শেখ হাসিনা না হলে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হতো না-তোফায়েল
শেখ হাসিনা
প্রধানমন্ত্রী না হলে হাসিনা প্রধানমন্ত্রী না হলে কেউ
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করতে পারতো না।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের মাধ্যমে কপালের
কলঙ্কের টিকা দূর হয়েছে। শনিবার দুপুরে
নগরীর হালিশহর আবাহনী মাঠে মেট্রোপলিটন
চেম্বার আয়োজিত আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও রফতানি
মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির
বক্তব্যে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ
এসব কথা বলেন ।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, দেশের অর্থনৈতিক
উন্নয়নে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। চট্টগ্রামকে
দেশের দ্বিতীয় রাজধানী হিসেবে গড়ে
তুলতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। এ লক্ষ্যে
চট্টগ্রামকে অবকাঠামোগত দিক থেকে উন্নত
করা হচ্ছে। সোনাদিয়ায় গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণ
কাজ হাতে নেয়া হয়েছে। ভাসমান এলএনজি টার্মিনাল
নির্মাণ প্রকল্প প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এজন্য
একনেক থেকে ৫০০ কোটি টাকা অনুমোদন
দেয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, যারা একাত্তরে হত্যা-গণহত্যা চালিয়েছে,
মা-বোনদের সম্ভ্রমহানি করেছে, তাদের
আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালের আওতায় এনে বিচার করা
হচ্ছে। ইতোমধ্যে কয়েকজনের ফাঁসিও
হয়েছে। যে অমানবিক নিষ্ঠুরতা তারা চালিয়েছিল তার
বিরুদ্ধে বাংলার মানুষ আজ ঐক্যবদ্ধ।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, দেশের অর্থনৈতিক
উন্নয়নে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। চট্টগ্রামকে
দেশের দ্বিতীয় রাজধানী হিসেবে গড়ে
তুলতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। এ লক্ষ্যে
চট্টগ্রামকে অবকাঠামোগত দিক থেকে উন্নত
করা হচ্ছে। সোনাদিয়ায় গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণ
কাজ হাতে নেয়া হয়েছে। ভাসমান এলএনজি টার্মিনাল
নির্মাণ প্রকল্প প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এজন্য
একনেক থেকে ৫০০ কোটি টাকা অনুমোদন
দেয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ এখন অর্থনৈতিক ব্যবসায়িক দিক
থেকে সমৃদ্ধ। দেশের পণ্যের বাজার এখন
বহির্মুখী, রেমিটেন্স বেড়েছে। ওষুধ শিল্প,
জাহাজভাঙ্গা শিল্প ও এগ্রো শিল্পে যারা রফতানি
করতে চায় সরকার তাদের নগদ সহায়তা দেবে।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন- পানিসম্পদ মন্ত্রী
ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, সাবেক মন্ত্রী সাংসদ
ডা. আফসারুল আমিন।
মেট্রোপলিটন চেম্বারের সভাপতি খলিলুর
রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য
রাখেন চিটাগাং উইমেন চেম্বারের সভাপতি কামরুন
মালেক, মেলা কমিটির আহবায়ক আমিনুজ্জামান ভুঁইয়া,
মেট্রোপলিটন চেম্বারের সহ-সভাপতি মাহবুব
চৌধুরী।
শেয়ার করুন