আপডেট :

        বিরতির পর লিটনের ট্রাস্ট: বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি স্কয়াডে নতুন জীবন!

        অর্ধেকেরও বেশি ব্যাংক সাইবার হামলা প্রতিরোধে অক্ষম

        ক্যারিয়ারে সাফল্যের শক্তি

        ‘নূর ভাই বেঁচে আছেন, সে বেঁচে থাকা মৃত‍্যুর চেয়ে একটু ভালো’

        ইউক্রেনে ‘টমাহক’ ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর অনুমোদন দিয়েছে পেন্টাগন

        সালমান শাহ হত্যা মামলা: আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ভক্তদের মানববন্ধন

        ফুটবলাররা জানেন না কোচ নেই

        ‘আমার লোক, তোমার লোক’ কালচার থেকে বিএনপি-জামায়াতকে বের হয়ে আসতে হবে: আসিফ নজরুল

        এবার নাইজেরিয়ার তেলের খনিতে নজর ট্রাম্পের

        উত্তর কর্দোফানে সহিংসতার ভয়াবহতা, হাজারো মানুষ স্থানত্যাগে বাধ্য

        জুবিন গার্গের শেষ কাজ রূপ পেল, সিনেমা ‘রই রই বিনালে’ মুক্তি

        উপভোগ নয়, মিতব্যয়িতা—আজ বিশ্ব মিতব্যয়িতা দিবস

        যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের মধ্যে প্রতিরক্ষা চুক্তিতে স্বাক্ষর

        ফুটবল বিশ্লেষক মন্তব্য, লিভারপুলের আসল সাইজ মানুষের ধারণার চেয়ে ছোট

        তাইওয়ান স্পষ্ট বার্তা দিল, চীনের প্রস্তাব গ্রহণযোগ্য নয়

        এআই যুগ শেষ, আগামী দিনের বিস্ময়কর প্রযুক্তি: এজিআই

        চীন-জাপান সম্পর্কের নতুন অধ্যায়, শি জিনপিং বৈঠকে যুক্ত নতুন প্রধানমন্ত্রী

        ১,৪০৭ টন আলু নেপালে, বাংলাবান্ধা সীমান্ত দিয়ে রপ্তানি

        বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপের সম্ভাবনা, ভারী বৃষ্টির সতর্কতা

        সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে গণভোটের তারিখ নিয়ে জল্পনা

কোনো ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র থাকবে না, প্রতিজ্ঞা নেতানিয়াহ

কোনো ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র থাকবে না, প্রতিজ্ঞা নেতানিয়াহ

অধিকৃত পশ্চিম তীরে একটি বৃহৎ বসতি স্থাপন প্রকল্পের স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু প্রতিজ্ঞা করে বলেছেন, ‘কোনো ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র থাকবে না।’ স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার এই অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

নেতানিয়াহু মাআলে আদুমিমে এক অনুষ্ঠানে বলেন, ‘আমরা আমাদের প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে যাচ্ছি, কোনো ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র থাকবে না। এই স্থান আমাদের।

এটি একটি ইসরায়েলি বসতি, যা জেরুজালেমের ঠিক পূর্বে অবস্থিত।

তিনি আরো বলেন, ‘আমরা আমাদের ঐতিহ্য, আমাদের জমি এবং আমাদের নিরাপত্তা রক্ষা করব... আমরা এই শহরের জনসংখ্যা দ্বিগুণ করব।’ এই অনুষ্ঠানটি তার কার্যালয় থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়।

ইসরায়েল দীর্ঘদিন ধরে প্রায় ১২ বর্গকিলোমিটার (পাঁচ বর্গমাইল) এলাকাজুড়ে একটি অঞ্চল নির্মাণের পরিকল্পনা করে আসছে।

যা ‘ই১’ নামে পরিচিত। তবে আন্তর্জাতিক বিরোধিতার মুখে সেই পরিকল্পনা বহু বছর ধরে স্থগিত ছিল।

গত মাসে ইসরায়েলের কট্টর ডানপন্থী অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোত্রিচ ঘোষণা দেন, তিনি ‘ই১’ এলাকায় প্রায় ৩ হাজার ৪০০টি ঘর নির্মাণের পরিকল্পনাকে সমর্থন করছেন। এই সংবেদনশীল অঞ্চলটি জেরুজালেম ও মাআলে আদুমিমের মাঝখানে অবস্থিত।

তার এই ঘোষণার ফলে ব্যাপক নিন্দা ছড়িয়ে পড়ে। জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস বলেন, এই বসতি পশ্চিম তীরকে কার্যত দুই ভাগে ভাগ করে ফেলবে এবং এটি একটি সংযুক্ত ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের জন্য ‘অস্তিত্বগত হুমকি’ তৈরি করবে। ১৯৬৭ সাল থেকে ইসরায়েলের দ্বারা অধিকৃত পশ্চিম তীরের সব বসতিকে আন্তর্জাতিক আইনের অধীনে অবৈধ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, সেগুলোর জন্য ইসরায়েলি পরিকল্পনা অনুমোদন থাকুক বা না থাকুক।

ব্রিটেন, ফ্রান্সসহ একাধিক পশ্চিমা সরকার ঘোষণা করেছে যে, তারা চলতি মাসের শেষে জাতিসংঘে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। ব্রিটেন বলেছে, যদি ইসরায়েল গাজার বিধ্বংসী যুদ্ধে যুদ্ধবিরতির বিষয়ে সম্মত না হয়।

তারা ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার পদক্ষেপ নেবে।

এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত