আপডেট :

        ‘পাকিস্তান জিন্দাবাদ’ স্লোগান দেওয়ায় কর্ণাটকে এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে হত্যা

        জামিন পেয়েছেন চিন্ময় কৃষ্ণ দাস

        পাশের বাসার ‘আন্টি’দের জীবনে ‘ফেস’ করেন নি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া কঠিন

        রাজনীতি বা ধর্ম কোনোটিই মানুষের মূল পরিচয় নয়: মির্জা ফখরুল

        ব্রাজিলকে না করে দিয়েছেন আনচেলত্তি!

        মে দিবসে মঞ্চে আসবে আরণ্যকের ‘রাঢ়াঙ’

        সহজে পাকিস্তানে কেউ হামলা করতে পারবে না: মরিয়ম নওয়াজ

        অন্য বছরের চেয়ে ২০২৪ সালের বন্যা ছিল ভিন্ন: প্রধান উপদেষ্টা

        ব্যস্ত জীবনে একাকীত্ব একটি বড় মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা

        ব্যস্ত জীবনে একাকীত্ব একটি বড় মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা

        ১৭ অভিনয়শিল্পীর নামে হত্যাচেষ্টার মামলা করা হয়েছে

        আর্সেনালকে তাদের মাঠে হারিয়ে ফাইনালের পথে আছে পিএসজি

        রমনা বটমূলে হামলা: হাইকোর্টের রায় ৮ মে

        ২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সামরিক পদক্ষেপ নিতে পারে ভারত!

        পাকিস্তানে ইমরান খানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠকের আহ্বান

        ফিলিপ্পো গ্র্যান্ডি বলেন রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার জন্য বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানানো উচিত

        ফিলিপ্পো গ্র্যান্ডি বলেন রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার জন্য বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানানো উচিত

        ডাকাত দেখে অসুস্থ ব্যবসায়ীকে পানি পান করিয়ে সুস্থ করার পর টাকা-স্বর্ণালংকার লুট

        হামলার পর পেহেলগামে ধীরে ধীরে ফিরছেন পর্যটকেরা

        মেট গালায় ভারতীয় সেলিব্রিটিদের ঝলকানি

মায়ের গর্ভেও হাসে বৃটেনের এক শিশু।

মায়ের গর্ভেও হাসে বৃটেনের এক শিশু।

এ এক বিরল দৃশ্য! নৈস্বর্গিকও বলা যায়। পৃথিবীর আলো দেখার আগেই তার হাসি যেন আর ধরছে না। মাতৃজঠরে শিশুর এমন হাসি আগে দেখা কখনো দেখা যায়নি।তাই তাকে বৃটেনের সবচেয়ে সুখি শিশুই বলা হচ্ছে। মাতৃজঠরেই সন্তানের এমন হাসি দেখে, স্তম্ভিত হয়ে যান মা-বাবাও।সন্তান প্রসবের ঠিক আগে শিশু সুস্থ আছে কি না জানতে, রুটিন স্ক্যান করান অ্যামি ক্রেগ। স্ক্যান রিপোর্ট হাতে পেয়ে তারা হতবাক হয়ে যান। এমনকি এমন বিরল দৃশ্যে বাকরুদ্ধ হয়ে যান চিকিত্ককরাও। স্ক্যানে দেখা যায়, মাতৃজঠরেই হাসছে তার সন্তান। সে হাসি যেন ধরছে না। বেশ মজা!মাতৃজঠরে শিশুর এমন হাসি দেখে তো আনন্দে আত্মহারা বৃটেনের দম্পতি লেইটন হারগ্রিভস ও অ্যামি ক্রেগ। এর কয়েক দিন পরেই অ্যামি জন্ম দেন সেই ফুটফুটে পুত্র সন্তানের। সন্তানের নাম দিয়েছেন টাইনি লিও হারগ্রিভস।আশ্চর্যের বিষয়, পৃথিবীর আলোও লিও হাসতে হাসতেই দেখেছে। তার হাসি কখনোই থামে না। সদা হাস্যময় সেই মুখের পরিবর্তন নেই ঘুমের সময়ও।বছর চব্বিশের অ্যামির কথায়, ‘লেইটন আর আমি তো তাজ্জব হয়ে গিয়েছিলাম। এমনকি অন্যান্য লোকও এই স্ক্যানচিত্র দেখে হতবাক! এরপর যখন ওকে প্রসব করলাম, তখনও হাসছিল। ঘুমের মধ্যেও হাসে।ইতিমধ্যেই বৃটেনের সবচেয়ে সুখি শিশুর তকমা পেয়ে গিয়েছে লিও।শিশুটির বাবা লেইটনের কথায়, ‘আমি আর অ্যামি যখন লিও-কে নিয়ে পার্কে বেড়াতে যাচ্ছি, সবাই মুগ্ধ হয়ে দেখছে লিওকে। সবার একটাই বক্তব্য, এত সুন্দর শিশু তারা আগে দেখেননি।’এদিকে সদ্যাহাস্যময় লিও-কে বিজ্ঞাপনের জন্য পেতে হামলে পড়েছে বিভিন্ন সংস্থা। সব কোম্পানিরই একটাই দাবি, এই হাসিমুখ তাদের পণ্যের বিজ্ঞাপনে একবার অন্তত দেখালেই হবে। আর কিচ্ছু চাই না।লিও যে হাসপাতালে সন্তানের জন্ম দিয়েছেন, সেই হাসপাতালের প্রধান চিকিৎসক ল্যান্সের কথায়, “অ্যামি-র সন্তানের মতো হাসি আমরা আগে কখনো দেখিনি। একথা নির্দ্বিধায় বলা যায়।”

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত