়া হবে বলেও হুমকি দেওয়া  হয়। যদিও মেং মনে করেন, চীনে এসব খুবই স্বাভাবিক।

তিনি  এ ব্যাপারে বলেন, কেউ জবাব দেয়নি। মানুষ সরকারকে ভয় পায় এবং সুরক্ষিত হওয়ার জন্য আরো সুযোগ-সুবিধা-সহ সরকার এবং ডাব্লিউএইচও'র সঙ্গে মিলিত হওয়ার অপেক্ষা করছেন তারা। কিন্তু এটা অত্যন্ত জরুরি (ছিল)।

তিনি আরো জানান, চীনা নববর্ষের সময় চীন থেকে সারাবিশ্বে বিভিন্ন জিনিসপত্র পাঠানো হয়। সে কারণে ওই বিষয়ে মুখ খোলার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। কারণ করোনাভাইরাস অত্যন্ত সংক্রামক ও ভয়ানক ভাইরাস। আমার বক্তব্য, এটা মানুষ ও বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।

মেং জানান, সত্য বলার কারণে তাকে চরম মূল্য দিতে হচ্ছে। পুরো বিষয়টি বেশ ভয়ের। কারণ তাকে অনবরত হুমকি দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তিনি বলেন, আমি জানতাম, যদি আমি বিশ্বকে সত্য না বলি, তাহলে আমি অনুতপ্ত হতাম।

এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/আই

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত