আপডেট :

        জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচারে রোববার থেকে সাইট ব্লক

        নিউইয়র্কে সিলেটিদের প্রতিবাদ: উন্নয়ন বঞ্চনায় ক্ষোভ

        নিউইয়র্কে ডমেস্টিক সহিংসতা রোধে নতুন বিশেষ ইউনিট

        জুলাই সনদ সই শেষ, বাস্তবায়ন পদ্ধতি এখনও অনিশ্চিত

        ‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক মাইলফলক: ইইউ

        জুলাই সনদ স্বাক্ষরের আগে সং ঘ র্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মা ম লা

        দেড় মাস পর আবার খুলছে সুপ্রিম কোর্ট

        ২৫ আনসার সদস্য আহত, ১০ জন সিএমএইচে ভর্তি

        রাজনাথ সিংয়ের হুঁশিয়ারি: ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্রের নাগালে পাকিস্তান

        সালমার তিন বিয়ে ও বিতর্ক: ফিরে দেখা জীবনের গল্প

        চায়ের দোকান থেকে বলিউড: ওম পুরির সিনেমার মতো জীবন

        বলিউড অভিনেত্রীর গর্ভপাতের পর কঠিন অভিজ্ঞতার বর্ণনা

        হোপের দাপটে বাংলাদেশের জয়ের আশা ঝুঁকিতে

        রিশাদের দাপটে বাংলাদেশের ঘুরে দাঁড়ানো জয়

        বর্ধিত মাশুল স্থগিতে ব্যবসায়ীদের আন্দোলন, ৭ দিনের আল্টিমেটাম

        পিআর নিয়ে টালবাহানা সহ্য করবে না জনগণ: চরমোনাই পীর

        গাজার যুদ্ধবিরতি নেতানিয়াহুর জন্য ৬টি বড় বিপদ ডেকে আনল

        পাকিস্তান-আফগানিস্তানে ৪৮ ঘণ্টার নতুন যুদ্ধবিরতি ঘোষণা

        নাশকতার প্রমাণ পেলে কঠোর ব্যবস্থা: সরকার

        বিমানবন্দর দ্রুত চালুর প্রতিশ্রুতি দিলেন উপদেষ্টা

মাটির নিচে ১৪ বছর কাটিয়ে ধরা পড়ল দুষ্কৃতি

মাটির নিচে ১৪ বছর কাটিয়ে ধরা পড়ল দুষ্কৃতি

১৪ বছর ধরেই ভারতীয় পুলিশ তাকে খুঁজছিল বেশ কয়েকটা ফৌজদারি মামলার দায়ে। কিন্ত তিনি হঠাৎই বেপাত্তা হয়ে যান।

বছর দশেক আগে তার স্ত্রী থানায় নিখোঁজ হয়ে যাওয়ার ডায়েরি করেছিলেন। অভিযোগ জানানো হয়েছিল যে কেউ হয়ত তাকে অপহরণ করেছে।

কিন্তু সেই ‘তিনি’ যে বাড়িতে ছিলেন, সেটা বুঝতে পুলিশের ১৪ বছর লেগে গেল।

আসলে ‘তিনি’ তো ঠিক বাড়িতে ছিলেন না। মাটির নিচে জলের ট্যাঙ্কে থাকতেন তিনি!

ভারতের রাজস্থান রাজ্যের বিকানেরের পুলিশ জলের ট্যাঙ্ক থেকেই গ্রেফতার করেছে তাকে।

দুষ্কৃতির নাম উদারাম মেঘওয়াল।

বহু খুঁজেও যে কেন পাওয়া যায়নি তাকে, সেটা ধরা পড়ার পড়ে নিজেই পুলিশের কাছে স্বীকার করেছেন উদারাম।

ছাতারগড় থানার অফিসার হংসরাজ লুনা স্থানীয় সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, “উদারাম বলছেন তিনি দিনের বেলায় মাটির নিচের জলের ট্যাঙ্কে থাকতেন, আর রাতে ঘরে ঢুকে যেতেন। ট্যাঙ্কের মধ্যেই থাকার ঘরও বানিয়ে নিয়েছিলেন তিনি। আমরা সেজন্যই বার বার তার বাড়িতে তল্লাশি চালিয়েও ধরতে পারতাম না তাঁকে।“

ধরা পড়ার দিনও উদারামের বাড়িতে পুলিশ গিয়েছিল। তাদের কাছে খবর ছিল যে তিনি বাড়িতেই আছেন। তবুও পাওয়া যায় নি।

শেষমেষ জলের ট্যাঙ্কের দিকে নজর পড়ে পুলিশের। সেখানে নিজের থাকার ঘরেই লুকিয়ে ছিলেন উদারাম।

১৪ বছরের ট্যাঙ্ক-বাস অথবা পাতাল বাস শেষ হয়েছে উদারামের!

পুলিশ তাকে নিজেদের হেপাজতে রেখেছে।


এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত