আপডেট :

        ভারতের উত্তরাখণ্ডে ভয়াবহ দাবানল, ৫ জনের মৃত্যু

        গাজায় যুদ্ধবিরতির চুক্তিতে রাজি হয়েছে হামাস

        ইসরায়েলে মার্কিন গোলাবারুদের একটি চালান থামাল বাইডেন প্রশাসন

        জো বাইডেন ‘গেস্টাপো প্রশাসন’ চালাচ্ছেন, অভিযোগ ট্রাম্পের

        বাংলাদেশি তরুণ উইন নিহতের ভিডিও প্রকাশ

        টাইটানিক সিনেমার অভিনেতা বার্নার্ড হিল মারা গেছেন

        অধ্যাপকের পাঁজরের ৯টি হাড় ও হাত ভেঙে দিয়েছে পুলিশ

        ব্রাজিলে বন্যায় ৭০ হাজার মানুষব্রাজিলে বন্যায় ৭০ হাজার মানুষ বাড়ি ছাড়া

        দুবাইয়ে সারা বছর লেগে থাকে পর্যটকদের ভিড়

        উচ্চ আদালতের নির্দেশে ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্যের (জিআই) তালিকা প্রস্তুত

        সৌদি আরবে তেলের দাম বৃদ্ধি

        রাশিয়ায় বিমান হামলা, নিহত ৭

        শিক্ষামন্ত্রীর কাছ থেকে বয়সসীমা বাড়ানোর একটি পত্র পেয়েছেন জনপ্রশাসনমন্ত্রী

        ৫ মে বৈশ্বিক এই আসরের সূচি প্রকাশ করেছে আইসিসি

        বিলাসবহুল রেল স্টেশন পরিণত হয়েছে বিনোদনকেন্দ্রে, চলে গেছে টিকটকাদের দখলে

        ‘ফ্রি ফ্রি প্যালেস্টাইন-স্টপ জেনোসাইড’ স্লোগানে ছাত্রলীগ

        ধান কাটার সময় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

        নামছে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর

        অফিস শেষে নিমন্ত্রণ রক্ষায় করনীয়

        আওয়ামী লীগ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো সংঘাতে নেই

মালদ্বীপের বিরোধী প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুইজ্জুর বিরুদ্ধে অভিশংসন প্রক্রিয়া শুরু

মালদ্বীপের বিরোধী প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুইজ্জুর বিরুদ্ধে অভিশংসন প্রক্রিয়া শুরু

মালদ্বীপের প্রধান বিরোধী দল দেশটির চীনপন্থী প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুইজ্জুর বিরুদ্ধে অভিশংসনের প্রক্রিয়া শুরু করতে চলেছে। প্রধান বিরোধী দল মালদ্বীপ ডেমোক্রেটিক পার্টি পার্লামেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠ। দলটি ইতিমধ্যেই স্বাক্ষর সংগ্রহ করে অভিশংসন ফাইলিং প্রক্রিয়া শুরু করেছে।

 

একটি চীনা গুপ্তচর জাহাজকে মালদ্বীপ সরকার রাজধানী মালের বন্দরে নোঙর করার অনুমতি দেওয়ার পরই বিরোধী দলগুলো চীনপন্থী অবস্থানের জন্য রাষ্ট্রপতি মুইজ্জুর ওপর চাপ প্রয়োগ শুরু করেছে।

গতকাল মালদ্বীপের পার্লামেন্টে ব্যাপক মারামারির ঘটনা ঘটে। এরপরেই বিরোধীরা অভিশংসন প্রক্রিয়া শুরু করার সিদ্ধান্ত নেয়।

মুইজ্জু সরকারের জন্য সংসদীয় অনুমোদনের বিষয়ে একটি মূল ভোট রোববার নির্ধারিত ছিল। এদিন সরকারি এমপিরা (পিপিএম/পিএনসি পার্টি) কার্যধারায় ব্যাঘাত ঘটালে সহিংসতা শুরু হয়।

মুইজ্জু সরকার ’ইন্ডিয়া আউট’ নীতির প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষমতায় আসেন। ক্ষমতায় বসার পরপরই তিনি মালদ্বীপ থেকে ভারতীয় সেনা প্রত্যাহারের নির্দেশ দেন। চলতি মাসে তিনি দিল্লিকে তার সেনা প্রত্যাহারের জন্য ১৫ মার্চ সময়সীমা বেঁধে দেন।

এদিকে চলতি মাসের শুরুতে নরেন্দ্র মোদির লাক্ষাদ্বীপ সফর নিয়ে মালদ্বীপের সঙ্গে কূটনীতিক দ্বন্দ্ব শুরু হয়। মোদিকে নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য করেন দেশটির তিন মন্ত্রী। পরে তাদের বহিষ্কারও করা হয়।

মালদ্বীপের ডেমোক্রেটিক পার্টি বা এমডিপি এবং ডেমোক্র্যাটরা সরকারকে ‘কঠোর’ ভারত-বিরোধী পল্টিবাজ হিসেবে অভিযুক্ত করেছে এবং একটি যৌথ প্রেস বিবৃতি জারি করেছে। তারা নীতি পরিবর্তনকে দেশের দীর্ঘমেয়াদী উন্নয়নের জন্য ‘অত্যন্ত ক্ষতিকর’ অভিহিত করেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘যেকোনো উন্নয়ন সহযোগীকে, বিশেষ করে দেশের সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী মিত্রকে বিচ্ছিন্ন করা দেশের দীর্ঘমেয়াদী উন্নয়নের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর হবে। কারণ ভারত মহাসাগরে স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা মালদ্বীপের স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তার জন্য অত্যাবশ্যক।

 এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত