আপডেট :

        উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ থেকে বিরত বেশিরভাগ রাজনৈতিক দল

        মানবাধিকারের উল্লেখযোগ্য উন্নতি

        প্রচণ্ড এই গরম থেকে মুক্তি পেতে বৃষ্টির জন্য বিভিন্ন জায়গায় নামাজ পড়ে দোয়া

        যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফিলিস্তিনপন্থি বিক্ষোভ, শতাধিক শিক্ষার্থী গ্রেফতার

        এফডিসিতে মারামারি: যৌথ বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো

        মার্কিন বিমান আটকে দিলো ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির!

        চিতাবাঘের আক্রমণে আহত জিম্বাবুয়ের সাবেক ক্রিকেটার হুইটাল

        যুক্তরাষ্ট্রে গরুর দুধেও বার্ড ফ্লু শনাক্ত

        পবিত্র হজ পালনের অনুমতি দেওয়া শুরু করেছে সৌদি আরব

        গোপনে ইউক্রেনকে দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

        পার্লামেন্টে জুতা চুরি, খালি পায়ে ঘরে ফিরলেন পাকিস্তানের এমপিরা

        অনির্দিষ্টকালের জন্য চুয়েট বন্ধ ঘোষণা

        কুড়িগ্রামে হিটস্ট্রোকে মৃত্যু

        চীন সফর করেছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেন

        দেশে একদিনের ব্যবধানে সোনার দাম আরও কিছুটা কমানো হয়েছে

        ২৮ এপ্রিল থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার প্রস্তুতি চলছে

        ইউক্রেনে গোপনে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র দিলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র

        আবহাওয়া বিবেচনায় খোলা হতে পারে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

        ‘ব্ল্যাক’ ফিরে যাচ্ছে পুরনো লাইনআপে!

        অনাবৃষ্টি থেকে মুক্তি কামনায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ইসতিসকার নামাজ

থাইল্যান্ডে নতুন সরকার হচ্ছে যেভাবে

থাইল্যান্ডে নতুন সরকার হচ্ছে যেভাবে

থাইল্যান্ডের সাধারণ নির্বাচনে বিরোধী দলগুলো বড় জয় নিশ্চিত করেছে। রোববার অনুষ্ঠিত নির্বাচনের ৯৯ শতাংশ ভোট গণনা শেষে লিবারেল মুভ ফরোয়ার্ড পার্টি (এমএফপি) এবং নির্বাসিত সাবেক প্রেসিডেন্ট থাকসিন সিনাওয়াত্রার মেয়ে পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রার ফিউ থাই পার্টি সেনাসমর্থিত জোট থেকে অনেকখানি এগিয়ে গেছে। তবে সরকার গঠনের মধ্য দিয়ে প্রায় এক দশকের সেনাসমর্থিত শাসনের অবসান করতে তাঁদের আরও অনেকটা পথ পাড়ি দিতে হবে। খবর রয়টার্স ও এএফপির।

এই ফলাফলের মধ্য দিয়ে দেশটির সেনাসমর্থিত সরকারের অধ্যায়ের অবসান ঘটতে যাচ্ছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। প্রাথমিক ফলাফলে দেখা গেছে, প্রগ্রেসিভ মুভ ফরোয়ার্ড পার্টি পেয়েছে ১৫১টি আসন। অন্যদিকে ১৪১ আসন নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ফিউ থাই পার্টি। এর আগে নির্বাচন কমিশন জানিয়েছিল, ৫০০ আসনের মধ্যে ২৮৬টিতেই জয় পেতে পারে এই দুই দল। পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষের ৫০০ সদস্য নির্বাচনে ভোট দিয়েছেন প্রায় ৫০ লাখ ভোটার। ৯৫ হাজার ভোটকেন্দ্রে নেওয়া হয় ভোট।

নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফলাফল ঘোষণা না হলেও প্রাথমিকভাবে দেখা গেছে, জয়ের দিক থেকে এমএফপি শীর্ষস্থানে আছে। এর পরের অবস্থানে আছে ফিউ থাই পার্টি। এ দুই দল থাইল্যান্ডের জান্তার রাজনৈতিক দল পালাং প্রাচারাত এবং সেনাসমর্থিত দল ইউনাইটেড থাই নেশন পার্টির চেয়ে তিন গুণের বেশি আসনে জয়ী হতে যাচ্ছে।

গতকাল সোমবার থাইল্যান্ডের বিরোধী দল ফিউ থাই বলেছে, তারা সংস্কারপন্থি মুভ ফরোয়ার্ড পার্টির নেতৃত্বাধীন জোট সরকারে যোগ দিতে রাজি আছে। জোট সরকারে যোগ দিতে মুভ ফরোয়ার্ড পার্টির নেতা পিটা লিমজারোয়েনরাত যে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন, তা তারা গ্রহণ করছে। দলটি আরও বলেছে, পিটা লিমজারোয়েনরাত সরকারকে নেতৃত্ব দেওয়ার অধিকার অর্জন করেছেন।

লিমজারোয়েনরাত সাংবাদিকদের বলেছেন, সরকার গঠনের ক্ষেত্রে তিনি তাঁর দলীয় মূল্যবোধের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকবেন। তাঁর অবস্থান স্বৈরশাসক ও সেনাসমর্থিত দলগুলোর বিপক্ষে থাকবে। তিনি মনে করেন থাইল্যান্ডে এখন আর সংখ্যালঘু সরকার গঠনের সুযোগ নেই। এখন তিনি ফিউ থাই দলের সঙ্গে জোট গড়তে প্রস্তুত আছেন বলে উল্লেখ করেছেন। তবে এ ক্ষেত্রে তিনিই প্রধানমন্ত্রী হতে চান।

এদিকে পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা বলেছেন, নির্বাচনে মুভ ফরোয়ার্ডের অর্জনে তিনি খুশি। তবে জোট গঠন হলেও ২০১৪ সালের অভ্যুত্থানের পর সেনা সরকার প্রণীত সংসদীয় বিধির কারণে তারা সরকার গঠনের ক্ষেত্রে অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়বে। ওই বিধি সেনাসমর্থিত দলগুলোকে সুবিধা দেয়।




এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত