আপডেট :

        ডিজাব’র নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক

        দেশের শাসন কাঠামোর সব জায়গায় শ্রমিকদের অংশীদারিত্ব নিশ্চিত করার দাবি

        সাঁথিয়ায় ইউপি চেয়ারম্যানের কারাদণ্ড

        সংবাদপত্র ও টেলিভিশনে অবিলম্বে ১০ম ওয়েজবোর্ড গঠন

        ঘুমের যত্নে প্রাকৃতিক উপায়

        গাড়িতে অযাচিত স্টিকার ব্যবহার

        অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে চেয়ারম্যানসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

        উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জেলাগুলোতে বন্যার সম্ভাবনা

        বর্তমান সরকার শ্রমিকদের জন্য যা করেছে, অন্য কেউ করেনি

        ২ ভাইকে পিটিয়ে হত্যা: জড়িতদের সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি

        ভুল চিকিৎসা বলার অধিকার কারও নাই, আমারও নাই

        মিল্টন সমাদ্দার গ্রেপ্তারের কারন জানা গেলো

        সেচের অভাবে মরছে ২৪২ বিঘা ধান

        তীব্র গরমে ছাতা, ক্যাপ, বিশুদ্ধ পানি এবং খাবার স্যালাইন বিতরণ করেছে চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশ

        তীব্র গরম উপেক্ষা করে বিএনপির সমাবেশ

        যুক্তরাষ্ট্রে ফিলিস্তিনি বিক্ষোভকারী এবং ইসরায়েলি প্রতিরোধকারীদের সংঘর্ষ

        কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাসের একটি একাডেমিক ভবনে আটকে থাকা ফিলিস্তিনিপন্থী বিক্ষোভকারীকে গ্রেপ্তার

        মিল্টন সমাদ্দারকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি পুলিশ

        হাসপাতালে খালেদা জিয়া

        শ্রমিকদের ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন ওবায়দুল কাদের

মায়ের গর্ভেও হাসে বৃটেনের এক শিশু।

মায়ের গর্ভেও হাসে বৃটেনের এক শিশু।

এ এক বিরল দৃশ্য! নৈস্বর্গিকও বলা যায়। পৃথিবীর আলো দেখার আগেই তার হাসি যেন আর ধরছে না। মাতৃজঠরে শিশুর এমন হাসি আগে দেখা কখনো দেখা যায়নি।তাই তাকে বৃটেনের সবচেয়ে সুখি শিশুই বলা হচ্ছে। মাতৃজঠরেই সন্তানের এমন হাসি দেখে, স্তম্ভিত হয়ে যান মা-বাবাও।সন্তান প্রসবের ঠিক আগে শিশু সুস্থ আছে কি না জানতে, রুটিন স্ক্যান করান অ্যামি ক্রেগ। স্ক্যান রিপোর্ট হাতে পেয়ে তারা হতবাক হয়ে যান। এমনকি এমন বিরল দৃশ্যে বাকরুদ্ধ হয়ে যান চিকিত্ককরাও। স্ক্যানে দেখা যায়, মাতৃজঠরেই হাসছে তার সন্তান। সে হাসি যেন ধরছে না। বেশ মজা!মাতৃজঠরে শিশুর এমন হাসি দেখে তো আনন্দে আত্মহারা বৃটেনের দম্পতি লেইটন হারগ্রিভস ও অ্যামি ক্রেগ। এর কয়েক দিন পরেই অ্যামি জন্ম দেন সেই ফুটফুটে পুত্র সন্তানের। সন্তানের নাম দিয়েছেন টাইনি লিও হারগ্রিভস।আশ্চর্যের বিষয়, পৃথিবীর আলোও লিও হাসতে হাসতেই দেখেছে। তার হাসি কখনোই থামে না। সদা হাস্যময় সেই মুখের পরিবর্তন নেই ঘুমের সময়ও।বছর চব্বিশের অ্যামির কথায়, ‘লেইটন আর আমি তো তাজ্জব হয়ে গিয়েছিলাম। এমনকি অন্যান্য লোকও এই স্ক্যানচিত্র দেখে হতবাক! এরপর যখন ওকে প্রসব করলাম, তখনও হাসছিল। ঘুমের মধ্যেও হাসে।ইতিমধ্যেই বৃটেনের সবচেয়ে সুখি শিশুর তকমা পেয়ে গিয়েছে লিও।শিশুটির বাবা লেইটনের কথায়, ‘আমি আর অ্যামি যখন লিও-কে নিয়ে পার্কে বেড়াতে যাচ্ছি, সবাই মুগ্ধ হয়ে দেখছে লিওকে। সবার একটাই বক্তব্য, এত সুন্দর শিশু তারা আগে দেখেননি।’এদিকে সদ্যাহাস্যময় লিও-কে বিজ্ঞাপনের জন্য পেতে হামলে পড়েছে বিভিন্ন সংস্থা। সব কোম্পানিরই একটাই দাবি, এই হাসিমুখ তাদের পণ্যের বিজ্ঞাপনে একবার অন্তত দেখালেই হবে। আর কিচ্ছু চাই না।লিও যে হাসপাতালে সন্তানের জন্ম দিয়েছেন, সেই হাসপাতালের প্রধান চিকিৎসক ল্যান্সের কথায়, “অ্যামি-র সন্তানের মতো হাসি আমরা আগে কখনো দেখিনি। একথা নির্দ্বিধায় বলা যায়।”

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত