আপডেট :

        জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচারে রোববার থেকে সাইট ব্লক

        নিউইয়র্কে সিলেটিদের প্রতিবাদ: উন্নয়ন বঞ্চনায় ক্ষোভ

        নিউইয়র্কে ডমেস্টিক সহিংসতা রোধে নতুন বিশেষ ইউনিট

        জুলাই সনদ সই শেষ, বাস্তবায়ন পদ্ধতি এখনও অনিশ্চিত

        ‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক মাইলফলক: ইইউ

        জুলাই সনদ স্বাক্ষরের আগে সং ঘ র্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মা ম লা

        দেড় মাস পর আবার খুলছে সুপ্রিম কোর্ট

        ২৫ আনসার সদস্য আহত, ১০ জন সিএমএইচে ভর্তি

        রাজনাথ সিংয়ের হুঁশিয়ারি: ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্রের নাগালে পাকিস্তান

        সালমার তিন বিয়ে ও বিতর্ক: ফিরে দেখা জীবনের গল্প

        চায়ের দোকান থেকে বলিউড: ওম পুরির সিনেমার মতো জীবন

        বলিউড অভিনেত্রীর গর্ভপাতের পর কঠিন অভিজ্ঞতার বর্ণনা

        হোপের দাপটে বাংলাদেশের জয়ের আশা ঝুঁকিতে

        রিশাদের দাপটে বাংলাদেশের ঘুরে দাঁড়ানো জয়

        বর্ধিত মাশুল স্থগিতে ব্যবসায়ীদের আন্দোলন, ৭ দিনের আল্টিমেটাম

        পিআর নিয়ে টালবাহানা সহ্য করবে না জনগণ: চরমোনাই পীর

        গাজার যুদ্ধবিরতি নেতানিয়াহুর জন্য ৬টি বড় বিপদ ডেকে আনল

        পাকিস্তান-আফগানিস্তানে ৪৮ ঘণ্টার নতুন যুদ্ধবিরতি ঘোষণা

        নাশকতার প্রমাণ পেলে কঠোর ব্যবস্থা: সরকার

        বিমানবন্দর দ্রুত চালুর প্রতিশ্রুতি দিলেন উপদেষ্টা

শেষ পর্যন্ত ব্রিটেনে ঝুলন্ত পার্লামেন্ট

শেষ পর্যন্ত  ব্রিটেনে ঝুলন্ত পার্লামেন্ট

শেষ পর্যন্ত কোন দলই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পাওয়ায় ঝুলন্ত পার্লামেন্ট পেতে যাচ্ছে ব্রিটেন। পার্লামেন্ট নির্বাচনে শুক্রবার ৬৫০টি আসনের ফল ঘোষণার পর এই চিত্রটিই সামনে চলে এসেছে।

বৃহস্পতিবারের মধ্যবর্তী নির্বাচনে হাউস অফ কমন্সের ৬৫০ আসনের মধ্যে ঘোষিত প্রাথমিক ফল অনুযায়ী ক্ষমতাসীন কনজারভেটিভ পার্টি পেয়েছে ৩১৯টি, লেবার পার্টি পেয়েছে ২৬১টি, স্কটিশ ন্যাশনালিস্ট পার্টি পেয়েছে ৩৫টি, লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি ১২টি, ডিইউপি ১০টি ও অন্যান্য দল পেয়েছে ১৩টি আসন। সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজন ৩২৬ আসন।

নির্বাচনে দলের ফলাফলে প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় কনজারভেটিভ পার্টির এমপি নাইজেল ইভান্স বলেছেন, নির্বাচনের ফলাফল তার দলের জন্য পুরোপুরি বিপর্যয়। তিনি দাবি করেছেন, তার নিজ দলই ‘নির্বাচনী প্রচারণা ছিনতাই’ করেছে।

ঝুলন্ত পার্লামেন্ট অবশ্য ব্রিটেনের জন্য নতুন নয়। ২০১০ সালে কনজারভেটিভরা লিবারেল ডেমোক্র্যাটদের নিয়ে ঝুলন্ত পার্লামেন্ট গঠন করেছিল। এর আগে ১৯৭৪ সালে ঝুলন্ত পার্লামেন্ট গঠন করে লেবার পার্টিকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দিয়েছিল কনজারভেটিভরা। অবশ্য, ওই পার্লামেন্ট বেশি দিন টেকেনি। মাত্র আট মাসের মাথায় নতুন নির্বাচন করতে হয়েছিল।

ব্রিটিশ পার্লামেন্টের রীতি অনুযায়ী, নতুন অধিবেশন শুরু হওয়ার আগ পর্যন্ত দায়িত্বে থাকা প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে স্বপদে বহাল থাকবেন। সাধারণত: নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারানো প্রধানমন্ত্রী বা তার দল সরকার গঠনের উদ্যোগ নেন না। সেই সুবাদে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আসনে জয়ী দল লেবার পার্টির পক্ষ থেকে তার পদত্যাগের দাবি তোলা হবে।

লেবার পার্টির নেতা বৃহস্পতিবার রাতেই পদত্যাগের জন্য প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে’র প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।


এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত