আপডেট :

        ইসরাইল-হামাস তুমুল লড়াই

        ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরে হামলা

        পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে বিশ্বের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্ট জয়ব

        ভারতে চলমান লোকসভা নির্বাচনে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরা কংগ্রেসের ভোটব্যাংকঃ বিজেপি নেতা অমিত শাহ

        ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস

        দেশে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদ নিয়ন্ত্রণে রয়েছে

        দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনে উপজেলায় থাকবেন একজন করে বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট

        বার্সেলোনার সঙ্গে লিওনেল মেসির চুক্তির গল্পটা সবারই জানা

        সেকেন্ড হ্যান্ড পণ্য কেনার প্রতি মানুষের আগ্রহ বাড়তে শুরু করেছে

        চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগের বিলুপ্ত

        চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগের বিলুপ্ত

        চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগের বিলুপ্ত

        উন্নয়নশীল দেশগুলোতে অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতা

        উন্নয়নশীল দেশগুলোতে অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতা

        ডিবি অফিস থেকে বের হয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হলেন মামুনুল হক

        ডিবি অফিস থেকে বের হয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হলেন মামুনুল হক

        নদীতে গোসল করতে নেমে শিশুসহ দুইজনের মৃত্যু!

        কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে ধান কাটা বিরোধের জের ধরে খুন

        ভারতের জনপ্রিয় গায়িকা ও অভিনেত্রী মোনালি ঠাকুর মা কে হারালেন

        পাকিস্তানে দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তানের একটি মেয়েদের স্কুলের বোমা হামলা

স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিতে বাধা নেই ফ্রান্সের

স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিতে বাধা নেই ফ্রান্সের

স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিতে ফ্রান্সের জন্য কোনো বাধা নেই। ইসরায়েলি বিরোধিতার কারণে দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের প্রচেষ্টা স্থগিত হলে প্যারিস সিদ্ধান্ত নিতে পারবে। শুক্রবার এ কথা বলেছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ। খবর রয়টার্স।

 

বিশ্লেষকরা বলছেন, ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকে যদি একতরফাভাবে ফ্রান্স স্বীকৃতি দেয় তাহলে হয়তো বাস্তবে পরিস্থিতির তেমন কোনো পরিবর্তনই আসবে না। কিন্তু এর প্রতীকী ও কূটনৈতিক প্রভাব থাকবে।

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ফিলিস্তিনি সার্বভৌমত্বের বিরোধিতা করে বলেছেন, তিনি জর্ডানের পশ্চিমে ইসরায়েলের সম্পূর্ণ নিরাপত্তা নিয়ন্ত্রণে আপস করবেন না। তার এই মনোভাব স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার বিপরীত।

ফরাসি আইনপ্রণেতারা ২০১৪ সালে তাদের সরকারকে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার স্বীকৃতির আহ্বান জানাতে ভোট দিয়েছিলেন। এটি একটি প্রতীকী পদক্ষেপ যা ফ্রান্সের কূটনৈতিক অবস্থানে সামান্য প্রভাব ফেলেছিল।

তবে প্রথম কোনো ফরাসি নেতা হিসেবে ম্যাক্রোঁই ফিলিস্তিন সম্পর্কে এ ধরনের পরামর্শ দিয়েছেন। তার এ ধরনের সিদ্ধান্ত এটাই প্রমাণ করে যে ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার পর থেকে গাজায় যে হতাহতের সংখ্যা বেড়েছে তাতে পশ্চিমা নেতারা কতটা অসন্তুষ্ট।

প্যারিসে জর্ডানের রাজা দ্বিতীয় আবদুল্লাহর পাশাপাশি ম্যাক্রোঁ বলেন, ‘এই অঞ্চলে আমাদের অংশীদাররা, বিশেষ করে জর্ডান, এটি নিয়ে কাজ করছে। আমরা তাদের সঙ্গে এ নিয়ে কাজ করছি। ইউরোপ ও নিরাপত্তা পরিষদে এতে অবদান রাখতে প্রস্তুত। ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি ফ্রান্সের জন্য নিষিদ্ধ নয়।’

ম্যাক্রোঁ আরও বলেন, ‘আমরা ফিলিস্তিনিদের কাছে ঋণী, যাদের উচ্চাকাঙ্ক্ষা অনেক দিন ধরে পদদলিত করা হয়েছে। আমরা ইসরায়েলিদের কাছে ঋণী যারা শতাব্দীর কুখ্যাত ইহুদি-বিরোধী গণহত্যার মধ্য দিয়েও বেঁচেস আছে। আমরা এমন একটি অঞ্চলের কাছে ঋণী যা এর বিশৃঙ্খলাকারীদের এবং প্রতিশোধপরায়ণদের হাত থেকে বাঁচতে চায়।’

বিশ্লেষকরা বলছেন, ইসরায়েলের ওপর চাপ বাড়ানোর লক্ষ্যে সম্ভব ম্যাক্রোঁ এমন মন্তব্য করেছেন।

গাজায় ইসরায়েলের ব্যাপক আকাশ ও স্থল আক্রমণে ২৮ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। গৃহহীন হয়েছে ২৩ লাখের বেশি মানুষ।
 বেশিরভাগ উন্নয়নশীল দেশ ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে তবে বেশিরভাগ পশ্চিম ইউরোপীয় দেশগুলো স্বীকৃতি দেয়নি। তারা মনে করে না যে ইসরায়েলের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে একটি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা উচিত।


 এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত