আপডেট :

        ঢাকার ভেতরে যারা আছে তাদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনতে ডিএমপি দৃঢ় প্রতিজ্ঞ

        ধ্বংসযজ্ঞকারীদের বিরুদ্ধে জনগণকেই রুখে দাঁড়াতে হবে: শেখ হাসিনা

        সীমিত পরিসরে হলেও চালু থাকুক ইন্টারনেট সেবা

        চার স্টেশন বন্ধ, দুই ভাগে চলছে ট্রেন

        বাংলাদেশ টেলিভিশনের (বিটিভি) গেটে আগুন

        বাংলাদেশ টেলিভিশনের (বিটিভি) গেটে আগুন

        ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের ভেতরে থেকে পুলিশদের উদ্ধার করতে হেলিকপ্টার

        একটি মাত্র ভিসায় ৬টি দেশ ভ্রমণ করা যায়

        প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে আইনমন্ত্রী সংবাদ মাধ্যমে আলোচনা করবেন আইনমন্ত্রী

        ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি ঘিরে দেশের বিভিন্ন জায়গায় সড়কে যান চলাচল বন্ধ

        হামলার ঘটনাকে ‘নৃশংস’ উল্লেখ করে একের পর এক পদত্যাগ

        শুধু কোটা নয়, গোটা দেশ সংস্কার প্রয়োজন

        মোবাইল ইন্টারনেট সেবা বিঘ্ন হওয়ার তথ্য জানিয়েছেন ব্যবহারকারীরা

        ইউরো শেষে পদত্যাগ করলেন সাউথগেট

        ফ্লাইওভারে সং ঘ র্ষের ঘটনায় এক তরুণ নি হ ত

        রাহুল গান্ধী পরিপক্ব রাজনীতিবিদে পরিণত হয়েছেন মন্তব্য করলেন অমর্ত্য সেন

        ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী আবু সাঈদের হত্যাকারীদের বিচারের দাবী

        ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী আবু সাঈদের হত্যাকারীদের বিচারের দাবী

        সিদ্ধান্ত মোতাবেক হল ছেড়ে যাওয়ায় শিক্ষার্থীদের ধন্যবাদ জানালো ঢাবি কর্তৃপক্ষ

        ট্রাম্পকে জয়ী করতে মাসে ৪৫ মিলিয়ন ডলার দেওয়ার প্রতিশ্রুতি ইলন মাস্কের

দিল্লির আফগান দূতাবাস বন্ধ

দিল্লির আফগান দূতাবাস বন্ধ

আফগানিস্তানে তালেবান ক্ষমতায় আসার পরেও দীর্ঘদিন খোলা ছিল ভারতে আফগানিস্তানের দূতাবাস। গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, তালেবান জমানার আগে ইসলামিক রিপাবলিক অব আফগানিস্তানের পাঠানো কূটনীতিকেরাই এতদিন ধরে ভারতে আফগান দূতাবাসটি চালাচ্ছিলেন।

 

এর আগে নভেম্বরে প্রথম তারা জানিয়েছিলেন, লোকসংখ্যা কমে যাওয়ার কারণে তাদের পক্ষে আর দূতাবাস চালানো সম্ভব হচ্ছে না। শুক্রবার বিবৃতি দিয়ে তারা জানিয়ে দিলেন, দূতাবাস বন্ধ করে ভবন ভারত সরকারের হাতে তুলে দেওয়া হল। এবার ভারত ঠিক করবে, তারা কী চায়।

কেন দূতাবাস বন্ধ করা হচ্ছে, এ নিয়ে দীর্ঘ বক্তব্য জানিয়েছেন দূতাবাসের কর্মীরা। তাদের বক্তব্য, তালেবান সরকার গঠনের পরেও দীর্ঘ দুই বছর তিন মাস ভারতে দূতাবাস চালিয়েছেন পুরনো দূতাবাস কর্মীরা। আফগানিস্তান যারা পালিয়ে সে সময় ভারতে এসেছেন, তাদের সাহায্য করেছেন। কিন্তু বর্তমানে একটি কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্ট অথবা স্বার্থের দ্বন্দ্ব তৈরি হতে শুরু করেছে।

তাদের দাবি, ভারত সরকার আফগান দূতাবাসের পুরনো কর্মীদের ওপর আর ততটা ভরসা করছে না। তালেবানের পাঠানো নতুন কর্মীরা ভারতে আসতে শুরু করেছেন। তাদের সঙ্গে ভারতীয় প্রশাসন যোগাযোগ করতে শুরু করেছে। এই পরিস্থিতিতে পুরনো কর্মীদের পক্ষে আর দূতাবাস চালানো সম্ভব নয়।

শুধু তা-ই নয়, গত দুই বছরে ভারতে বসবাসকারী আফগানদের একটা বড় অংশ অন্য দেশে চলে গেছে। ছাত্ররা অন্য দেশে পড়তে চলে গেছে। ফলে ভারতে অবস্থিত আফগানদের সংখ্যা অনেকটাই কমে গেছে বলে তাদের দাবি। নতুন করে তাদের সাহায্য করারও কিছু নেই।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, যে সময় প্রয়োজন ছিল, সে সময় কোনো দিকে না তাকিয়ে সমস্ত সংকট উপেক্ষা করে আফগান শরণার্থীদের সাহায্য করার চেষ্টা হয়েছে। এখন সেই সংকট ফুরিয়েছে। ফলে দূতাবাসেরও কোনো প্রয়োজন নেই।

দূতাবাসের তরফে জানানো হয়েছে, অধিকাংশ দূতাবাস কর্মী অন্য দেশে চলে গেছেন। পুরনো কর্মী আর কেউই ভারতে নেই। ফলে দূতাবাস চালানোর লোকবল নেই। এবার ভারতকেই ঠিক করতে হবে দূতাবাস তারা কাদের হাতে তুলে দেবে। তালেবানের পাঠানো নতুন কর্মীদের হাতে?

সরকারিভাবে আফগানিস্তানের তালেবান সরকারকে এখনো মেনে নেয়নি ভারত। তবে কূটনৈতিক তৃতীয় স্তরে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ তৈরি হয়েছে বলে কোনো কোনো মহলের দাবি। শুক্রবার আফগান দূতাবাস বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর দুপুর পর্যন্ত এবিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হয়নি ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত