আপডেট :

        শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করে সংবাদ , পত্রিকা অফিসে আগুন

        সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

        আওয়ামী লীগের বিষয়ে ফয়সালা

        জম্মু বিমানবন্দরে বিস্ফোরণ

        জন্ম নিচ্ছে ৬ হাজার শিশু

        ডিমের দাম বাড়ছে, কিন্তু মুরগি পালন কি সত্যিই সাশ্রয়ী? অভিজ্ঞ খামারিদের মতামত

        থ্রি ডোরস ডাউন ব্যান্ডের ব্র্যাড আর্নল্ডের স্টেজ-৪ ক্যানসার, সামার ট্যুর বাতিল

        গ্রিনল্যান্ডে গুপ্তচরবৃত্তি: মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে তলব করলো ডেনমার্ক

        লিবিয়ায় অভিবাসীদের বহিষ্কার পরিকল্পনা সাময়িকভাবে স্থগিত করলেন মার্কিন বিচারক

        কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রো-প্যালেস্টাইন বিক্ষোভে পুলিশের অভিযান, বহু শিক্ষার্থী আটক

        চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে তরুণকে ফেলে দেয় ছিনতাইকারীরা

        ট্রাম্পের বিলাসবহুল ডিনারে মাথাপিছু দেড় মিলিয়ন ডলার সংগ্রহ করা হয়

        দুই কার্গো এলএনজি আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়েছে

        ওয়ানডে সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচেও বড় জয় পেয়েছে বাংলাদেশ ‘এ’ দল

        এই হামলাকে কাপুরুষোচিত বলে উল্লখে করেছেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী হানিয়া আমির ও মাহিরা খান

        স্কুলে আশ্রয় নিয়েও রক্ষা পাচ্ছে না বাস্ত্যুচ্যুতরা, ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১৫

        মার্কিন অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটে এখন থেকে রিয়েল আইডি বাধ্যতামূলক

        সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন জিয়া পরিবারের সদস্য ডা. জোবাইদা রহমান

        আগুন নিয়ে খেলছে ভারত

        ভারত-পাকিস্তানের উত্তেজনাকর পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের উদ্বেগ

ধর্ষণ করলে রাসায়নিক প্রয়োগে খোজা করা হবে পাকিস্তানে

ধর্ষণ করলে রাসায়নিক প্রয়োগে খোজা করা হবে পাকিস্তানে

রাসায়নিক প্রয়োগে খোজাকরণের শাস্তি রেখে আইন পাস করেছে পাকিস্তান। মঙ্গলবার (১৫ ডিসেম্বর) দেশটির প্রেসিডেন্ট ড. আরিফ আলভি দ্রুত বিচারের জন্য ধর্ষণবিরোধী অধ্যাদেশ ২০২০-এর অনুমোদন দেন।

পাকিস্তানের প্রভাবশালী সংবাদমাধ্যম ডন অনলাইনের খবরে বলা হয়েছে, নারী বা শিশুকে ধর্ষণের অপরাধ প্রমাণিত হলেই অভিযুক্তকে এ শাস্তি দেয়া হবে।

প্রেসিডেন্ট ভবনের বিবৃতির বরাতে সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, যৌন নির্যাতনে শিকার নারীদের দ্রুত বিচার প্রাপ্তি নিশ্চিত জন্য সারা দেশে বিশেষ আদালত গঠন করা হবে। এসব আদালত চার মাসের মধ্যে বিচার কাজ শেষ করবে।

এই আইনের অধীনে প্রধানমন্ত্রী ধর্ষণবিরোধী একটি সেল গঠন করবেন। যারা ছয় ঘণ্টার মধ্যে ভিকটিমের মেডিকেল পরীক্ষা সম্পন্ন করবেন।

এই অধ্যাদেশের আওতায় ভিকটিমের পরিচয় প্রকাশকেও শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে দেখা হয়েছে। আর পুলিশ কিংবা সরকারি কর্মকর্তারা মামলার তদন্তে অবহেলা করলে তাদের তিন বছরের কারাদণ্ড এবং জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে। সরকারি কর্মকর্তা বা পুলিশ মিথ্যা তথ্য দিলেও একই শাস্তির আওতায় আনা হবে।

এর আগে গত নভেম্বরে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের সভাপতিত্বে কেবিনেট বৈঠকে ধর্ষণবিরোধী অধ্যাদেশ ২০২০ অনুমোদন দেওয়া হয়।

 

এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/আই

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত