আপডেট :

        ইরানকে যুক্তরাষ্ট্রের পারমাণবিক চুক্তির প্রস্তাব

        মানুষ আটকানোর ফাঁদ এখন ‘ত্রাণ বিতরণ’

        নির্বাচন নিয়ে ভারতের বক্তব্যের প্রতিবাদ

        বিজিএমইএ নির্বাচনে বড় জয় ফোরামের

        জলাবদ্ধ হলেও থেমে থাকেনি পরীক্ষা: দুঃসহ পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থীরা

        নাহিদ ইসলাম: আমরা ড. ইউনূসকে সমর্থন দিয়েছি

        সিডিসির নতুন নির্দেশনা: সুস্থ শিশুদের জন্য কোভিড টিকা ঐচ্ছিক, গর্ভবতীদের জন্য সুপারিশ বাতিল

        ক্যালিফোর্নিয়ার 'সাংচুয়ারি' শহর ও কাউন্টিগুলোর বিরুদ্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের কড়া পদক্ষেপ

        রাশিয়ার রাতভর হামলায় ইউক্রেনে নিহত ১০, আহত ৩৩

        ফিনিক্সের কাছে পাহাড়ি এলাকায় দুই কিশোর-কিশোরীর গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার

        লস এঞ্জেলেসসহ যুক্তরাষ্ট্রের আবাসন বাজারে ক্রেতাদের দাপট

        লোহাগাড়ার তিন খালে ভাঙন, লোকালয়ে ঢুকছে পানি

        বাড়ছে গোমতী নদীর পানি

        নিয়ন আলোয় অন্যরকম শুভ-মন্দিরা

        মোশাররফের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

        শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল রোববার

        পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘর্ষে যুদ্ধবিমান হারানোর কথা স্বীকার

        ২০২৫–২৬ অর্থবছর সরকারি ব্যয় ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি

        মাস্ককে বড় সোনার চাবি উপহার দিলেন ট্রাম্প

        পুকুর থেকে হ্যান্ড গ্রেনেড, তাজা গোলা উদ্ধার

নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ

নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ

লোকসভা নির্বাচনের আগে দিয়ে ভারতে চালু হয়ে গেল বিতর্কিত নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (সিএএ)। এই ঘোষণার পর থেকে ভারতের কয়েকটি জায়গায় বিচ্ছিন্নভাবে বিক্ষোভ হয়েছে। এক প্রতিবেদনে এমনটি জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।

সোমবার একটি বিজ্ঞপ্তি দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে সিএএ চালু হওয়ার কথা জানিয়ে দিল কেন্দ্রীয় সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। বিল পাশ হওয়ার চার বছর পর চালু হলো সিএএ। সংশোধিত এ নতুন আইনে ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের আগে ভারতে আশ্রয় নেওয়া সংখ্যালঘুদের নাগরিকত্ব দেবে মোদি সরকার।

এই ঘোষণা আসার পর ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য আসাম ও দক্ষিণের রাজ্য তামিলনাড়ুতে সোমবার সন্ধ্যায় বিক্ষোভ দেখা দেয়। তবে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘাত বা অন্য কোনো ধরনের ক্ষয়ক্ষতির সংবাদ পাওয়া যায়নি।

এ আইনে বলা হয়েছে, ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত পাকিস্তান, বাংলাদেশ এবং আফগানিস্তানের মতো মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ থেকে হিন্দু, খ্রিস্টান, শিখ, বৌদ্ধ ও পার্সি সম্প্রদায়ের যেসব মানুষ ধর্মীয় নিপীড়নের মুখে টিকতে না পেরে ভারতে চলে গেছেন, সেইসব শরণার্থীকে ভারতীয় নাগরিকত্ব দেওয়া হবে।

তবে এ আইনে মুসলিম সম্প্রদায়ভুক্তদের কথা উল্লেখ না থাকায় আইনটি বৈষম্যমূলক বলে সমালোচিত হয়েছে। তাছাড়া, তামিল উদ্বাস্তুদের বাদ দেওয়া নিয়েও আইনটি দক্ষিণ ভারতে বিতর্কিত হয়েছে।

২০১৯ সালে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (সিএএ) পাসের পর থেকেই ভারতজুড়ে শুরু হয়েছিল বিক্ষোভ। এমনকি দাঙ্গাও বাধে রাজধানী দিল্লিতে। ২০২০ সালেও সিএএ বিরোধী বিক্ষোভ চলতে থাকে।

ফলে ভারত সরকার তখন আইনটি চালু করেনি। সোমবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখপাত্র একটি টেক্সট মেসেজে বলেছেন, “মোদী সরকার নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন বাস্তাবায়নের ঘোষণা দিচেছ।

“এ আইন ২০১৯ সালে ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) নির্বাচনী ম্যানিফেস্টোর অবিচ্ছেদ্য অংশ। এর আওতায় নিপীড়িতদের ভারতীয় নাগরিকত্ব লাভের পথ সুগম হবে।

এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত