আপডেট :

        কমলা হ্যারিসের জয়ের অনিশ্চয়তা বাড়ছে

        নিরাপত্তা দিতে এসে মদপানে অসুস্থ দুই আনসার সদস্য

        প্রতিমা বিসর্জন ঘিরে বিশেষ নিরাপত্তা

        সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ করার সুপারিশ

        জাগ্রত চেতনাকে আর বিভক্ত করা যাবে না: রিজভী

        জাল সনদে চাকরি হারাচ্ছেন ১৯ শিক্ষক

        জাল সনদে চাকরি হারাচ্ছেন ১৯ শিক্ষক

        শান্তিতে নোবেল জিতলো জাপানি সংস্থা নিহন হিডানকিও

        হারিকেন মিল্টনের আঘাতে ফ্লোরিডায় প্রাণহানি বেড়ে ১৬

        কলোরাডোয় পর্যটনকেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত স্বর্ণখনিতে একজনের মৃত্যু, ১২ জনকে উদ্ধার

        বৃদ্ধি পেয়েছে জ্বালানি তেলের দাম

        দুর্গোৎসব: দেশে পূজা এ বছর ৩১ হাজার মণ্ডপে

        ৩ কোটিরও বেশি মানুষের মানসিক স্বাস্থ্যসেবা প্রয়োজন

        ঢাকা-চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে সাতটি বিশেষ যাত্রীবাহী ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত

        মোদির দেওয়া সেই সোনার মুকুট নিয়ে গেলো চোর

        পাকিস্তানে ‘র’ এর এজেন্ট গ্রেফতার

        বিশ্ব বাজারে বেড়েছে জ্বালানি তেলের দাম

        ৯ নারী-পুরুষকে প্রকাশ্যে বেত্রাঘাত করলো তালেবান

        মোদিকে ‘সবচেয়ে ভালো মানুষ’ বললেন ট্রাম্প

        কামলার সঙ্গে আবার বিতর্কের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান ট্রাম্পের

জরুরি বিভাগে জায়গা নেই, সুরক্ষা উপকরণ সংকট

জরুরি বিভাগে জায়গা নেই, সুরক্ষা উপকরণ সংকট

ছবি: এলএবাংলাটাইমস

ক্যালিফোর্নিয়ার হাসপাতালগুলো করোনা রোগীতে প্রায় পূর্ণ হয়ে যাচ্ছে। বেশিরভাগ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে আসন সংকট দেখা দিয়েছে। হাসপাতালের সক্ষমতা বাড়াতে প্রয়োজনীয় উপকরণের ঘাটতিও রয়েছে৷ এরই মধ্যে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আসন্ন সপ্তাহগুলোতে করোনার সংক্রমণ আরো বাড়বে৷

মহামারি শুরু পরে লস এঞ্জেলেসে বেশকিছু অস্থায়ী হাসপাতাল ও করোনা চিকিৎসাকেন্দ্র খুলেছিলো। এছাড়া স্যান পেড্রো হারবরে নেভি হাসপাতালও চালু করা হয়েছিলো। তবে পরবর্তীতে এসব হাসপাতালে প্রয়োজনীয় উপকরণ সংকট দেখা দেয়। এছাড়া এসব স্বাস্থ্যকেন্দ্রে অন্যান্য হাসপাতালগুলোর কতো চিকিৎসা সেবাও ছিলো না।

স্বাস্থ্য ব্যবস্থা এভাবে বিপর্যস্ত হওয়ায় কর্তৃপক্ষ শুধু খুব জরুরি রোগীদেরই আগে চিকিৎসা দেওয়ার কথা ভাবছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এভাবে চলতে থাকলে খুব শীঘ্রই জরুরি বিভাগ পূর্ণ হয়ে যাবে।

ইতোমধ্যে করোনার সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে আনতে বেশকিছু পদক্ষেপ নিয়েছে ক্যালিফোর্নিয়া কর্তৃপক্ষ। ক্যালিফোর্নিয়ার প্রায় ৮৫ শতাংশ বাসিন্দাকে স্টে হোমের আওতায় আনা হয়েছে।

যেসব অঞ্চলের হেলথ কমপ্লেক্স কিংবা হাসপাতালে ইনসেনটিভ কেয়ারের স্থান সংকুলান ১৫ শতাংশে কমে আসবে, সেসব অঞ্চলেই 'স্টে-এট-হোম' অর্ডার জারি করা হয়েছে।

সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়ার হাসপাতাগুলোতে ইনসেনটিভ কেয়ারের স্থান সংকুলান ব্যবস্থা নেমে এসেছে ১২ শতাংশে, আর স্যান জোয়াকুইন এ মাত্র ৮ শতাংশ আসন খালি রয়েছে।

এলএবাংলাটাইমস/ওএম

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত