মেরিল্যান্ডে ডাক্তার পরিচয় চুরি করে জাল প্রেসক্রিপশন, একজনের দোষ স্বীকার
ফিটনেসে আবারও ফেল সোহাগ গাজীসহ কয়েকজন ক্রিকেটার
এনামুল হক বিজয়, সোহাগ গাজীরা জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) ফিটনেস টেস্ট দিয়েছেন। এই পরীক্ষা দিতে বিসিবি থেকে তাদের নিষেধ করা হয়নি। এর অর্থ হতে পারে এনসিএল টি২০ লিগে খেলতে বাধা নেই বিজয়দের। বিসিবি চার সদস্যের বিশেষ কমিটি থেকে সে রকম বার্তা দেওয়া হয়ে থাকতে পারে।
কারণ, বিসিবি সিনিয়র সহসভাপতি নাজমুল আবেদীন ফাহিম ১ সেপ্টেম্বর সিলেটে সংবাদ সম্মেলনে বলেছিলেন, ফ্যাক্ট ফাইন্ডিংস কমিটির দেওয়া প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে তালিকাভুক্ত ক্রিকেটারদের লিগে অংশগ্রহণের করা না করার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। ৭ সেপ্টেম্বরের আগে এ সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা বলেছিলেন তিনি। সেদিক থেকে কাল থেকে জাতীয় লিগের ১৫ জনের স্কোয়াড নির্বাচনের কার্যক্রম শুরু হতে পারে। বিসিবি টুর্নামেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান আকরাম খান বলেছেন, রোববার দল ও অধিনায়ক চূড়ান্ত করবেন তারা।
গত দুই দিন ঢাকা জাতীয় স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত এনসিএল ক্রিকেটারদের ফিটনেস টেস্ট হয়েছে। ১৬০০ মিটার দৌড়ে সিনিয়র ক্রিকেটারদের প্রায় সবাই বেঞ্চমার্ক বা ন্যূনতম টাইমিং করতে পারেননি। অ্যাথলেটিক্স ট্র্যাকে চার পাকে ন্যূনতম সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছিল ৬ মিনিট ৪০ সেকেন্ড।
বরিশালের সোহাগ গাজী ৭ মিনিট ৫০ সেকেন্ড, খুলনার জিয়াউর রহমান ৭ মিনিট ৫০ সেকেন্ড, রংপুরের নাঈম ইসলাম ৭ মিনিট ৫০ সেকেন্ড মিনিট সময় নেন। সবচেয়ে বেশি ৮ মিনিট ৫০ সেকেন্ড মিনিট সময় নিয়েছেন নাবিল সামাদ।
রংপুরের তানভির ইসলাম, বরিশালের পেসার তৌহিদুল ইসলাম রাসেল, শেখ অন্তররাও পাস করতে পারেননি। পরীক্ষকরা জানান, সিনিয়র ক্রিকেটারদের কেউই বেঞ্চমার্ক ছুঁতে পারেননি। তবে ভালো করেছেন রাজশাহীর তরুণ ক্রিকেটাররা। তারা নাহিদ ইসলামের মতো টাইমিং করেছেন বলে জানান একজন ট্রেনার।
বিসিবির কাছ থেকে এনওসি নিয়ে ইংল্যান্ডে স্যাটারডে লিগ ও যুক্তরাষ্ট্রে ক্রিকেট লিগ খেলা কামরুল ইসলাম রাব্বি, সাব্বির রহমানরা ফিটনেস টেস্ট দেবেন পরে। অস্ট্রেলিয়া থেকে দেশে ফেরা মুমিনুল হক টেস্ট দেননি। সাদমান ইসলাম অস্ট্রেলিয়া থেকে এখনও দেশে ফেরেননি। তারা নিজেদের সময় মতো পরীক্ষা দেবেন।
এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস
শেয়ার করুন