আপডেট :

        প্রাইজবন্ডে প্রথম পুরস্কার

        পাউবোর ৩৭০ বজ্র নিরোধক দণ্ড স্থাপন

        সিলেট বিভাগের বেশিরভাগ জায়গায় বিদ্যুৎহীন

        সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভা সন্ধ্যায়

        সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভা সন্ধ্যায়

        ভিসা অব্যাহতি ও বাণিজ্য সম্প্রসারণ

        সুন্দরবনে সন্ধ্যায়ও বিক্ষিপ্তভাবে অর্ধশতাধিক স্থানে আগুন জ্বলতে দেখা যায়

        সুন্দরবনে সন্ধ্যায়ও বিক্ষিপ্তভাবে অর্ধশতাধিক স্থানে আগুন জ্বলতে দেখা যায়

        উচ্চশিক্ষাকে ডিজিটালাইজেশনে আওতায় আনার সিদ্ধান্ত

        কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ওপরে ড্রোন, পাহারায় পুলিশ’

        বাংলাদেশের গণমাধ্যম শুধু মুক্ত নয় বরং উন্মুক্ত

        বাংলাদেশের গণমাধ্যম শুধু মুক্ত নয় বরং উন্মুক্ত

        দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছয় দিন ধরে হতে পারে ঝড়-বৃষ্টি

        দীর্ঘ সময় পর ঢাকা-জয়দেবপুরে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

        জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পারফর্ম বিবেচনা করে বিশ্বকাপ ভুল সিদ্ধান্ত হতে পারে

        জবিতে আন্ত:বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাড মেকিং প্রতিযোগিতা

        মিয়ানমারের আরও ৪০ সীমান্তরক্ষী টেকনাফে

        রাজউকের প্লট-ফ্ল্যাট বরাদ্দ এলো নতুন বিধিমালা

        সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু

        চুক্তিতে যেতে আগ্রহ নন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন

রোহিঙ্গা হত্যাকাণ্ডের কথা স্বীকার করলেন মিয়ানমার সেনাপ্রধান

রোহিঙ্গা হত্যাকাণ্ডের কথা স্বীকার করলেন মিয়ানমার সেনাপ্রধান

প্রথমবারের মতো রোহিঙ্গা হত্যাকাণ্ডের স্বীকারোক্তি দিলেন মিয়ানমারের সেনাপ্রধান মিন অং হ্লাইয়াং। বুধবার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে ১০ জন রোহিঙ্গাকে হত্যার কথা স্বীকার করেন তিনি। তবে বরাবরের মতোই তিনি তাদের ‘বাঙালি জঙ্গি’ হিসেবে তাদের আখ্যায়িত করেন।

সেনাপ্রধানের ফেসবুক পোস্টে বলা হয়, গ্রামবাসী ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারীরা মিলে ‘বাঙালি জঙ্গি’দের বিরুদ্ধে এ হত্যাকাণ্ড চালিয়েছে। তাদের প্রথমে আটক ও পরে হত্যা করা হয়। তার ভাষায়, ‘ইনদিন গ্রামের কয়েকজন গ্রামবাসী এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কয়েকজন সদস্য স্বীকার করেছেন যে, তারা ১০ জন বাঙালি জঙ্গিকে হত্যা করেছেন।’

২০১৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর ওই হত্যাকাণ্ড চালানো হয়। পরে নিহতদের গণকবর খুঁজে পাওয়ার পর এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে গত মাসে বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু করে মিয়ানমার। সেই তদন্তের প্রেক্ষিতেই ফেসবুক পোস্টে এ তথ্য জানালেন দেশটির সেনাপ্রধান।

২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট মিয়ানমারে নতুন করে রোহিঙ্গা নিধনযজ্ঞ শুরুর পর জীবন বাঁচাতে বাংলাদেশে পালিয়ে আসেন ছয় লক্ষাধিক রোহিঙ্গা। জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশন এই ঘটনাকে জাতিগত নিধনযজ্ঞের ‘পাঠ্যপুস্তকীয় উদাহরণ’হিসেবে আখ্যায়িত করেছে। তবে গত মাসে জাতিসংঘের এক কর্মকর্তার সঙ্গে বৈঠকে রাখাইনে সেনাদের হাতে রোহিঙ্গা নারীদের ধর্ষণের অভিযোগ প্রসঙ্গে কথা বলতে রাজি হননি মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় উপদেষ্টা অং সান সু চি। জাতিসংঘ মহাসচিবকে লেখা এক চিঠিতে এ নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেছেন প্রামিলা প্যাটেন নামের ওই কর্মকর্তা।

প্রামিলা প্যাটেন হলেন সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতিতে যৌন নিপীড়নের ঘটনা পর্যবেক্ষণকারী জাতিসংঘের বিশেষ দূত। ডিসেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে তিনি চারদিনের জন্য মিয়ানমার সফরে যান। জাতিসংঘ মহাসচিবকে তিনি জানান, সু চি’র সঙ্গে তার আলোচনা হলেও বৈঠকটি কার্যত ব্যর্থ হয়েছে। কারণ রাখাইনে নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে রোহিঙ্গা নারী ও কিশোরীদের ধর্ষণের শিকার হওয়ার অভিযোগগুলো নিয়ে কথা বলতে চাইলে তা এড়িয়ে গেছেন সু চি।


এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত