আপডেট :

        করোনার টিকা নিরাপদ, আকস্মিক মৃত্যুর গুজবে জবাব দিল গবেষণা

        জুলাই বিপ্লবের গুরুত্ব বুঝতে ব্যর্থ কিছু মানুষঃ বাঁধনের আক্ষেপ

        শুঁটকি পিৎজা: উত্তরায় ঢাকার খাবারের নতুন ট্রেন্ড সেট করছে

        অর্থ উপদেষ্টার বিপাকে পড়ার কারণ এনবিআর নিয়ে প্রকাশিত খবর

        বাংলাদেশের কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী জীনাত রেহানা প্রয়াত হয়েছেন

        টাইগারদের শক্তিশালী শুরু: প্রথম সেশনেই তিন উইকেটের ধাক্কা

        ট্রাম্পের বাজেট বিল নিয়ে মাস্কের তীব্র সমালোচনা: শত্রুতার শুরু

        স্বৈরাচারের ছায়া মুছে ফেলতে তৎপর সমাজ

        ধর্ষকের শাস্তি সবার সামনে হোক: সোহম

        বায়ার্নের দাপটে বিদায় ব্রাজিলের ফ্ল্যামেঙ্গো, পিএসজির মুখোমুখি কোয়ার্টারে

        ধর্ষণ ঘটনাকে কেন্দ্র করে মুরাদনগরে রাজনৈতিক উত্তেজনা: কে দায়ী?

        ইরানের কঠোর হুঁশিয়ারি: ট্রাম্প ও নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে ফতোয়া জারি

        এশিয়া কাপের সম্ভাব্য সূচি জুলাইয়ে প্রকাশিত হবে

        সরকারের প্রতিশ্রুতি ব্যর্থ: জুলাই সনদ প্রকাশ করবে এনসিপি - নাহিদ ইসলাম

        রথযাত্রার উৎসবে বিপর্যয়: উড়িষ্যায় ভিড়ে পিষ্ট হয়ে ৩ মৃত, ১০ জন আহত

        মনু মিয়ার শেষ বিদায়ে অভিনেতা খায়রুল বাসারের মানবিকতার জয়

        মেসি-রোনালদো: সময় পেরিয়েও অপ্রতিরোধ্য ফুটবলের দুই কিংবদন্তি

        মুরাদনগরের অশান্তির জন্য আওয়ামী সন্ত্রাসীদের প্রশ্রয়দাতারা দায়ী: আসিফ মাহমুদ

        ৫.২ মাত্রার ভূমিকম্পে পাকিস্তানে দুইবার কাঁপল ধরিত্রী

        হিরো আলমের যত্নে রিয়া মনি, প্রকাশ করলেন তার শারীরিক অবস্থা

বিজেপি এখন একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পাওয়ার শঙ্কায়

বিজেপি এখন একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পাওয়ার শঙ্কায়

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যখন 'আব কি বার, চারশ পার' (এবারে চারশ ছাড়িয়ে যাব) স্লোগান দিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করেছিলেন, তখন তিনি তার বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোটের জন্য ৪০০ টিরও বেশি আসনে জয়ী হওয়ার লক্ষ্য রেখেছিলেন। তবে এখন পর্যন্ত পাওয়া ফলাফল অনুযায়ী, মোদির এই লক্ষ্য তো পূরণ হচ্ছে না উল্টো তার দল বিজেপি এখন একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পাওয়ার শঙ্কায়।


এই রিপোর্ট লেখার সময় পর্যন্ত এনডিএ ২৯৬ আসনে এগিয়ে। একক দল হিসেবে বিজেপি এগিয়ে ২৪১ আসনে। অন্যদিকে বিরোধীজোট ইন্ডিয়া ২২৯ আসনে এগিয়ে আছে।


দেশটিতে ৫৪৩ আসনের পার্লামেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য প্রয়োজন ২৭২টি আসন। তাই ধারণা করা হচ্ছে বিজেপি এবার এককভাবে 'ম্যাজিক ফিগার' ২৭২ ছুঁতে পারছে না।

এর আগে বিজেপি ২০১৪ এবং ২০১৯ সালে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছিল। ধারণা করা হচ্ছে, মোদির বিজেপি এবার ২৫০ আসনের বেশি পাবে না। তাই সরকার গঠনের জন্য মোদিকে নির্ভর করতে হবে এনডিএ-র দুই শরিক, চন্দ্রবাবু নায়ডুর তেলুগু দেশম পার্টি (টিডিপি) এবং নীতীশ কুমারের জেডিইউ-এর ওপর।

তবে অতীতে ওই দুই নেতারই একাধিকবার এনডিএ ত্যাগের এবং প্রত্যাবর্তনের ইতিহাস রয়েছে। তাই ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে বলা হয়েছে, এবার মোদির ম্যাজিক ব্যর্থ।

ভারতের ইতিহাসে মোদিই হতে চলেছেন দ্বিতীয় প্রধানমন্ত্রী, যিনি পর পর তিনবার ক্ষমতায় বসতে যাচ্ছেন। কিন্তু এ ক্ষেত্রে জওহরলাল নেহরুর মতো টানা তিনবার একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতা দখলের রেকর্ড করা সম্ভব হচ্ছে না তার।

এদিকে নির্বাচনে ইন্ডিয়া জোটের অবস্থা নিয়ে মঙ্গলবার বিকেলে সংবাদ সম্মেলন করেছে কংগ্রেস। সেখানে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী বলেছেন, “আমাদের এবারের লড়াইটি ছিল (ভারতের) সংবিধান বাঁচানোর লড়াই।”

এই লড়াইয়ে পাশে থাকার জন্য ভারতের জনগণের পাশাপাশি জোট সঙ্গী এবং কংগ্রেসের নেতা-কর্মীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন রাহুল। লোকসভা নির্বাচনের ভোট গণনা চলাকালেই মঙ্গলবার হঠাৎ করেই ভারতের শেয়ার বাজারের সূচকে বড় ধরনের পতন দেখা গেছে।

সেই প্রসঙ্গ টেনে রাহুল বলেন, “আপনারা নিশ্চয়ই আদানির স্টক দেখেছেন। ভারতের মানুষ জানে যে, মোদির সঙ্গে আদানির সরাসরি সম্পর্ক রয়েছে। সেই সম্পর্ক আসলে দুর্নীতির সম্পর্ক আছে।”

তিনি আরও বলেন, “নির্বাচনের ফলাফলে ভারতের জনগণ বলে দিয়েছে যে, মোদিকে আমরা আপনাকে চাই না। (অমিত) শাহকে চাই না”

 

 

 

এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত