আপডেট :

        লস এঞ্জেলেসে গর্ভবতী মার্কিন নারী আটক, প্রেমিক এখনো বন্দী

        সুপ্রিম কোর্টে টিকলো টেনেসির লিঙ্গ পরিবর্তন চিকিৎসা নিষেধাজ্ঞা

        যুক্তরাষ্ট্রের হস্তক্ষেপে 'চিরস্থায়ী ক্ষতি' হবে, আত্মসমর্পণের আহ্বান প্রত্যাখ্যান করল ইরান

        শেয়ারের মূল্যবৃদ্ধিতে পাঁচটি কোম্পানি শীর্ষে আছে

        লস এঞ্জেলেসে ট্রাম্পের গণনির্বাসন অভিযানে যোগ দিল ন্যাশনাল গার্ড পুলিশের ইউনিট

        হেয়ারস্টাইল নিয়ে বৈষম্যের অভিযোগে In-N-Out-এর বিরুদ্ধে ৩০ লাখ ডলারের মামলা

        পিকো রিভেরায় আইসিই-এর অভিযানে জনরোষ, ব্যাপক বিক্ষোভ

        কাশ্মীর ইস্যুতে তৃতীয় পক্ষের মধ্যস্থতা মেনে নেবে না ভারত, ট্রাম্পকে মোদি জানালেন

        মার্কিন মাটিতে ‘ট্রাম্প ফোন’ তৈরি সম্ভব কি না, উঠছে প্রশ্ন

        জর্জিয়ায় ব্রেইন-ডেড নারীর গর্ভে শিশুর জন্ম

        ইমিগ্রেশন কোর্টে গ্রেফতার নিউইয়র্কের মেয়র পদপ্রার্থী ব্র্যাড ল্যান্ডার

        ট্রাম্পকে ‘বিশেষ বার্তা’ সংবলিত জার্সি উপহার দিলেন রোনালদো

        টিকটকের নিষেধাজ্ঞা ফের বাড়াচ্ছেন ট্রাম্প: তিন মাসের জন্য সময়সীমা বৃদ্ধি

        মার্কিন ইতিহাসে সর্ববৃহৎ গহনা ডাকাতি: সাতজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ

        ৪০০টির বেশি ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান, ৪০টির ও বেশি লক্ষ্যবস্তু নিশ্চিত ক্ষতিগ্রস্ত

        ভেঙে ফেলা হচ্ছে মুনমুনের হাতের মুদ্রা অবয়বে নির্মিত ভাস্কর্য

        ‘কোহলি রাজা, গিল হলো রাজপুত্র’

        জুলাই গণহত্যার বিচার ও সংস্কারের দাবিতে এনসিপির জেলা-উপজেলায় আন্দোলন

        আমার প্রত্যেকটি ফেলে আসা সম্পর্ক অনেক গুরুত্বপূর্ণ: জয়া আহসান

        সিলেটে আরও একজনের শরীরে করোনা ভাইরাস সনাক্ত হয়েছে

‘ম্যারাডোনার জন্যই আমি সম্মানিত’

‘ম্যারাডোনার জন্যই আমি সম্মানিত’

১৯৮৬ সালের বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে আর্জেন্টিনা-ইংল্যান্ড ম্যাচে ম্যারাডোনার দুই গোল স্থায়ী জায়গা করে নিয়েছে ইতিহাসের পাতায়। একটি পরিচিত ‘হ্যান্ড অব গড’ গোল নামে, অন্যটি ‘গোল অব দ্য সেঞ্চুরি।’

‘হ্যান্ড অব গড’ গোলের চার মিনিট পর চোখ ধাঁধানো দ্বিতীয় গোলটি করেছিলেন ম্যারাডোনা। পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে গত বুধবার অসীমের পথে পাড়ি জমান ম্যারাডোনা। আর্জেন্টাইন গ্রেট চলে যাওয়ায় ফুটবল বিশ্ব হয়ে পড়েছে শোকাচ্ছন্ন। স্বাভাবিকভাবে বারবার উঠে আসছে ইতিহাসের পাতায় অমর হয়ে যাওয়া ম্যারাডোনার সেই ‘কুখ্যাত’ ও ‘বিখ্যাত’ দুই গোল।

সেই ম্যাচে রেফারির দায়িত্ব পালন করা তিউনিশিয়ান আলী বিন নাসের বিবিসিকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ম্যারাডোনার মতো কাউকে রেফারিং করার সময় তার ওপর থেকে চোখ সরানো যায় না। ইংল্যান্ডের খেলোয়াড়রা তিনবার ম্যারাডোনাকে ফেলে দেয়ার চেষ্টা করেছিল, কিন্তু লক্ষ্য অর্জনের ক্ষুধা তাকে শুধু সামনেই এগিয়ে নিচ্ছিল। বক্সের বাইরে থেকে আমি অবাক হয়ে দেখছিলাম, কীভাবে তিন ডিফেন্ডারকে সে কাটাল।

তিনি আরও বলেন, ম্যারাডোনা প্রায় ৫০ মিটার দৌড়েছিল। ভেবেছিলাম, ডিফেন্ডাররা তাকে ফেলে দেয়ার চেষ্টা করবে। সেরকমই ভাবছিলাম এবং পেনাল্টির বাঁশি বাজানোর জন্য প্রস্তুত ছিলাম। এক ডিফেন্ডার এবং গোলকিপারকে কাটিয়ে অবিশ্বাস্য গোলটি করেন ম্যারাডোনা। তার ওই ঐতিহাসিক অর্জনের সঙ্গে জড়িয়ে থাকায় ব্যক্তি ও রেফারি হিসেবে আমি গর্বিত ও সম্মানিত বোধ করি। ইংলিশদের প্রথম তিন চ্যালেঞ্জে যদি আমি ফাউলের বাঁশি বাজাতাম তাহলে এমন জাদুকরি কিছুর সাক্ষী আমরা হতে পারতাম না। যে অ্যাডভান্টেজ আমি দিয়েছি, তা আমার সেরা অর্জনগুলোর একটি।

 

এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/এস

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত