আপডেট :

        র‍্যাব বিলুপ্তি, জাতিসংঘের সুপারিশ

        অতি প্রয়োজনীয় পণ্যে ভ্যাট ও শুল্ক বাড়িয়েছে

        পটুয়াখালী জেলা আইনজীবী সমিতির ২০২৫-২৬ কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচন ঘিরে হামলার অভিযোগে বিএনপিপন্থী ১১ আইনজীবী

        কফিনমিছিল থেকে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবি

        মালিবুতে হাইকিংয়ে গিয়ে এক নারী নিখোঁজ

        আইয়ামে জাহেলিয়াত প্রতিষ্ঠা করে গেছে আওয়ামী লীগ সরকার

        সৌদিতে হজ পালনে মানতে হবে যে সব শর্ত

        জাতিসংঘের প্রতিবেদনকে ধন্যবাদ জানিয়েছে সরকার

        LAUSD-এর বিরুদ্ধে প্রায় ৮০ মিলিয়ন ডলারের শিল্প ও সঙ্গীত শিক্ষা তহবিলের অপব্যবহারের অভিযোগে মামলা

        ১০ হাজার পাউন্ড বাজি ধরে হার, আগুয়েরো এখন কোথায়

        লস এঞ্জেলেস কাউন্টিতে জরুরি অবস্থায় মূল্য বৃদ্ধি রোধে কঠোর পদক্ষেপ: সর্বোচ্চ $৫০,০০০ জরিমানা

        মেক্সিকো উপসাগরের নাম হলো ‘আমেরিকা উপসাগর’

        তরমুজের বাম্পার ফলন জৈন্তাপুরে

        বগুড়ায় পোড়াদহ মেলা, বিশাল মাছ ও বাহারি মিষ্টিতে জমজমাট উৎসব

        সম্মাননা পেলেন ঢাকা বিভাগের ৫ অদম্য নারী

        ‘আয়নাঘরের’ ভেতরে খুবই বীভৎস দৃশ্য

        বাংলাদেশের চেয়ে ভালো করবে আফগানিস্তান

        ডাক্তারদের উপঢৌকন বন্ধ হলে ৩০ শতাংশ কমবে ওষুধের দাম

        বিএনপির ৯ দিনের কর্মসূচি শুরু আজ

        দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়ায় হাজারো কর্মী নিয়োগ দিচ্ছে অ্যামাজন

জরুরি বিভাগে জায়গা নেই, সুরক্ষা উপকরণ সংকট

জরুরি বিভাগে জায়গা নেই, সুরক্ষা উপকরণ সংকট

ছবি: এলএবাংলাটাইমস

ক্যালিফোর্নিয়ার হাসপাতালগুলো করোনা রোগীতে প্রায় পূর্ণ হয়ে যাচ্ছে। বেশিরভাগ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে আসন সংকট দেখা দিয়েছে। হাসপাতালের সক্ষমতা বাড়াতে প্রয়োজনীয় উপকরণের ঘাটতিও রয়েছে৷ এরই মধ্যে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আসন্ন সপ্তাহগুলোতে করোনার সংক্রমণ আরো বাড়বে৷

মহামারি শুরু পরে লস এঞ্জেলেসে বেশকিছু অস্থায়ী হাসপাতাল ও করোনা চিকিৎসাকেন্দ্র খুলেছিলো। এছাড়া স্যান পেড্রো হারবরে নেভি হাসপাতালও চালু করা হয়েছিলো। তবে পরবর্তীতে এসব হাসপাতালে প্রয়োজনীয় উপকরণ সংকট দেখা দেয়। এছাড়া এসব স্বাস্থ্যকেন্দ্রে অন্যান্য হাসপাতালগুলোর কতো চিকিৎসা সেবাও ছিলো না।

স্বাস্থ্য ব্যবস্থা এভাবে বিপর্যস্ত হওয়ায় কর্তৃপক্ষ শুধু খুব জরুরি রোগীদেরই আগে চিকিৎসা দেওয়ার কথা ভাবছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এভাবে চলতে থাকলে খুব শীঘ্রই জরুরি বিভাগ পূর্ণ হয়ে যাবে।

ইতোমধ্যে করোনার সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে আনতে বেশকিছু পদক্ষেপ নিয়েছে ক্যালিফোর্নিয়া কর্তৃপক্ষ। ক্যালিফোর্নিয়ার প্রায় ৮৫ শতাংশ বাসিন্দাকে স্টে হোমের আওতায় আনা হয়েছে।

যেসব অঞ্চলের হেলথ কমপ্লেক্স কিংবা হাসপাতালে ইনসেনটিভ কেয়ারের স্থান সংকুলান ১৫ শতাংশে কমে আসবে, সেসব অঞ্চলেই 'স্টে-এট-হোম' অর্ডার জারি করা হয়েছে।

সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়ার হাসপাতাগুলোতে ইনসেনটিভ কেয়ারের স্থান সংকুলান ব্যবস্থা নেমে এসেছে ১২ শতাংশে, আর স্যান জোয়াকুইন এ মাত্র ৮ শতাংশ আসন খালি রয়েছে।

এলএবাংলাটাইমস/ওএম

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত