আপডেট :

        চুক্তিতে যেতে আগ্রহ নন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন

        গণহত্যার প্রতিবাদে চীন বর্জনের ডাক

        রোহিঙ্গা গণহত্যার অভিযোগে মামলার দ্রুত নিষ্পত্তির আশা

        টানা তাপপ্রবাহের মধ্যে আবহাওয়ায় ব্যপক পরিবর্তন

        হানিফ ফ্লাইওভারের উপরের যানজটকে সহনীয় পর্যায়ে আনার জন্য সমন্বয় সভা

        মালদায় দেবের হেলিকপ্টারে আগুন

        প্যারিসের সায়েন্সেস পো ইউনিভার্সিটি থেকে গাজাপন্থী কিছু শিক্ষার্থীকে সরিয়েছে পুলিশ

        চাঁদের উদ্দেশে যাত্রা পাকিস্তানের স্যাটেলাইট

        চাঁদের উদ্দেশে যাত্রা পাকিস্তানের স্যাটেলাইট

        এজলাস কক্ষে এসি স্থাপন সময়ের দাবি

        জিম্বাবুয়ের দেওয়া ১২৫ রানের টার্গেটে ব্যাট করছে বাংলাদেশ

        জিম্বাবুয়ের দেওয়া ১২৫ রানের টার্গেটে ব্যাট করছে বাংলাদেশ

        ট্রেনে গুনতে হবে বাড়তি ভাড়া

        রাজশাহীর গোদাগাড়ির ছেলে রাফায়েল টুডু ১২ গোল করে সর্বোচ্চ গোলদাতা

        রাজশাহীর গোদাগাড়ির ছেলে রাফায়েল টুডু ১২ গোল করে সর্বোচ্চ গোলদাতা

        স্বাধীন সাংবাদিকতাকে নিরুদ্দেশ করা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব

        কেজরিওয়াল ও রাহুলকে ঘিরে চড়ছে ভোটের পার

        রাজধানী ঢাকায় ঝুম বৃষ্টির সম্ভাবনা

        এক টেবিলে গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা দিলেন ১৮ জন!

        এক টেবিলে গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা দিলেন ১৮ জন!

আরেকটি অর্থনীতির মন্দা আশংকা

আরেকটি অর্থনীতির মন্দা আশংকা

চীনের অর্থনীতির শ্লথগতির সঙ্গে সঙ্গে দ্বিতীয় দিনের মতো বিশ্বের শেয়ারবাজারে দরপতন হয়েছে। দিনশেষে যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারের দরপতন হয়েছে তিন শতাংশেরও বেশি। ইউরোপ আর এশিয়ার প্রধান বাজারগুলোতেও একই প্রবণতা দেখা গেছে।

লন্ডন শেয়ারবাজারে জন্য এই বছরের সবচেয়ে বেশি লোকসান ও মন্দার দিন হিসেবে রেকর্ড করা হয়েছে এই শুক্রবারটিকে। লন্ডনের ফাইনান্সিয়াল টাইমস স্টক এক্সচেঞ্জ এর সূচক বলছে, গত সোমবারের পর থেকে বাজার পড়েছে ৫ শতাংশেরও বেশি।

ডলারের বিপরীতে চীনের মুদ্রা ইউয়ানের বিনিময় মূল্য হ্রাস করার পর থেকেই এই পতন শুরু হয়।

চীনের মতন বিশাল দেশের বিরাট অর্থবাজারের মন্দা দশা এখন দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে আমেরিকা থেকে শুরু করে ইউরোপ ও এশিয়ার অন্য সব বড় বাজারের জন্যও।
অর্থনীতির মন্দা অনেকের মধ্যেই আশংকা তৈরি করছে
বিবিসির অর্থনীতি বিষয়ক সম্পাদক রবার্ট পেস্টন বলছেন, পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ চীনে দেখা দিয়েছে ধীর গতি, হয়তো এটি বিপজ্জনকভাবেই ধীর। জাপানও খুব ভালো অবস্থায় নেই। ফ্রান্সেও চিত্রটা খারাপ হয়ে আসছে।

তিনি বলছেন, ইউরোজোনের ছবিটা যতটা আশা করা হয়েছিল তার চেয়েও খারাপ। আর ব্রাজিলের মতন উদীয়মান অর্থবাজারও ইতোমধ্যেই টানাপোড়েনে পড়েছে।

চীনা অর্থবাজারের প্রভাবে মার্কিন শেয়ারের দাম পড়েছে শতকরা তিনভাগেরও বেশি। দেশটির ডো জোন্স ইনডেক্স-এর সূচক বলছে, গত চার বছরের মধ্যেই তাদের জন্য এটিই ছিল সবচেয়ে খারাপ সপ্তাহ।

অনেক জায়গায় তেলের চাহিদা ও দামও কমে গেছে। তবে, স্বর্ণের দাম কিছুটা বেড়েছে।

এই অবস্থায়, ২০০৮-এর অর্থ সংকট মনে করে অনেকেই আশংকা করতে শুরু করেছেন যে, আরেকটা বিশ্ব মন্দা এলো কিনা?

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত