আপডেট :

        শহিদ সার্জেন্ট জহুরুল হকের মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

        বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামের নাম পরিবর্তন

        ইউএসএআইডি’র সহায়তা স্থগিত, আদালতের নিষেধাজ্ঞা

        হুমকি’র জন্য স্থগিত ঢাকা মহানগর নাট্যোৎসব

        নৌকা ডুবে গেছে : হাসনাত আব্দুল্লাহ

        ধনকুবের ইলন মাস্কের ১৩তম সন্তানের মা দাবি

        অন্তর্বর্তী সরকারের দ্বিতীয় ইনিংস

        অন্তর্বর্তী সরকারের দ্বিতীয় ইনিংস

        পরিষ্কারভাবে বলেছি জাতীয় নির্বাচন আগে হতে হবে

        ম্যামথ মাউন্টেনে তুষারধসে দুই স্কি প্যাট্রোল সদস্য আহত

        জুলাইতে শিশু আন্দোলনকারীকে ছোঁড়া হয় ২০০ গুলি, রক্তক্ষরণে মৃত্যু

        আবু সাঈদের মৃত্যু নিয়ে নতুন যে তথ্য দিল জাতিসংঘ

        নতুন বিনিয়োগে শঙ্কায় রয়েছেন উদ্যোক্তাদের

        বিএনপি ও জামায়াতের মধ্যে দন্দ

        মালিবুতে ৩ দশমিক ৭ মাত্রার ভূমিকম্প, লস এঞ্জেলেস ও ভেনচুরা কাউন্টিতে কম্পন অনুভূত

        ইউরোপের গণতান্ত্রিক দেশগুলোকে তুলাধোনা করলেন ভ্যান্স

        দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়ায় স্ত্রীকে মারধর, সন্তানদের হত্যার হুমকি, অভিযুক্ত গ্রেপ্তার

        ট্রাম্পের কথায় নিশ্চিত হল হাসিনা আর ফিরবে না

        দুর্লভ টর্নেডোর আঘাতে মোবাইল হোম কমিউনিটির ব্যাপক ক্ষতি

        ভ্যালেন্টাইন্স ডে-তে অনলাইন ‘রোমান্স স্ক্যাম’: সতর্ক থাকতে করণীয়

বেপরোয়া মিয়ানমারের জান্তা: জাতিসংঘ

বেপরোয়া মিয়ানমারের জান্তা: জাতিসংঘ

মিয়ানমারে বিদ্রোহী সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর জয়যাত্রা থামাতে দিন দিন আরও বেপরোয়া হয়ে উঠছে ক্ষমতাসীন জান্তা। প্রায় চার মাস আগে সংঘাত বাধার পর থেকে দেশটির বেসামরিক লোকজনদের ওপর জান্তা বাহিনীর হামলার হার দ্বিগুণ হয়েছে বলে জানা গেছে। জাতিসংঘের মিয়ানমারবিষয়ক বিশেষ দূত টম অ্যান্ডরুজ বুধবার এক বিবৃতিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। খবর রয়টার্স।

 

এদিকে রাখাইনের মুসলিমদের জোর করে সেনাবাহিনীতে যুক্ত করছে জান্তা। এছাড়া গণহারে নিয়োগ দিতে সেনা ইউনিফর্মের উত্পাদন ব্যাপক বাড়িয়েছে।

সাম্প্রতিক সংঘাতে বেশ কিছু এলাকার নিয়ন্ত্রণ হারানোর ঘটনা জান্তাকে আরও বেপরোয়া-বিপজ্জনক করে তুলছে। তথ্য অনুযায়ী, গত তিন-চার মাসে মিয়ানমারের বেসামরিক নাগরিকদের ওপর জান্তা বাহিনীর হামলার হার বেড়েছে দ্বিগুণের বেশি।

২০২১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গণতন্ত্রপন্থি নেত্রী অং সান সু চির নেতৃত্বাধীন এনএলডি সরকারকে হটিয়ে জাতীয় ক্ষমতা দখল করে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী। সেনাপ্রধান জেনারেল মিন অং হ্লেইং এ অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। সামরিক বাহিনী ক্ষমতা দখল করার পরপরই ফুঁসে উঠেছিল মিয়ানমারের গণতন্ত্রপন্থি জনতা।

গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা ফিরিয়ে আনার দাবিতে দেশ জুড়ে আন্দোলন শুরু করেন তারা। কিন্তু মিয়ানমারের পুলিশ ও নিরাপত্তাবাহিনীর সদস্যরা বিক্ষোভ দমনে আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করা শুরু করার পর ২০২২ সালের দিকে গণতন্ত্রপন্থিদের একাংশ জান্তাবিরোধী বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোতে যোগ দেওয়া শুরু করে।

২০২৩ সালের অক্টোবরের শেষ দিক থেকে মিয়ানমারের বিভিন্ন প্রদেশে সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে সমন্বিত আক্রমণ শুরু করে মিয়ানমারের জান্তাবিরোধী সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর জোট পিপলস ডেমোক্রেটিক ফোর্স (পিডিএফ)। পিডিএমভুক্ত তিন গোষ্ঠী ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স আর্মি (এমএনডিএ), আরাকান আর্মি (এএ) এবং তা’আং ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মির (টিএনএলএ) এই সংঘাতে নেতৃত্ব দিচ্ছে। এই তিন গোষ্ঠী একত্রে থ্রি ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স নামেও পরিচিত।

এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত