আপডেট :

        ব্রাজিলে বন্যায় ৭০ হাজার মানুষব্রাজিলে বন্যায় ৭০ হাজার মানুষ বাড়ি ছাড়া

        দুবাইয়ে সারা বছর লেগে থাকে পর্যটকদের ভিড়

        উচ্চ আদালতের নির্দেশে ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্যের (জিআই) তালিকা প্রস্তুত

        সৌদি আরবে তেলের দাম বৃদ্ধি

        রাশিয়ায় বিমান হামলা, নিহত ৭

        শিক্ষামন্ত্রীর কাছ থেকে বয়সসীমা বাড়ানোর একটি পত্র পেয়েছেন জনপ্রশাসনমন্ত্রী

        ৫ মে বৈশ্বিক এই আসরের সূচি প্রকাশ করেছে আইসিসি

        বিলাসবহুল রেল স্টেশন পরিণত হয়েছে বিনোদনকেন্দ্রে, চলে গেছে টিকটকাদের দখলে

        ‘ফ্রি ফ্রি প্যালেস্টাইন-স্টপ জেনোসাইড’ স্লোগানে ছাত্রলীগ

        ধান কাটার সময় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

        নামছে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর

        অফিস শেষে নিমন্ত্রণ রক্ষায় করনীয়

        আওয়ামী লীগ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো সংঘাতে নেই

        একইসঙ্গে গাছ লাগানো এবং কাটার ক্ষেত্রে পরিবেশবান্ধব নীতিমালা

        ইউরোপীয় ইউনিয়ন সফর করছেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং

        সিটি করপোরেশন, পৌরসভা ও জেলা পরিষদের মতো ইউনিয়ন পরিষদেও প্রশাসক নিয়োগের বিধান

        সিটি করপোরেশন, পৌরসভা ও জেলা পরিষদের মতো ইউনিয়ন পরিষদেও প্রশাসক নিয়োগের বিধান

        কৃষি খাতে ভর্তুকি ৮ হাজার কোটি টাকা বেড়েছে

        নেতা আমানকে বিদেশ যাওয়ার অনুমতি দিলেন আদালত

        ঝোড়ো বাতাসের সঙ্গে বজ্রসহ শিলাবৃষ্টি

কভিড-১৯; লস এঞ্জেলেসে রেস্টুরেন্টে গ্রোসারি পণ্য বিক্রির অনুমোদন

কভিড-১৯; লস এঞ্জেলেসে রেস্টুরেন্টে গ্রোসারি পণ্য বিক্রির অনুমোদন

ছবিঃ গ্রোসারি পণ্য (এলএ বাংলা টাইমস)

আর্থিক ক্ষতি সামলাতে না পেরে গত সপ্তাহে কাউন্টির অনেক রেস্টুরেন্ট বন্ধ হয়ে।


লস এঞ্জেলেস কাউন্টির রেস্টুরেন্টগুলো এখন ক্রেতাশূন্য। প্রাণঘাতী কভিড-১৯ (করোনাভাইরাসের) সংক্রমণ ঠেকাতে কাউন্টির জারি করা নির্বাহী আদেশে এমন অবস্থা তৈরি হয়। ফলে প্রতিদিন ব্যবসায়ে লস গুণতে হচ্ছে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ীদের। 


আর তাই রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ীদের এই আর্থিক ক্ষতির কথা চিন্তা করে এক অসাধারণ উদ্যোগ নিল লস এঞ্জেলেস কাউন্টি পাবলিক হেলথ বিভাগ। এই ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে রেস্টুরেন্টের ফাঁকা কর্নারে গ্রোসারি পণ্য বিক্রি করার অনুমোদন দিল পাবলিক হেলথ। আজ মঙ্গলবার রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ীদের এমন অনুমতি দেওয়ার বিষয়ে গণমাধ্যমে মেইল পাঠায় পাবলিক হেলথ বিভাগ। 

আর এই বিষয়ে একটি গাইডলাইন তৈরি করছে পাবলিক হেলথ কর্তৃপক্ষ। জানা যায়, এই গাইডলাইনের মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্ত রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ীদের সাহায্য করতে চাচ্ছে স্বাস্থ্য বিভাগ। 

কাউন্টিতে চলমান নির্বাহী আদেশের ফলে, অনেকদিন থেকে রেস্টুরেন্টে বসে খেতে পারছে না ক্রেতারা। এতে করে বিপাকে পড়ে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ীরা। এলএ বাংলা টাইমসের অনুসন্ধানে জানা যায়, আর্থিক ক্ষতি সামলাতে না পেরে গত সপ্তাহে কাউন্টির অনেক রেস্টুরেন্ট বন্ধ হয়ে। 

আর্থিক ক্ষতির এই চিত্র লক্ষ্য করা যায় বাংলাদেশি মালিকানাধীন বাঙালি পাড়ার রেস্টুরেন্টগুলোতেও। সেখানকার কমপক্ষে ৮-১০টি রেস্টুরেন্টে গিয়ে এই চিত্র লক্ষ্য করা যায়। তাছাড়া, এতোদিন রেস্টুরেন্টে গ্রোসারি পণ্য বিক্রি করা যাবে কিনা এই বিষয়ে অনিশ্চয়তায় ছিল ব্যবসায়ীরা। স্বাস্থ্য বিভাগের এই অনুমোদনে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ীদের এই অনিশ্চয়তা দূর হল। 

সেইসাথে স্বাস্থ্যবিভাগের এমন প্রশংসনীয় সিদ্ধান্তে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা আর্থিক ক্ষতিও কিছুটা কাটিয়ে উঠবে বলে আশা করা যাচ্ছে। 

/এলএ বাংলা টাইমস/            

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত