আপডেট :

        ২০০৯ সালের পর সর্বনিম্ন নিয়োগ পরিকল্পনা, চাকরির বাজারে অনিশ্চয়তা

        ইনল্যান্ড এম্পায়ারে আবারও অস্ত্রধারীর খবর, তৃতীয় স্কুলে লকডাউন

        কৃষ্ণাঙ্গ শিশুর ছবি নিয়ে বিতর্কে লং বিচের শিক্ষক বরখাস্ত

        মার্কিন পার্কগুলোতে সতর্কতা: শাটডাউনে ভ্রমণ না করার আহ্বান সংরক্ষণবাদীদের

        শিশু নির্যাতনের দায়ে দোষী সাব্যস্ত টেক্সাসের খ্যাতনামা পাদ্রী

        ভাষা আন্দোলনের অন্যতম সৈনিক আহমদ রফিকের জীবনাবসান

        প্রতিমা বিসর্জন আজ, সিঁদুর খেলে দেবীকে বিদায়

        সিলেটের পর্যটন উন্নয়নের পথে প্রতিবন্ধকতা ও সমস্যা

        কাশ্মীরে হিংসাত্মক বিক্ষোভ: নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৮

        বৈশ্বিক ফ্লোটিলা অভিযান: ৪৭ দেশের ৪৪৩ স্বেচ্ছাসেবীর বিরুদ্ধে ইসরায়েলের বেআইনি কার্যক্রম

        “গাজার খুব কাছে চলে এসেছি”—শহিদুল আলমের উদ্বেগজনক বার্তা

        আ.লীগ কর্মী পরিচয়ে এসএমপি কমিশনারকে ফোনে হুমকি, প্রশ্ন: ‘রাস্তায় থাকতে দিচ্ছেন না কেন?’

        মাস দুয়েকের মধ্যে পুনরায় শুরু হচ্ছে সিলেটের পরিত্যক্ত হাসপাতালের কার্যক্রম

        গভীর নিম্নচাপ সত্ত্বেও বঙ্গোপসাগরে ঝড়ের আশঙ্কা নেই

        ব্যাটারি শেষ হওয়ার সমস্যা? স্মার্টফোন সুরক্ষার উপায়গুলো জানুন

        ডলারের দর ২২ বছরের নীচে, মার্কিন শাটডাউনের চাপ বৃদ্ধি

        দুর্গাপূজার ভোজে বৈচিত্র্যের ছটা, সাত-সতেরো পদে সাজানো পাতে

        সন্তান জন্মদানের প্রসঙ্গ টেনে পুরুষদের নিয়ে মন্তব্য: ‘তাহলেই যুদ্ধহীন হতো দুনিয়া’

        কারো ফোন কলেই কোহলির কাছে গিয়েছে অভিযোগ, জানালেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

        “এই ত্রাণবহর ফিলিস্তিনিদের উপকারে আসবে না”—মেলোনি

যুক্তরাষ্ট্রের ১৫ বছরের অপেক্ষা ঘোচালেন ফ্রিটজ

যুক্তরাষ্ট্রের ১৫ বছরের অপেক্ষা ঘোচালেন ফ্রিটজ

ছবি: এলএবাংলাটাইমস

অ্যান্ডি রডিক ২০০৩ সালে ইউএস ওপেন জয়ের সময় টেলর ফ্রিটজ ৫ বছরের বালক। রডিকের সেই জয়ের পর যুক্তরাষ্ট্রের আর কোনো পুরুষ টেনিস খেলোয়াড় গ্র্যান্ড স্লাম জিততে পারেননি।

ছয় বছর পর ২০০৯ সালে উইম্বলডনের ফাইনালে ওঠেন রডিক। গ্র্যান্ড স্লামে ছেলেদের এককে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো খেলোয়াড়ের ফাইনালে ওঠার সেটাই ছিল সর্বশেষ নজির। ১৫ বছর পর এবার ইউএস ওপেন দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের এই খরা কাটালেন ফ্রিটজ।

নিউইয়র্কে আজ ছেলেদের এককে সেমিফাইনালে ফ্রান্সিস তিয়াফোকে ৪-৬, ৭-৫, ৪-৬, ৬-৪, ৬-১ গেমে হারিয়ে ফাইনালে উঠেছেন র‌্যাঙ্কিংয়ে ১২তম যুক্তরাষ্ট্রের এই খেলোয়াড়।

তিয়াফোর কাছে প্রথম সেটে হারের পর ঘুরে দাঁড়িয়ে পরের সেট জিতে নেন ফ্রিটজ। তৃতীয় সেটে আবার হারলেও শেষ দুটি সেট জিতে ঠিকই ফাইনালে ওঠেন ২৬ বছর বয়সী ফ্রিটজ। ১৬তম ‘এইস’ মেরে জয়ের পর ফ্রিটজ বলেন, ‘শুরুতেই সে দাপট দেখিয়েছে এবং আমিও কিছুটা এলোমেলো হয়ে পড়েছিলাম।

নিজেকে শুধু বলেছি, টিকে থাকো, সার্ভিসগুলো ঠিকমতো করে স্কোরবোর্ডের ওপর চাপ বাড়াও। টিকে থাকতে যা যা সম্ভব, সবই করেছি। যদি তা না করতাম, তাহলে আফসোসটা সব সময়ই থেকে যেত। ফাইনালে সর্বস্ব নিংড়ে দিব।’

সেমিফাইনালে বেশির ভাগ সময় তিয়াফোই দাপট দেখিয়েছেন। কিন্তু চতুর্থ সেটে নেটের কাছে আলসেমি করে ড্রপ শট মিস করার পর তাঁর খেলা এলোমেলো হয়ে পড়ে। এরপর আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেননি। পঞ্চম ও চূড়ান্ত সেটে খেলা হয়েছে ২৭ মিনিট। এই সেটে মাত্র ৯ পয়েন্ট তুলে নিতে পেরেছেন তিয়াফো।

এ নিয়ে ইউএস ওপেনে সর্বশেষ তিনবারে দুবারই সেমিফাইনাল থেকে ছিটকে পড়লেন তিনি, ‘এটা হজম করা কঠিন। কষ্ট দেবে। ভেবেছিলাম, আমিই ভালো খেলছি। কিন্তু চতুর্থ সেটে গিয়ে ক্রাম্পের শিকার হই। শরীর একরকম শাটডাউন হয়ে গিয়েছিল। এটা স্নায়ুর ওপরও প্রভাব ফেলেছে।’

ড্রাপার আবার সিনারের বন্ধুও। সেই বন্ধুরই বিপক্ষে জয়ের পর ইতালিয়ান তারকা বলেছেন, ‘জ্যাক ও আমি একে অপরকে খুব ভালোভাবেই জানি। কোর্টের বাইরে আমরা খুব ভালো বন্ধু।
ম্যাচটি শারীরিকভাবে খুব কঠিন ছিল। তাকে হারানো খুব কঠিন, এ কারণে ফাইনালে উঠতে পেরে রোমাঞ্চ জাগছে।’ ম্যাচে ৪৩টি উইনার্স মারা সিনার কোর্টে একবার পরে গিয়ে কবজিতে চোটও পেয়েছেন।

অ্যাংজাইটি কিংবা উদ্বেগ ব্যাধির কারণে ড্রাপার নিজের স্বপ্ন পূরণ করতে পারেননি বলে জানিয়েছেন। হারের পর বলেন, ‘আমি বেশ দুশ্চিন্তাগ্রস্ত মানুষ। সবকিছু মিলিয়ে চাপটা যখন বাড়ে, তখন কোর্টে বমি বমি ভাব লাগে। পরিস্থিতি কঠিন হয়ে উঠলে নিজেকে অসুস্থ মনে হয়।’

এলএবাংলাটাইমস/এজেড

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত