আপডেট :

        বিশ্বে ১ কোটি ৪০ লাখ শিশু অপুষ্টির মুখে, মৃত্যুঝুঁকি আছে: ইউনিসেফ

        বাংলাদেশে পূর্ণ মাত্রায় বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু করেছে গৌতম আদানির প্রতিষ্ঠান আদানি

        ক্যালিফোর্নিয়ায় আন্তঃদেশীয় অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেছে আইসিই

        রোজ বাউলে অলিম্পিক সকার আয়োজনে চুক্তি

        ভ্রাতৃত্ব ও বোনের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা জীবনের দক্ষতা ও আবেগীয় বুদ্ধিমত্তার বিকাশে সহায়ক হতে পারে, গবেষণায় বলছে

        কাউন্টি শেরিফ বিভাগে মাসের পর মাস ব্যবহার হয়েছে ত্রুটিপূর্ণ ডিএনএ টেস্ট কিট

        ভ্যাকসিন নেওয়ার পরও হামে আক্রান্ত রিভারসাইডের শিশু

        সড়ক ও রেলপথে উপচে পড়া ভিড় নেই, এবার ঈদযাত্রায় স্বস্তি

        বলিউড অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রাইয়ের গাড়ি দুর্ঘটনার কবলে

        ময়মনসিংহে ‘তুই’ বলায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

        ঈদে বানান ভিন্ন স্বাদের মজার খাবার

        ঈদের টানা ছুটিতেও অর্থনীতি স্থবিরতায় পড়বে না বললেন অর্থ উপদেষ্টা

        আজ ইংল্যান্ডের উদ্দেশ্যে ঢাকা ছাড়বেন ফুটবলার হামজা দেওয়ান চৌধুরী

        ‘শাকিব তোমাকে ইচ্ছা করেই ফোন দিইনি, তুমি বিষয়টি দেখো’

        আজ বৃহস্পতিবার রাতের আকাশে দেখা যেতে পারে বিরল নক্ষত্র বিস্ফোরণ

        আমদানিকৃত গাড়িতে ২৫% শুল্কের ঘোষণা ট্রাম্পের

        ১৮ মিলিয়ন ডলার প্রতারণা, বেভারলি হিলসের ব্যক্তি ২৫ বছরের কারাদণ্ড

        আর্জেন্টিনার ‘ট্যাঙ্গো ডান্স’

        সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়ায় ভুল পথে গাড়ি, দুর্ঘটনায় দুই বোন ও এক শিশু নিহত

        যাদুকাটা নদীতে পণতীর্থ মহাবারুনী গঙ্গাস্নান শুরু

‘ম্যারাডোনার জন্যই আমি সম্মানিত’

‘ম্যারাডোনার জন্যই আমি সম্মানিত’

১৯৮৬ সালের বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে আর্জেন্টিনা-ইংল্যান্ড ম্যাচে ম্যারাডোনার দুই গোল স্থায়ী জায়গা করে নিয়েছে ইতিহাসের পাতায়। একটি পরিচিত ‘হ্যান্ড অব গড’ গোল নামে, অন্যটি ‘গোল অব দ্য সেঞ্চুরি।’

‘হ্যান্ড অব গড’ গোলের চার মিনিট পর চোখ ধাঁধানো দ্বিতীয় গোলটি করেছিলেন ম্যারাডোনা। পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে গত বুধবার অসীমের পথে পাড়ি জমান ম্যারাডোনা। আর্জেন্টাইন গ্রেট চলে যাওয়ায় ফুটবল বিশ্ব হয়ে পড়েছে শোকাচ্ছন্ন। স্বাভাবিকভাবে বারবার উঠে আসছে ইতিহাসের পাতায় অমর হয়ে যাওয়া ম্যারাডোনার সেই ‘কুখ্যাত’ ও ‘বিখ্যাত’ দুই গোল।

সেই ম্যাচে রেফারির দায়িত্ব পালন করা তিউনিশিয়ান আলী বিন নাসের বিবিসিকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ম্যারাডোনার মতো কাউকে রেফারিং করার সময় তার ওপর থেকে চোখ সরানো যায় না। ইংল্যান্ডের খেলোয়াড়রা তিনবার ম্যারাডোনাকে ফেলে দেয়ার চেষ্টা করেছিল, কিন্তু লক্ষ্য অর্জনের ক্ষুধা তাকে শুধু সামনেই এগিয়ে নিচ্ছিল। বক্সের বাইরে থেকে আমি অবাক হয়ে দেখছিলাম, কীভাবে তিন ডিফেন্ডারকে সে কাটাল।

তিনি আরও বলেন, ম্যারাডোনা প্রায় ৫০ মিটার দৌড়েছিল। ভেবেছিলাম, ডিফেন্ডাররা তাকে ফেলে দেয়ার চেষ্টা করবে। সেরকমই ভাবছিলাম এবং পেনাল্টির বাঁশি বাজানোর জন্য প্রস্তুত ছিলাম। এক ডিফেন্ডার এবং গোলকিপারকে কাটিয়ে অবিশ্বাস্য গোলটি করেন ম্যারাডোনা। তার ওই ঐতিহাসিক অর্জনের সঙ্গে জড়িয়ে থাকায় ব্যক্তি ও রেফারি হিসেবে আমি গর্বিত ও সম্মানিত বোধ করি। ইংলিশদের প্রথম তিন চ্যালেঞ্জে যদি আমি ফাউলের বাঁশি বাজাতাম তাহলে এমন জাদুকরি কিছুর সাক্ষী আমরা হতে পারতাম না। যে অ্যাডভান্টেজ আমি দিয়েছি, তা আমার সেরা অর্জনগুলোর একটি।

 

এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/এস

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত