আপডেট :

        সিলেটের মাটি হচ্ছে এসিড মাটি : কৃষি সচিব

        শামীম ওসমানকে শোকজ

        চীনে রাষ্ট্রদূত নিয়োগ দিল আফগানিস্তান

        আমাদের শিক্ষার্থীদের অনুপ্রাণিত করতে হবে:মেয়র

        সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবি অস্ট্রেলিয়ার এমপির

        কানাডার ‘সিজোফ্রেনিক পররাষ্ট্র নীতি’

        বড় ভূমিকম্পের ঝুঁকিতে সিলেট

        গণতান্ত্রিকভাবে কিছু বলার নেই কেউ বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে যোগ দিলে:ওবায়দুল কাদের

        মোদি-মেলোনির সেলফি

        শফিক চৌধুরী চাইলেন সাংবাদিকদের সহযোগিতা

        শেখ হাসিনা-ইসলামিক দলের নেতাদের বৈঠক

        সর্বোচ্চ পেশাদারিত্বের সাথে দেশের জন্য কাজ করার নির্দেশনা

        ওসি-ইউএনওদের বদলির বিষয়ে ইসির ব্যাখ্যা

        মেয়র ও কাউন্সিলরদের সাথে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মতবিনিময়

        মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে বাংলাদেশের নিরাপত্তা বাহিনী

        সাদা পোষাকে টাইগারদের ইতিহাসগড়া জয়

        প্রার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে ইসির নির্দেশ

        ফিলিস্তিন ইস্যুতে জাতিসংঘ ব্যর্থ : ইরান

        মান্নানের বিরুদ্ধে লড়ছেন না মনোনয়ন বঞ্চিতরা

        ‘ক্লাইমেট মোবিলিটি চ্যাম্পিয়ন লিডার অ্যাওয়ার্ড’

‘ম্যারাডোনার জন্যই আমি সম্মানিত’

‘ম্যারাডোনার জন্যই আমি সম্মানিত’

১৯৮৬ সালের বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে আর্জেন্টিনা-ইংল্যান্ড ম্যাচে ম্যারাডোনার দুই গোল স্থায়ী জায়গা করে নিয়েছে ইতিহাসের পাতায়। একটি পরিচিত ‘হ্যান্ড অব গড’ গোল নামে, অন্যটি ‘গোল অব দ্য সেঞ্চুরি।’

‘হ্যান্ড অব গড’ গোলের চার মিনিট পর চোখ ধাঁধানো দ্বিতীয় গোলটি করেছিলেন ম্যারাডোনা। পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে গত বুধবার অসীমের পথে পাড়ি জমান ম্যারাডোনা। আর্জেন্টাইন গ্রেট চলে যাওয়ায় ফুটবল বিশ্ব হয়ে পড়েছে শোকাচ্ছন্ন। স্বাভাবিকভাবে বারবার উঠে আসছে ইতিহাসের পাতায় অমর হয়ে যাওয়া ম্যারাডোনার সেই ‘কুখ্যাত’ ও ‘বিখ্যাত’ দুই গোল।

সেই ম্যাচে রেফারির দায়িত্ব পালন করা তিউনিশিয়ান আলী বিন নাসের বিবিসিকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ম্যারাডোনার মতো কাউকে রেফারিং করার সময় তার ওপর থেকে চোখ সরানো যায় না। ইংল্যান্ডের খেলোয়াড়রা তিনবার ম্যারাডোনাকে ফেলে দেয়ার চেষ্টা করেছিল, কিন্তু লক্ষ্য অর্জনের ক্ষুধা তাকে শুধু সামনেই এগিয়ে নিচ্ছিল। বক্সের বাইরে থেকে আমি অবাক হয়ে দেখছিলাম, কীভাবে তিন ডিফেন্ডারকে সে কাটাল।

তিনি আরও বলেন, ম্যারাডোনা প্রায় ৫০ মিটার দৌড়েছিল। ভেবেছিলাম, ডিফেন্ডাররা তাকে ফেলে দেয়ার চেষ্টা করবে। সেরকমই ভাবছিলাম এবং পেনাল্টির বাঁশি বাজানোর জন্য প্রস্তুত ছিলাম। এক ডিফেন্ডার এবং গোলকিপারকে কাটিয়ে অবিশ্বাস্য গোলটি করেন ম্যারাডোনা। তার ওই ঐতিহাসিক অর্জনের সঙ্গে জড়িয়ে থাকায় ব্যক্তি ও রেফারি হিসেবে আমি গর্বিত ও সম্মানিত বোধ করি। ইংলিশদের প্রথম তিন চ্যালেঞ্জে যদি আমি ফাউলের বাঁশি বাজাতাম তাহলে এমন জাদুকরি কিছুর সাক্ষী আমরা হতে পারতাম না। যে অ্যাডভান্টেজ আমি দিয়েছি, তা আমার সেরা অর্জনগুলোর একটি।

 

এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/এস

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত