আপডেট :

        জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচারে রোববার থেকে সাইট ব্লক

        নিউইয়র্কে সিলেটিদের প্রতিবাদ: উন্নয়ন বঞ্চনায় ক্ষোভ

        নিউইয়র্কে ডমেস্টিক সহিংসতা রোধে নতুন বিশেষ ইউনিট

        জুলাই সনদ সই শেষ, বাস্তবায়ন পদ্ধতি এখনও অনিশ্চিত

        ‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক মাইলফলক: ইইউ

        জুলাই সনদ স্বাক্ষরের আগে সং ঘ র্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মা ম লা

        দেড় মাস পর আবার খুলছে সুপ্রিম কোর্ট

        ২৫ আনসার সদস্য আহত, ১০ জন সিএমএইচে ভর্তি

        রাজনাথ সিংয়ের হুঁশিয়ারি: ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্রের নাগালে পাকিস্তান

        সালমার তিন বিয়ে ও বিতর্ক: ফিরে দেখা জীবনের গল্প

        চায়ের দোকান থেকে বলিউড: ওম পুরির সিনেমার মতো জীবন

        বলিউড অভিনেত্রীর গর্ভপাতের পর কঠিন অভিজ্ঞতার বর্ণনা

        হোপের দাপটে বাংলাদেশের জয়ের আশা ঝুঁকিতে

        রিশাদের দাপটে বাংলাদেশের ঘুরে দাঁড়ানো জয়

        বর্ধিত মাশুল স্থগিতে ব্যবসায়ীদের আন্দোলন, ৭ দিনের আল্টিমেটাম

        পিআর নিয়ে টালবাহানা সহ্য করবে না জনগণ: চরমোনাই পীর

        গাজার যুদ্ধবিরতি নেতানিয়াহুর জন্য ৬টি বড় বিপদ ডেকে আনল

        পাকিস্তান-আফগানিস্তানে ৪৮ ঘণ্টার নতুন যুদ্ধবিরতি ঘোষণা

        নাশকতার প্রমাণ পেলে কঠোর ব্যবস্থা: সরকার

        বিমানবন্দর দ্রুত চালুর প্রতিশ্রুতি দিলেন উপদেষ্টা

আমেরিকান যুবক আত্মহত্যা করলো তাইওয়ানের আদালত কক্ষে

আমেরিকান যুবক আত্মহত্যা করলো তাইওয়ানের আদালত কক্ষে

মাদক উত্পাদনের অপরাধে তাঁকে ৪ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছিল তাইওয়ানের আদালত। কিন্তু সেই রায় শুনে আদালত কক্ষেই আত্মঘাতী হলেন আমেরিকার নাগরিক টাইরেল মার্টিন মারহাঙ্কা (৪১)।
বছর ১৫ আগে নিজের দেশ ছেড়ে তাইওয়ানে এসে বসবাস শুরু করেছিলেন মার্কিন নাগরিক মারহাঙ্কা। স্থানীয়দের ইংরেজি ভাষা শিখিয়ে দিন গুজরান হতো। বিয়ে করেছিলেন এক তাইওয়ান কন্যাকে। তাঁদের দুই সন্তান রয়েছে। মধ্য তাইওয়ানের চ্যাংহুয়া প্রদেশে জমি ভাড়া নিয়েছিলেন মারহাঙ্কা। সেখানে রীতিমতো গাছ লাগিয়ে আফিং ও গাঁজা তৈরি করতেন।
খবর পেয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। জেরায় মারহাঙ্কা জানিয়েছিলেন, নিজের নেশার জন্যই গাঁজাচাষ করেন। কারণ যা-ই হোক, তাইওয়ানে মাদক রাখার দায়ে কঠোর শাস্তির বিধান রয়েছে। মাদক রাখা ও উত্পাদনের অপরাধে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা শুরু হয়।
বৃহস্পতিবার চ্যাংহুয়া জেলা আদালতে মামলার রায় ঘোষণা করেন বিচারক। মারহাঙ্কাকে ৪ বছরের কারাদণ্ড দেয় আদালত। কিন্তু রায় ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গেই নিজের গলায় কাঁচির ধারালো ফলা বসিয়ে দেন আসামি। রক্তাক্ত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিত্সকরা।
এদিকে, আদালত কক্ষে আসামীর আত্মহত্যা ঘিরে তাইওয়ান জুড়ে শুরু হয়েছে তীব্র বিতর্ক। আদালতের দাবি, পত্রিকার পাতার ভেতরে কাঁচির ফলা লুকিয়ে এজলাসে হাজির হয়েছিলেন মারহাঙ্কা। আদালতের মেটাল ডিটেক্টর মারহাঙ্কার শরীরে ধাতুর উপস্থিতি কী কারণে বুঝতে পারেনি, তাই নিয়ে শুরু হয়েছে মতান্তর। মৃতের থেকে পত্রিকা ও কাঁচির ফলা উদ্ধার করেছে পুলিশ।
আদালত কক্ষে মৃত্যুর জেরে জোরদার করা হয়েছে নিরাপত্তা ব্যবস্থা। আদালত সূত্রে জানা গেছে, মারহাঙ্কার মৃত্যুর পর প্রবেশদ্বারে দু'টি এক্স-রে স্ক্যানার বসানো হয়েছে।

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত