আপডেট :

        দেশে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদ নিয়ন্ত্রণে রয়েছে

        দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনে উপজেলায় থাকবেন একজন করে বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট

        বার্সেলোনার সঙ্গে লিওনেল মেসির চুক্তির গল্পটা সবারই জানা

        সেকেন্ড হ্যান্ড পণ্য কেনার প্রতি মানুষের আগ্রহ বাড়তে শুরু করেছে

        চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগের বিলুপ্ত

        চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগের বিলুপ্ত

        চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগের বিলুপ্ত

        উন্নয়নশীল দেশগুলোতে অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতা

        উন্নয়নশীল দেশগুলোতে অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতা

        ডিবি অফিস থেকে বের হয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হলেন মামুনুল হক

        ডিবি অফিস থেকে বের হয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হলেন মামুনুল হক

        নদীতে গোসল করতে নেমে শিশুসহ দুইজনের মৃত্যু!

        কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে ধান কাটা বিরোধের জের ধরে খুন

        ভারতের জনপ্রিয় গায়িকা ও অভিনেত্রী মোনালি ঠাকুর মা কে হারালেন

        পাকিস্তানে দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তানের একটি মেয়েদের স্কুলের বোমা হামলা

        স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের মূল্যবৃদ্ধি

        কিরগিজস্তানের বিশকেকে বিদেশি শিক্ষার্থীদের লক্ষ্য করা হামলার ঘটনা

        দমে যাবেন না পর্তুগিজ সুপারস্টার ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো

        নিজের ৪০তম জন্মদিনে একটু ভিন্নভাবে সেজেছেন মার্ক জাকারবার্গ

        ক্রিকেটার তাসকিনের বদলে যাওয়ার গল্প

ঝিকরগাছা উপজেলা চেয়ারম্যানের ৬ বছরের জেল

ঝিকরগাছা উপজেলা চেয়ারম্যানের ৬ বছরের জেল

মিথ্যা তথ্য ও জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান সাবিরা সুলতানাকে ৬ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার ঢাকার সাত নম্বর বিশেষ জজ মো. শহিদুল ইসলাম আসামির অনুপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন।

রায়ে ৬ বছর দণ্ডের মধ্যে দুর্নীতি দমন আইন ২০০৪ সালের ২৬ (২) ধারায় তিন বছর ও ২৭ (১) ধারায় তিন বছরের ওই কারাদণ্ড দেন আদালত।

এছাড়া রায়ে দণ্ডের পাশাপাশি তাকে ৫ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানা অনাদায়ে তাকে আরো তিন মাস করে কারাভোগ করতে হবে। তবে উভয় সাজা একত্রে চলবে বলে রায়ে উল্লেখ করা হয়েছে।

আর জ্ঞাত আয় বহিভূতভাবে অর্জিত ১ কোটি ৭৮ হাজার ১৩৫ টাকা ৮৪ পয়সা সরকারের অনুকূলে বাজেয়াপ্তের নির্দেশও দিয়েছেন বলে জানান দুদকের পাবলিক প্রসিকিউটর মীর আহম্মেদ।

আসামি পলাতক থাকায় তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত।

২০১০ সালের ২০ জুলাই দুদকের সহকারী পরিচালক সৈয়দ আহমদের দায়ের করা মামলার এজাহারে আসামির বিরুদ্ধে ৫৫ লাখ ৭৮ হাজার ১৩৫ টাকা ৮৪ পয়সা সম্পদের বিষয়ে ভিত্তিহীন হিসাব প্রদান এবং ৪৫ লাখ টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগ করেন।

মামলাটিতে ওই বছরের ২৫ জুলাই চার্জশিট দাখিল করে দুদক। এরপর ২০১১ সালের ৯ জানুয়ারি আসামির বিরুদ্ধে চার্জগঠন করে বিচার শুরু করেন আদালত। মামলাটির বিচারকাজ চলাকালে ৯ জন সাক্ষীর মধ্যে ৮ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন আদালত।


এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত