আপডেট :

        প্রকাশ পেল তুফান সিনেমার ফার্স্টলুক

        নিউইয়র্কে রাস্তায় আচমকা নারীদের ঘুষি মারছে অজ্ঞাতরা

        যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

        পাপারাজ্জিকে ঘুষি: টেলর সুইফটের বাবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়নি পুলিশ

        দশ বছরে ৬৪ হাজার অভিবাসীর মৃত্যু, সাগরেই ৩৬ হাজার

        বাল্টিমোরে সেতুধসে দুর্ঘটনাকবলিত জাহাজের সব ক্রু ভারতীয়

        কে হচ্ছেন নতুন বন্ড

        জাহাজের ধাক্কায় বাল্টিমোরে সেতু ধসের সর্বশেষ

        শ্রীলঙ্কার সঙ্গে আমাদের ভালো করা উচিত: সাকিব

        রিকশাওয়ালাদের গেম শো

        আর্জেন্টিনায় ৭০ হাজার সরকারি কর্মীকে বরখাস্ত

        সর্বজনীন পেনশন স্কীম কার্যক্রমের উদ্বোধন

        ভুটানের রাজাকে গার্ড অব অনার ও বিদায়ী সংবর্ধনা

        গাজায় মানবিক বিপর্যয় মানবসৃষ্ট দুর্ভিক্ষে পরিণত: জাতিসংঘ মানবাধিকার প্রধান

        ভুয়া পিতৃপরিচয় দিয়ে বৃদ্ধের সঙ্গে প্রতারণা

        বাংলাদেশি আমেরিকানদের ভূয়সী প্রশংসায় ডোনাল্ড লু

        মস্কোতে আইএসের হামলা চালানো, বিশ্বাস হচ্ছে না মারিয়া জাখারোভার

        নগরীর অচল ১১০টি সিসি ক্যামেরা হল সচল

        একনেকে ১১ প্রকল্পের অনুমোদন

        স্টেকহোল্ডারদের অংশগ্রহণে সিকৃবিতে আলোচনা সভা

কেড়ে নেওয়া হলো ট্রাম্পের সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি

কেড়ে নেওয়া হলো ট্রাম্পের সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি

মার্কিন বিদায়ী প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি বাতিল করেছে যুক্তরাষ্ট্রের লিহাই বিশ্ববিদ্যালয়। ৩০ বছর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে তাকে এই সম্মানসূচক ডিগ্রি দেওয়া হয়। সে সময় তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাষণও দিয়েছিলেন।

মার্কিন সংসদ ভবন ক্যাপিটল হিলে ট্রাম্প সমর্থকদের ব্যাপক হামলা ও হতাহতের ঘটনার পর ট্রাম্প নিজ দেশে ক্রমেই আরও একঘরে হয়ে পড়ছেন। এরই ধারাবাহিকতায় তার সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রিও কেড়ে নেওয়া হলো।

লিহাই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে বলেছে, ডোনাল্ড ট্রাম্পের ডিগ্রিটি বাতিল করা হয়েছে। এ বিষয়ে আর ব্যাখ্যা দেয়নি তারা।

ক্যাপিটল হিলে সাম্প্রতিক হামলায় পুলিশসহ অন্তত ৫ জন নিহত হয়েছে। হামলায় উসকানি দেওয়ার কারণে তাকে আইনি চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এছাড়া অভিশংসন করার পরিকল্পনাও চূড়ান্ত করতে যাচ্ছে ডেমোক্র্যাট নেতারা।

এর আগে টুইটার কর্তৃপক্ষ ট্রাম্পের অ্যাকাউন্ট স্থায়ীভাবে বন্ধ করে দিয়েছে। ট্রাম্প কিছু একটা হলেই সঙ্গে সঙ্গে টুইট করতে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন। সমালোচকরা বলছেন, টুইটার অ্যাকাউন্ট বন্ধ হওয়ায় নিশ্চয় খুব খারাপ সময় যাচ্ছে ট্রাম্পের!

এরইমধ্যে তার নিজ দলের অনেক নেতা ট্রাম্পের ওপর থেকে সমর্থন প্রত্যাহার করে নিয়েছেন এবং অভিশংসন বা ইমপিচমেন্টের পক্ষে মত দিয়েছেন। তার কাছ থেকে পরমাণু অস্ত্রের কোড কেড়ে নেয়ার দাবিও জোরালো হচ্ছে।

আগামী ২০ জানুয়ারি ট্রাম্পের ক্ষমতার মেয়াদ শেষ হতে যাচ্ছে। কিন্তু পাগলামির কারণে এর আগেই তার অপসারণ চাচ্ছেন বেশিরভাগ মার্কিন নাগরিক। পার্সটুডে।

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত