আপডেট :

        চীনের আধিপত্য রুখতে বিরল খনিজ সরবরাহে যুক্তরাষ্ট্র–অস্ট্রেলিয়া ঐতিহাসিক চুক্তি

        চোখে মাইক্রোচিপ বসিয়ে দৃষ্টিশক্তি ফিরে পাচ্ছেন দৃষ্টিহীনেরা

        প্রথম ম্যাচে জয়ের পরও ফাঁকা মিরপুরের গ্যালারি

        ১০ মাসেও জুটেনি নতুন বই, বিপাকে ৫৪ শিক্ষার্থী

        পাকিস্তান-আফগানিস্তানের অস্ত্রবিরতি টিকবে?

        বাংলাদেশের আকাশে উল্কাপাত দেখা যাবে মঙ্গলবার রাতে

        দেব-রুক্মিণীর ‘বিচ্ছেদ’ নিয়ে ফের গুঞ্জন

        পিআর পদ্ধতির নামে নির্বাচন ‘ভণ্ডুলের ষড়যন্ত্র চলছে’

        সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করবেন বিএনপি মহাসচিব

        আইএমএফের কঠোর শর্ত: নির্বাচিত সরকার ছাড়া ঋণের অর্থ নয়

        সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

        রোনালদোর স্বপ্নপূরণের পথে আরও এক ধাপ এগোলেন তার ছেলে

        ইংল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বাড়ছে টিউশন ফি

        বর্ষা নিজেই গলায় কোপ দেয় জুবায়েদকে

        চীনকে ট্রাম্পের কঠোর হুঁশিয়ারি: চুক্তি না হলে ১৫৫% শুল্কের হুমকি!

        অভিনেতা আসরানি ৮৪ বছর বয়সে মারা গেলেন, দীর্ঘদিনের অসুস্থতায় মৃত্যু

        সিরিজ হারার পর হোয়াইটওয়াশ: বাংলাদেশী ফ্যানদের চোখে অশ্রু, লাহোরে হতাশার রাত্রি

        তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে চূড়ান্ত আপিল শুনানি শুরু হয়েছে

        "অস্ত্রের দৌড়ে বিশ্বের টাকা, শান্তি বিপন্ন"

        লস এঞ্জেলেসে ‘নো কিংস ডে’র প্রতিবাদে ১৪ জন গ্রেপ্তার

পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী

পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী

দেহঘড়ির সন্ধান করে একদিন আগে নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন তিন বিজ্ঞানী। এবার মহাকর্ষীয় তরঙ্গ সন্ধানের জন্য ২০১৭ সালের পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কায় পেলেন অপর তিন বিজ্ঞানী। তারা হলেন রেইনার ওয়েইস, ব্যারি ব্যারিস ও কিপস থ্রোন।

দ্য রয়্যাল সুইডিশ অ্যাকাডেমি অব সায়েন্স মঙ্গলবার পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার ঘোষণা করেছে।

থ্রোন ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির তত্ত্বীয় পদার্থবিদ্যার অধ্যাপক। তিনি মহাকর্ষীয় তরঙ্গ দেখতে কেমন ও সেটা কিভাবে শনাক্ত করা যাবে সেই বিষয়ে একটি তত্ত্ব দিয়েছিলেন।

ব্যারি বারিশ একই ইনস্টিটিউটের পার্টিকেল পদার্থবিজ্ঞানী। এখন সেখানকার এমিরেটাস অধ্যাপক তিনি। ১৯৯৪ সালে লেজার ইন্টারফেরোমিটার গ্র্যাভিটেশনাল ওয়েব অভজারভেটরির (লাইগো) পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব নেন তিনি। ১৯৯৯ সালে এ বিষয়ে নতুন করে গবেষণা শুরু করেন তিনি এবং তিন বছর পরে প্রথম পরিমাণ ঘোষণা করতে সক্ষম হন।

তাঁর সঙ্গে কাজ করেছেন স্কটিশ পদার্থবিজ্ঞানী রোনাল্ড ড্রেভার। তবে এই তরঙ্গ আবিষ্কারের ১৮ মাস পূর্বেই মারা যান তিনি। মৃত্যুর পর নোবেল পুরস্কার দেয়ার নিয়ম নেই।

২০১৬ সালেই এই আবিষ্কারের ঘোষণা দিয়ে বিশ্বে সাড়া ফেলে দেন বিজ্ঞানীরা। ২৫ ব্ছর ধরে গবেষণার ফলে বেরিয়ে আসে, সূর্যের থেকে প্রায় ৩৫ গুণ ভারী দুটি কৃষ্ণগহ্বরের সংঘর্ষ থেকে উৎপন্ন এই মহাকর্ষীয় তরঙ্গ (গ্র্যাভিটেশনাল ওয়েভ) শনাক্ত করা হয়েছে। পৃথিবী থেকে ১ দশমিক ৩ বিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরে ওই দুটি ব্ল্যাক হোল একে অন্যের চারপাশে চক্রাকারে ঘুরতে ঘুরতে এক পর্যায়ে একসঙ্গে মিশে যায়।

গত বছর তত্ত্বের মধ্য দিয়ে পদার্থের টপোলজিক্যাল দশার দিশা দেখিয়ে পদার্থে নোবেল জিতেছিলেন তিন ব্রিটিশ বিজ্ঞানী।


এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত